Header Ads

Header ADS

155 সুন্নাতের আলো নিয়ে কবরে যান,আল্লাহ সৃষ্টি জীবকে পথ দেখিয়েছেন


* নেক একে দশ,গুনাহ একে এক,এই হলো বান্দার প্রতি আল্লাহর করুনা,আল আনআম-১৬০,ওয়াজ ও খুতবা: 380


مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَاءَ بِالسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ


* প্রতিটি সৃষ্টির প্রতি আল্লাহর করুনা,সৃষ্টিকে চলার নিতিমালা দেখিয়েছেন, নৌকার আবিস্কারক পথ একে দিয়েছেন,চাঁদ ও সূর্যের নির্দিষ্ট পথ আছে,ওয়াজ ও খুতবা ১/১২২আল ফুরকান-৬১


تَبَارَكَ الَّذِي جَعَلَ فِي السَّمَاءِ بُرُوجًا وَجَعَلَ فِيهَا سِرَاجًا وَقَمَرًا مُّنِيرًا


* দিন,রাত্র চাঁদ সূর্যকে চলার পথ দেখিয়েছেন,ফুরকান- ইয়াসীন-৩৮


وَهُوَ الَّذِي جَعَلَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ خِلْفَةً لِّمَنْ أَرَادَ أَن يَذَّكَّرَ أَوْ أَرَادَ شُكُورًا


وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ۚ ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ


وَالْقَمَرَ قَدَّرْنَاهُ مَنَازِلَ حَتَّىٰ عَادَ كَالْعُرْجُونِ الْقَدِيمِ


لَا الشَّمْسُ يَنبَغِي لَهَا أَن تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَلَا اللَّيْلُ سَابِقُ النَّهَارِ ۚ وَكُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ


* মানুষের পথ হলো রাসূল সা: এর দেখানো পথ তথা ইসলাম,আল ইমরান-৮৫


وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ


* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: এর কথা কাজ মৌন সম্মতি নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে না,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না৷(ওয়াজ ও খুতবা:1/384


* নবীর সুন্নাতের আলো,নবীর আদর্শ নিয়ে কবরে গেলে,আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন আশা করা যায়-ইমরান-৩১


قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللّٰهَ فَاتَّبِعُوْنِیْ یُحْبِبْكُمُ اللّٰهُ وَ یَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ


* দুনিয়াবাসীকে আলোর পথে আনার জন্য আল্লাহ রাসূল সা: ও কিতাব পাটাইলেন,আল মায়িদাহ-১৫


قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ


* সে আলো যদি আমাদের সারে তিন হাত দেহের মধ্যে ফিট করতে পারি তাহলে উভয় জগতে সফলকাম। দুনিয়ার জীবনটা ও অন্ধকার দুর হয়ে আলোময় হবে-৩৩: আল-আহযাব-২১


لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِیْ رَسُوْلِ اللّٰهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ وَ ذَكَرَ اللّٰهَ كَثِیْرًاؕ


* যার আলোতে জাহেলিয়াত দুর হলো,যার সংস্পর্শে জিরো মানুষ গুলো হিরু হলো ৷ওমর রা: আলী রা: সপ্নের খবর রাখেন-ইসলামের জীবন্ত কাহিনী- ১৩৫


* বাদশা আকবরের শাহী মহলে বাতাসের ঝাপটায় বাতি নিভে যায়,বীরবল চিন্তায় পড়ে গেলেন,এত সৈন্য সামন্ত আজ আমি অন্ধকারে কবরে আমার অবস্থা কি হবে, বীরবল কয় সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান, নবীজী 63 বছরে দুনিয়া আলোকিত করেছেন,800 বছরে কবর ও আলোকিত করে ফেলেছেন-ওয়াজ ও খুতবা,1/383


* যে ব্যক্তি রমাযান মাসের সওম রাখার পর শাওয়াল মাসে ছয়টি সওম রাখলো, সে যেন সারা বছর সওম রাখলো।সুনানে আবু দাউদ,২৪৩৩ সহিহ


عَنْ أَبِي أَيُّوبَ، صَاحِبِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَنْ صَامَ رَمَضَانَ ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ فَكَأَنَّمَا صَامَ الدَّهْرَ ‏




__________________




102 সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান,আল্লাহ সৃষ্টি জীবকে পথ দেখিয়েছেন


* নেক একে দশ,গুনাহ একে এক,এই হলো বান্দার প্রতি আল্লাহর করুনা,আল আনআম-১৬০,ওয়াজ ও খুতবা: 380


مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَاءَ بِالسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ


অর্থ যে একটি সৎকর্ম করবে, সে তার দশগুণ পাবে এবং যে, একটি মন্দ কাজ করবে, সে তার সমান শাস্তিই পাবে। বস্তুতঃ তাদের প্রতি জুলুম করা হবে না।




* প্রতিটি সৃষ্টির প্রতি আল্লাহর করুনা,সৃষ্টিকে চলার নিতিমালা দেখিয়েছেন, নৌকার আবিস্কারক পথ একে দিয়েছেন,চাঁদ ও সূর্যের নির্দিষ্ট পথ আছে,ওয়াজ ও খুতবা ১/১২২আল ফুরকান-৬১


تَبَارَكَ الَّذِي جَعَلَ فِي السَّمَاءِ بُرُوجًا وَجَعَلَ فِيهَا سِرَاجًا وَقَمَرًا مُّنِيرًا




শব্দার্থ: تَبَارَكَ = কল্যাণময়, الَّذِي = (সেইসত্ত্বা)যিনি, جَعَلَ = স্থাপনকরেছেন, فِي = মধ্যে, السَّمَاءِ = আকাশের, بُرُوجًا = বুরুজ(রাশিচক্র), وَجَعَلَ = ওস্থাপনকরেছেন, فِيهَا = মধ্যেতার, سِرَاجًا = প্রদীপ(সূর্য), وَقَمَرًا = ওচাঁদ, مُنِيرًا = উজ্জ্বল,




অনুবাদ: অসীম বরকত সম্পন্ন তিনি যিনি আকাশে বুরুজ নির্মাণ করেছেন এবং তার মধ্যে একটি প্রদীপ ও একটি আলোকময় চাঁদ উজ্জ্বল করেছেন। ]




* দিন,রাত্র চাঁদ সূর্যকে চলার পথ দেখিয়েছেন,ফুরকান- ইয়াসীন-৩৮


وَهُوَ الَّذِي جَعَلَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ خِلْفَةً لِّمَنْ أَرَادَ أَن يَذَّكَّرَ أَوْ أَرَادَ شُكُورًا




শব্দার্থ: وَهُوَ = এবংতিনিই, الَّذِي = যিনি, جَعَلَ = বানিয়েছেন, اللَّيْلَ = রাতকে, وَالنَّهَارَ = ওদিনকে, خِلْفَةً = পরস্পরেরঅনুগামী, لِمَنْ = (এসবনিদর্শন)তারজন্যযে, أَرَادَ = চায়, أَنْ = যে, يَذَّكَّرَ = উপদেশগ্রহণকরবে, أَوْ = অথবা, أَرَادَ = সেচায়, شُكُورًا = কৃতজ্ঞতাপ্রকাশকরতে,




অনুবাদ: তিনিই রাত ও দিনকে পরস্পরের স্থলাভিষিক্ত করেছেন এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য যে শিক্ষা গ্রহণ করতে অথবা কৃতজ্ঞ হতে চায়।




وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ۚ ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ




শব্দার্থ: وَالشَّمْسُ = এবংসূর্য, تَجْرِي = আবর্তনকরে, لِمُسْتَقَرٍّ = নির্দিষ্টগন্ডিরমধ্যে, لَهَا = তার, ذَٰلِكَ = এটা, تَقْدِيرُ = নির্দিষ্ট(হিসাব), الْعَزِيزِ = পরাক্রমশালীর, الْعَلِيمِ = (যিনি)সুবিজ্ঞ,




অনুবাদ: আর সূর্য, সে তার নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে ধেয়ে চলছে। এটি প্রবল পরাক্রমশালী জ্ঞানী সত্তার নিয়ন্ত্রিত হিসেব।




(36:39)


وَ الْقَمَرَ قَدَّرْنٰهُ مَنَازِلَ حَتّٰى عَادَ كَالْعُرْجُوْنِ الْقَدِیْمِ




শব্দার্থ: وَالْقَمَرَ = এবংচাঁদকে, قَدَّرْنَاهُ = তারআমরানির্দিষ্টকরেছি, مَنَازِلَ = বিভিন্নকক্ষপথ(যারউপরচলে), حَتَّىٰ = অবশেষে, عَادَ = সেফিরেআসে, كَالْعُرْجُونِ = খেজুরশাখারমতো, الْقَدِيمِ = (এমনযাশুষ্ক)পুরান,




অনুবাদ: আর চাঁদ, তার জন্য আমি মঞ্জিল নির্দিষ্ট করে দিয়েছি, সেগুলো অতিক্রম করে সে শেষ পর্যন্ত আবার খেজুরের শুকনো ডালের মতো হয়ে যায়।




৩৬-ইয়াসিন




(36:40)


لَا الشَّمْسُ یَنْۢبَغِیْ لَهَاۤ اَنْ تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَ لَا الَّیْلُ سَابِقُ النَّهَارِؕ وَ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ




শব্দার্থ: لَا = না, الشَّمْسُ = সূর্য, يَنْبَغِي = ক্ষমতারাখে, لَهَا = তারজন্যে, أَنْ = যে, تُدْرِكَ = নাগালপাবে, الْقَمَرَ = চাঁদের, وَلَا = আরনা, اللَّيْلُ = রাত, سَابِقُ = অতিক্রমকারী(হতেপারে), النَّهَارِ = দিনের, وَكُلٌّ = এবংপ্রত্যেকে, فِي = উপর, فَلَكٍ = কক্ষের, يَسْبَحُونَ = সাঁতারকাটছে,




অনুবাদ: না সূর্যের ক্ষমতা আছে চাঁদকে ধরে ফেলে এবং না রাত দিনের ওপর অগ্রবর্তী হতে পারে, সবাই এক একটি কক্ষপথে সন্তরণ করছে।




(36:41)


وَ اٰیَةٌ لَّهُمْ اَنَّا حَمَلْنَا ذُرِّیَّتَهُمْ فِی الْفُلْكِ الْمَشْحُوْنِۙ




শব্দার্থ: وَآيَةٌ = এবংএকটিনিদর্শন, لَهُمْ = তাদেরজন্যে, أَنَّا = (এও)যেআমরা, حَمَلْنَا = আমরাআরোহণকরিয়েছি, ذُرِّيَّتَهُمْ = তাদেরবংশধরদেরকে, فِي = মধ্যে, الْفُلْكِ = জাহাজের, الْمَشْحُونِ = বোঝাই,




অনুবাদ: এদের জন্য এটিও একটি নিদর্শন যে, আমি এদের বংশধরদেরকে ভরা নৌকায় চড়িয়ে দিয়েছি




* মানুষের পথ হলো রাসূল সা: এর দেখানো পথ তথা ইসলাম,আল ইমরান-৮৫


وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ


* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: এর কথা কাজ মৌন সম্মতি নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে না,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না৷(ওয়াজ ও খুতবা:1/384


* নবীর সুন্নাতের আলো,নবীর আদর্শ নিয়ে কবরে গেলে,আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন আশা করা যায়-ইমরান-৩১


قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللّٰهَ فَاتَّبِعُوْنِیْ یُحْبِبْكُمُ اللّٰهُ وَ یَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ


* দুনিয়াবাসীকে আলোর পথে আনার জন্য আল্লাহ রাসূল সা: ও কিতাব পাটাইলেন,আল মায়িদাহ-১৫


قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ


* সে আলো যদি আমাদের সারে তিন হাত দেহের মধ্যে ফিট করতে পারি তাহলে উভয় জগতে সফলকাম। দুনিয়ার জীবনটা ও অন্ধকার দুর হয়ে আলোময় হবে-৩৩: আল-আহযাব-২১


لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِیْ رَسُوْلِ اللّٰهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ وَ ذَكَرَ اللّٰهَ كَثِیْرًاؕ


* যার আলোতে জাহেলিয়াত দুর হলো,যার সংস্পর্শে জিরো মানুষ গুলো হিরু হলো ৷ওমর রা: আলী রা: সপ্নের খবর রাখেন-ইসলামের জীবন্ত কাহিনী- ১৩৫


* যার আলোতে জাহেলিয়াত দুর হলো,যার সংস্পর্শে জিরো মানুষ গুলো হিরু হলো ৷


ওমর রা: আলী রা: সপ্নের খবর রাখেন ৷


তখন অমর (রা:) খেলাফত আমল,,!!


একদিন হযরত আলী (রা:) ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখলেন সে রাসুল (সা:) এর পিছে কাতার বন্দি হয়ে নামায পড়লেন !!


নামায শেষে এক বুড়ি প্রবেশ করলো আর রাসুল (সা:) কে বলল এটা আমার গাছের নতুন খেজুর আপনি খান এবং সাহাবীদের মধ্যে ভাগ করে দেন !!


রাসুল (সা:) পাত্রটি হাতে নিয়ে আলীকে একটি খেজুর দিলেন আর আলী তা চিবুতে লাগলেন,,এমন সময় ফজরের আযান হলো !


আলী ওজু করে নামাজে গেলেন ইমামতি করলেন হযরত ওমর (রা:) নামায shese দেখলেন এক বুড়ি এসে বলল এটা আমার গাছের নতুন খেজুর,,আমিরুল মোমেনীন আপনি খান এবং সাহাবীদের মধ্যে ভাগ করে দিন !!


ওমর (রা:) পাত্র হাতে নিয়ে আলী (রা:) কে একটি খেজুর দিলেন আলী (রা:) বললেন ওমর (রা:) পাত্রে তো খেজুর আরো আছে সবাইকে ৪/৫ টা করে দিলে ও আরো বাকী থাকবে,,একটা দিলে কেন ?


ওমর (রা:) বললেন আলী বিগত রজনীতে রাসুল (সা:) তোমাকে যদি একাধিক খেজুর দিতেন আমি ওমর ও তোমাকে একাধিক খেজুর দিয়ে দিতাম !


আলী (রা:) অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো অমর তুমি ও কি স্বপ্নে দেখেছো নাকি গায়েব থেকে জেনেছো!


ওমর (রা:) বললেন আলী আমি স্বপ্নে ও দেখিনি গায়েব থেকে শুনিনি!


যারা আল্লাহর জন্য হয়ে যায় আল্লাহর সাহায্যেই তারা দেখতে পায়। মোমেন গন ইমানী নূর দ্বারা সব কিছু দেখতে পায় ৷


( ইসলামের জীবন্ত কাহিনী- ১৩৫




* বাদশা আকবরের শাহী মহলে বাতাসের ঝাপটায় বাতি নিভে যায়,বীরবল চিন্তায় পড়ে গেলেন,এত সৈন্য সামন্ত আজ আমি অন্ধকারে কবরে আমার অবস্থা কি হবে, বীরবল কয় সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান, নবীজী 63 বছরে দুনিয়া আলোকিত করেছেন,800 বছরে কবর ও আলোকিত করে ফেলেছেন-ওয়াজ ও খুতবা,1/383




____________________________________




102 সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান


 শাওয়াল ১ম খুতবা :—


مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَاءَ بِالسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ


(আল আনআম - ১৬০) ( ওয়াজ ও খুতবা: 380 )




* শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা: —


بَابٌ فِي صَوْمِ سِتَّةِ أَيَّامٍ مِنْ شَوَّالٍ حَدَّثَنَا النُّفَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ صَفْوَانَ بْنِ سُلَيْمٍ، وَسَعْدِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ ثَابِتٍ الْأَنْصَارِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ، صَاحِبِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: 




مَنْ صَامَ رَمَضَانَ، ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ، فَكَأَنَّمَا صَامَ الدَّهْرَ صحيح 


 সুনান আবূ দাউদ — ২৪৩৩




* প্রতিটি সৃষ্টির একটি পথ,নিতিমালা আছে, নৌকার আবিস্কারক,চাদ সূর্যে় পথ,(ওয়াজ ও খুতবা ১/১২২ )




تَبَارَكَ الَّذِي جَعَلَ فِي السَّمَاءِ بُرُوجًا وَجَعَلَ فِيهَا سِرَاجًا وَقَمَرًا مُّنِيرًا


(আল ফুরকান - ৬১)




وَهُوَ الَّذِي جَعَلَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ خِلْفَةً لِّمَنْ أَرَادَ أَن يَذَّكَّرَ أَوْ أَرَادَ شُكُورًا


(আল ফুরকান - ৬২)




وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ۚ ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ


(ইয়াসীন - ৩৮)




وَالْقَمَرَ قَدَّرْنَاهُ مَنَازِلَ حَتَّىٰ عَادَ كَالْعُرْجُونِ الْقَدِيمِ


(ইয়াসীন - ৩৯)




لَا الشَّمْسُ يَنبَغِي لَهَا أَن تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَلَا اللَّيْلُ سَابِقُ النَّهَارِ ۚ وَكُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ


(ইয়াসীন - ৪০)




* মানুষের পথ হলো রাসূলের পথ ইসলাম,


وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ


(আল ইমরান - ৮৫)




* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: ,নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে নে,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না ৷ ( ওয়াজ ও খুতবা: 1/384 )




সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান


قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ


(আল মায়িদাহ - ১৫)


* সে আলো যদি আমাদের সারে তিন হাত দেহের মধ্যে ফিট করতে পারি তাহলে উভয় জগতে সফলকাম দুনিয়ার জীবনটা অন্ধকার দুর হয়ে আলোময় হবে,




* যার আলোতে জাহেলিয়াত দুর হলো,যার সংস্পর্শে জিরো মানুষ গুলো হিরু হলো ৷


ওমর রা: আলী রা: সপ্নের খবর রাখেন ৷ ( ইসলামের জীবন্ত কাহিনী- ১৩৫)




বাদশা আকবরের বাতি নিভে যায়,বীরবল কয়,সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান63 বছর দুনিয়ায় 800 বছরে কবরে আলোকিত করে ফেলেছেন




(ওয়াজ ও খুতবা 1/383)




_______________


২য় আলোচনা


_______________


102 সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান,আল্লাহ সৃষ্টি জীবকে পথ দেখিয়েছেন


* নেক একে দশ,গুনাহ একে এক,এই হলো বান্দার প্রতি আল্লাহর করুনা,আল আনআম-১৬০,ওয়াজ ও খুতবা: 380


مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَاءَ بِالسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ


* প্রতিটি সৃষ্টির প্রতি আল্লাহর করুনা,সৃষ্টিকে চলার নিতিমালা দেখিয়েছেন, নৌকার আবিস্কারক পথ একে দিয়েছেন,চাঁদ ও সূর্যের নির্দিষ্ট পথ আছে,ওয়াজ ও খুতবা ১/১২২আল ফুরকান-৬১


تَبَارَكَ الَّذِي جَعَلَ فِي السَّمَاءِ بُرُوجًا وَجَعَلَ فِيهَا سِرَاجًا وَقَمَرًا مُّنِيرًا


* দিন,রাত্র চাঁদ সূর্যকে চলার পথ দেখিয়েছেন,ফুরকান- ইয়াসীন-৩৮


وَهُوَ الَّذِي جَعَلَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ خِلْفَةً لِّمَنْ أَرَادَ أَن يَذَّكَّرَ أَوْ أَرَادَ شُكُورًا


وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ۚ ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ


وَالْقَمَرَ قَدَّرْنَاهُ مَنَازِلَ حَتَّىٰ عَادَ كَالْعُرْجُونِ الْقَدِيمِ


لَا الشَّمْسُ يَنبَغِي لَهَا أَن تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَلَا اللَّيْلُ سَابِقُ النَّهَارِ ۚ وَكُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ


* মানুষের পথ হলো রাসূল সা: এর দেখানো পথ তথা ইসলাম,আল ইমরান-৮৫


وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ


* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: ,এর দেখানো নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে নে,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না৷(ওয়াজ ও খুতবা:1/384


* সুন্নাতের আলো,নবীর আদর্শ নিয়ে কবরে যান,আল্লাহ ক্ষমা করে দিবেন,৩: আলে-ইমরান,:আয়াত: ৩১


قُلْ اِنْ كُنْتُمْ تُحِبُّوْنَ اللّٰهَ فَاتَّبِعُوْنِیْ یُحْبِبْكُمُ اللّٰهُ وَ یَغْفِرْ لَكُمْ ذُنُوْبَكُمْؕ وَ اللّٰهُ غَفُوْرٌ رَّحِیْمٌ


* দুনিয়াবাসীকে আলোর পথে আনার জন্য আল্লাহ রাসূল সা: ও কিতাব পাটাইলেন,আল মায়িদাহ-১৫


قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ


* সে আলো যদি আমাদের সারে তিন হাত দেহের মধ্যে ফিট করতে পারি তাহলে উভয় জগতে সফলকাম দুনিয়ার জীবনটা অন্ধকার দুর হয়ে আলোময় হবে,


*  


* যার আলোতে জাহেলিয়াত দুর হলো,যার সংস্পর্শে জিরো মানুষ গুলো হিরু হলো ৷


ওমর রা: আলী রা: সপ্নের খবর রাখেন-ইসলামের জীবন্ত কাহিনী- ১৩৫


* বাদশা আকবরের বাতি নিভে যায়,বীরবল কয়,সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান,63 বছরে দুনিয়া আলোকিত করেছেন,800 বছরে কবরে আলোকিত করে ফেলেছেন-ওয়াজ ও খুতবা,1/383


____________


102 সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান, আল্লাহ চলার পথ দেখিয়েছেন,—


শাওয়াল ১ম খুতবা :—




مَن جَاءَ بِالْحَسَنَةِ فَلَهُ عَشْرُ أَمْثَالِهَا ۖ وَمَن جَاءَ بِالسَّيِّئَةِ فَلَا يُجْزَىٰ إِلَّا مِثْلَهَا وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ




(আল আনআম - ১৬০) ( ওয়াজ ও খুতবা: 380 )




* শাওয়াল মাসের ৬টি রোযা: —


 


بَابٌ فِي صَوْمِ سِتَّةِ أَيَّامٍ مِنْ شَوَّالٍ حَدَّثَنَا النُّفَيْلِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ صَفْوَانَ بْنِ سُلَيْمٍ، وَسَعْدِ بْنِ سَعِيدٍ، عَنْ عُمَرَ بْنِ ثَابِتٍ الْأَنْصَارِيِّ، عَنْ أَبِي أَيُّوبَ، صَاحِبِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ: 




مَنْ صَامَ رَمَضَانَ، ثُمَّ أَتْبَعَهُ بِسِتٍّ مِنْ شَوَّالٍ، فَكَأَنَّمَا صَامَ الدَّهْرَ صحيح 




إِنَّا هَدَيْنَاهُ السَّبِيلَ إِمَّا شَاكِرًا وَإِمَّا كَفُورًا




(আদ দাহ্‌র - ৩)


আমি তাকে পথ দেখিয়ে দিয়েছি। এখন সে হয় কৃতজ্ঞ হয়, না হয় অকৃতজ্ঞ হয়।




وَهَدَيْنَاهُ النَّجْدَيْنِ




(আল বালাদ - ১০)


বস্তুতঃ আমি তাকে দু’টি পথ প্রদর্শন করেছি।




* প্রতিটি সৃষ্টির একটি পথ,নিতিমালা আছে, নৌকার আবিস্কারক,চাদ সূর্যে় পথ,ওয়াজ ও খুতবা 1/122




تَبَارَكَ الَّذِي جَعَلَ فِي السَّمَاءِ بُرُوجًا وَجَعَلَ فِيهَا سِرَاجًا وَقَمَرًا مُّنِيرًا




(আল ফুরকান - ৬১)


কল্যাণময় তিনি, যিনি নভোমন্ডলে রাশিচক্র সৃষ্টি করেছেন এবং তাতে রেখেছেন সূর্য ও দীপ্তিময় চন্দ্র।




وَهُوَ الَّذِي جَعَلَ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ خِلْفَةً لِّمَنْ أَرَادَ أَن يَذَّكَّرَ أَوْ أَرَادَ شُكُورًا




(আল ফুরকান - ৬২)


যারা অনুসন্ধানপ্রিয় অথবা যারা কৃতজ্ঞতাপ্রিয় তাদের জন্যে তিনি রাত্রি ও দিবস সৃষ্টি করেছেন পরিবর্তনশীলরূপে।




২৫-ফুরকান




(25:61)


تَبٰرَكَ الَّذِیْ جَعَلَ فِی السَّمَآءِ بُرُوْجًا وَّ جَعَلَ فِیْهَا سِرٰجًا وَّ قَمَرًا مُّنِیْرًا




وَالشَّمْسُ تَجْرِي لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَا ۚ ذَٰلِكَ تَقْدِيرُ الْعَزِيزِ الْعَلِيمِ




(ইয়াসীন - ৩৮)


সূর্য তার নির্দিষ্ট অবস্থানে আবর্তন করে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞ, আল্লাহর নিয়ন্ত্রণ।




وَالْقَمَرَ قَدَّرْنَاهُ مَنَازِلَ حَتَّىٰ عَادَ كَالْعُرْجُونِ الْقَدِيمِ




(ইয়াসীন - ৩৯)


চন্দ্রের জন্যে আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়।




لَا الشَّمْسُ يَنبَغِي لَهَا أَن تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَلَا اللَّيْلُ سَابِقُ النَّهَارِ ۚ وَكُلٌّ فِي فَلَكٍ يَسْبَحُونَ




(ইয়াসীন - ৪০)


সূর্য নাগাল পেতে পারে না চন্দ্রের এবং রাত্রি অগ্রে চলে না দিনের প্রত্যেকেই আপন আপন কক্ষপথে সন্তরণ করে।




৩৬-ইয়াসিন




(36:38)


وَ الشَّمْسُ تَجْرِیْ لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَاؕ ذٰلِكَ تَقْدِیْرُ الْعَزِیْزِ الْعَلِیْمِؕ




* মানুষের পথ হলো রাসূলের পথ ইসলাম,ওয়াজ ও খুতবা 1/122


وَمَن يَبْتَغِ غَيْرَ الْإِسْلَامِ دِينًا فَلَن يُقْبَلَ مِنْهُ وَهُوَ فِي الْآخِرَةِ مِنَ الْخَاسِرِينَ




(আল ইমরান - ৮৫)


যে লোক ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্ম তালাশ করে, কস্মিণকালেও তা গ্রহণ করা হবে না এবং আখেরাতে সে ক্ষতি গ্রস্ত।




* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: ,নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে নে,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না ৷ ( ওয়াজ ও খুতবা: 384 )




সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান




قَدْ جَاءَكُم مِّنَ اللَّهِ نُورٌ وَكِتَابٌ مُّبِينٌ


(আল মায়িদাহ - ১৫)


 তোমাদের কাছে একটি উজ্জল জ্যোতি এসেছে এবং একটি সমুজ্জল গ্রন্থ। 


* সে আলো যদি আমাদের সারে তিন হাত দেহের মধ্যে ফিট করতে পারি তাহলে উভয় জগতে সফলকাম 


দুনিয়ার জীবনটা অন্ধকার দুর হয়ে আলোময় হবে ৷




)




বাদশা আকবরের বাতি নিভে যায়,বীরবল কয়,সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান63 বছর দুনিয়ায় 800 বছরে কবরে আলোকিত করে ফেলেছেন




(ওয়াজ ও খুতবা 1/383)




_______________

No comments

Powered by Blogger.