127 পরোপকার
127 পরোপকার 2 রাসূল সা: ও সাহাবিদের প্রশংসা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ
* মুসলমান উগ্রবাদী নয় বরং পরম হিতাকাঙ্খী
জাতি,যাদের আখলাক বিশ্ব নবীর রংঙে রঙিন
* বিশ্ব নবীর চরিত্রের একটা গুন আল্লাহ এভাবে বর্ণনা করেন,ইমরান-১৫৯
فَبِمَا رَحْمَةٍ مِّنَ اللّٰهِ لِنْتَ لَهُمْ١ۚ وَ لَوْ كُنْتَ فَظًّا غَلِیْظَ الْقَلْبِ لَا نْفَضُّوْا مِنْ حَوْلِكَ١۪ فَاعْفُ عَنْهُمْ وَ اسْتَغْفِرْ لَهُمْ وَ شَاوِرْهُمْ فِی الْاَمْرِ١ۚ فَاِذَا عَزَمْتَ فَتَوَكَّلْ عَلَى اللّٰهِ١ؕ اِنَّ اللّٰهَ یُحِبُّ الْمُتَوَكِّلِیْنَ
* নবীজি এবং সাহাবীদের প্রশংসা আল্লাহ নিজে করেছেন ও হযরত খাদিজা রা: করেছেন,নবীর চরিত্রের সার্টিফিকেট দিয়েছেন আমার আল্লাহ
* মক্কা বিজয়ের দিন রাসূল (সা:) এক বৃদ্ধার প্রতি পরোপকারের সর্বোত্তম দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিলেন-ইসলামী আখলাক-187
এই ছিল নবীর গুনাবলী, তিনি কোমলমতি ছিলেন
তার চরিত্র পেয়েছিল সাহাবীগন
* মুসলমানদের হারিয়ে যাওয়া সোনালী ইতিহাস,অলিক গল্প নয়,অর্ধজাহানের বাদশা হজরত উমর (রা.) রাতের বেলা চলতে চলতে রাজধানীর বাইরে তাঁবুতে একজন লোক দেখলেন। বিষন্ন অবস্থায় বসে আছেন। ভেতরে এক নারীর কাতরানোর শব্দ শুনতে পেয়ে কারণ জিজ্ঞাসা করলে লোকটি ধমকের সুরে বললো,যাও, যাও, নিজের কাজে যাও। আমাকে জ্বালাতন করো না। হজরত উমর (রা.) পীড়াপীড়ি করাতে লোকটি বললো, তার স্ত্রী প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছে
* পরোপকারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন সাহাবীগন,যাদের প্রশংসা আল্লাহ নিজে করেছেন
* হযরত ওমর রা একদিন গভীর রাতে হাটতে ছিলেন। এবং দেখলেন একটি ঘরের ভিতর বাতি জ্বলছে। আর ঐ ঘরের বাচ্চা গুলা ক্ষুধায় কান্না করছে। তিনি ঐ ঘরে গেলেন দেখলেন শিশু গুলার মা হারিতে কি যেন রান্না করতেছে। তখন হযরত ওমর রা: মহিলাকে বললেন٫ তুমি এতো দেরি করে রান্না করছ কেন? বাচ্চা গুলা ক্ষুধায় কান্না করছে। একটু আগে রান্না করলে তো বাচ্চারা আর কান্না করতো না। মহিলা ওমর রা কে চিনতো না। তখন মহিলা বলল,হে পথিক আমি তোমাকে চিনি না। আমি এই এলাকার বাসিন্দা নই। আমি মদিনায় এসেছি হযরত ওমর এর কাছে কিছু খাবার নিতে।আর এই হারিতে কোনো খাবার নেই। জানি বাচ্চারা খাবারের জন্য কান্না করতেছে তাই আমি হারিতে কিছু পাথর দিয়ে নারা চারা করতেছি যেন বাচ্চারা সান্তনা পায়।
* নবীজির সাহাবীদের গুন বর্ণনা করতে গিয়ে আল্লাহ বলেন٫তারা যত অভাবগ্রস্তই হোক না কেন নিজেদের চেয়ে অন্যদের অগ্রাধিকার দান করে ৫৯:হাশর-৯
وَ یُؤْثِرُوْنَ عَلٰۤى اَنْفُسِهِمْ وَ لَوْ كَانَ بِهِمْ خَصَاصَةٌ ﳴ وَ مَنْ یُّوْقَ شُحَّ نَفْسِهٖ فَأُولَٰئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَۚ
* এক ব্যক্তি নবী (সা:)-এর নিকট এসে বলল٫আমি ক্ষুধায় কাতর হয়ে আছি (বুখারী ৩৭৯৮, মুসলিম ৫৪৮০,রিয়াদুস সালেহীন ২য় খন্ড হাদীস নং-৫৬৫
وَعَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : جَاءَ رَجُلٌ إِلَى النَّبِيِّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم فَقَالَ : إنِّي مَجْهُودٌ فَأرسَلَ إِلَى بَعْضِ نِسَائِهِ فَقَالَت : وَالَّذي بَعَثَكَ بِالحَقِّ مَا عَندِي إِلاَّ مَاءٌ ثُمَّ أَرْسَلَ إِلَى أُخْرَى فَقَالَتْ مِثلَ ذَلِكَ حَتَّى قُلْنَ كُلُّهُنَّ مِثلَ ذَلِكَ : لاَ وَالَّذِي بَعَثَكَ بِالحَقِّ مَا عَندِي إِلاَّ مَاءٌ فَقَالَ النَّبِيُّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم مَنْ يُضِيفُ هَذَا اللَّيْلَةَ ؟ فَقَالَ رَجُلٌ مِنَ الأنْصَارِ : أنَا يَا رَسُولَ اللهِ فَانْطَلَقَ بِهِ إِلَى رَحْلِهِ فَقَالَ لامْرَأَتِهِ : أكرِمِي ضَيْفَ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم - وفي روايةٍ قَالَ لامْرَأَتِهِ : هَلْ عَندَكِ شَيْءٌ ؟ فَقَالَتْ : لاَ إِلاَّ قُوتَ صِبيَانِي قَالَ: فَعَلِّليهم بِشَيْءٍ وَإذَا أرَادُوا العَشَاءَ فَنَوِّمِيهمْ وَإِذَا دَخَلَ ضَيْفُنَا فَأطْفِئي السِّرَاجَ وَأَرِيهِ أنَّا نَأكُلُ فَقَعَدُوا وَأكَلَ الضَّيْفُ وَبَاتَا طَاوِيَيْنِ فَلَمَّا أصْبَحَ غَدَا عَلَى النَّبيِّ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم فَقَالَ لَقَدْ عَجِبَ الله مِنْ صَنِيعِكُمَا بِضَيْفِكُمَا اللَّيْلَةَ متفقٌ عَلَيْهِ
* মোমেন ব্যাক্তিকে সাহায্য করলে আল্লাহ ও সাহায্য করবেন,সহিহ তারগিব ওয়াত তাহরিব-৬৯ সহিহ
عَنْ أبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ نَفَّسَ عَنْ مُؤْمِنٍ كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ الدُّنْيَا نَفَّسَ اللَّهُ عَنْهُ كُرْبَةً مِنْ كُرَبِ يَوْمِ الْقِيَامَةِ، وَمَنْ سَتَرَ مُسْلِمًا سَتَرَهُ اللَّهُ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ، وَمَنْ يَسَّرَ عَلَى مُعْسِرٍ يَسَّرَ اللَّهُ عَلَيْهِ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ، وَاللَّهُ فِي عَوْنِ الْعَبْدِ مَا كَانَ الْعَبْدُ فِي عَوْنِ أَخِيهِ،
* উপকার করে খোটা দেওয়া যাবেনা,তিন শ্রেনীর মানুষের দিকে সেদিন আল্লাহ তাকাবেন না-তিরমিজি-১২১১
عَنْ أَبِي ذَرٍّ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " ثَلاَثَةٌ لاَ يَنْظُرُ اللَّهُ إِلَيْهِمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَلاَ يُزَكِّيهِمْ وَلَهُمْ عَذَابٌ أَلِيمٌ " . قُلْتُ مَنْ هُمْ يَا رَسُولَ اللَّهِ فَقَدْ خَابُوا وَخَسِرُوا فَقَالَ " الْمَنَّانُ وَالْمُسْبِلُ إِزَارَهُ وَالْمُنْفِقُ سِلْعَتَهُ بِالْحَلِفِ الْكَاذِبِ
________________
মক্কা বিজয়ের পর, গুজব রোটলো, আমাদের নবীজী নাকি সব কাফিরদের মেরে ফেলছে, তাই শুনে এক বৃদ্ধা কাফির বস্তা নিয়া রাস্তায় দারায় অন্য কাফিরদের বলতেছিল কেও আমার বস্তা টা নিয়া আমাকে হাটতে সাহায্য করো,কিন্তুু কেউ তার ডাকে সারা দিলো না, তারপর একজন লোক এসে তার বস্তা কাধে তুলে হাটতে হাটতে বলতিছিলো আপনি এই বুড় বয়সে বাসা থিকা বের হইয়া কই যাচ্ছেন,কেন যাচ্ছেন,বৃদ্ধা বললো,আমি শুনেছি মোহাম্মদ সবাইকে মেরে ফেলতিছে, তখন ঐ লোক বৃদ্ধা কে বললো, আপনি কি মোহাম্মদ কে দেখেছেন, তাকে চিনেন??? বৃদ্ধা বললো না, আমি তাকে চিনি না,দেখি নাই, তখন ঐ লোক যে তার বস্তা কে কাধে নিয়েছিল বৃদ্ধা কে বললো "আমি ই সেই মোহাম্মদ যার ভয়ে আপনি পলায়ন করতিছেন।বৃদ্ধা সবাইকে তখন ডেকে বললো আরে তোমরা পলাইও না।এই সেই মোহাম্মদ, সবাই নবীজির এমন ব্যবহারে মুগ্ধ হইয়ে ইসলাম কবুল করলেন।
এটাই ইসলাম,
( ইসলামী আখলাক-187 )
* পরোপকারের দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন সাহাবীগন,যাদের প্রশংসা আল্লাহ নিজে করেছেন,
* হযরত ওমর রা একদিন গভীর রাতে হাটতে ছিলেন। এবং দেখলেন একটি ঘরের ভিতর বাতি জ্বলছে। আর ঐ ঘরের বাচ্চা গুলা ক্ষুধায় কান্না করছে। তিনি ঐ ঘরে গেলেন দেখলেন শিশু গুলার মা হারিতে কি যেন রান্না করতেছে। তখন হযরত ওমর রা মহিলাকে বললেন তুমি এতো দেরি করে রান্না করছ কেন? বাচ্চা গুলা ক্ষুধায় কান্না করছে। একটু আগে রান্না করলে তো বাচ্চারা আর কান্না করতো না। মহিলা ওমর রা কে চিনতো না। তখন মহিলা বলল,হে পথিক আমি তোমাকে চিনি না। আমি এই এলাকার বাসিন্দা নই। আমি মদিনায় এসেছি হযরত ওমর এর কাছে কিছু খাবার নিতে।আর এই হারিতে কোনো খাবার নেই। জানি বাচ্চারা খাবারের জন্য কান্না করতেছে তাই আমি হারিতে কিছু পাথর দিয়ে নারা চারা করতেছি যেন বাচ্চারা সান্তনা পায়। তখন ওমর রা দৌড়ে গেলেন আর মাথায় এক বস্তা আটা নিয়ে ঐ নারীর কাছে উপস্থিত হলেন। এবং আটা দিয়ে রুটি তৈরি করে বাচ্চাদের খাওয়ালেন। তখন ঐ নারী বললেন হে পথিক জানিনা আপনি কে কিন্তু এটা বলতে পারি ওমর না হয়ে যদি আপনি মদিনার আমির খলিফা হতেন তাহলে আর কোনো অনাহারী থাকতো না।তখন ওমর রা বললেন আপনাকে আগামী কাল ওমর এর কাছে দাওয়াত দেয়া হয়েছে আপনি যাবেন। তখন ঐ নারী বলল আচ্ছা ঠিক আছে আমি কালকে যাব। মহিলা পরের দিন ওমর এর রাজসভায় গিয়ে দেখেন। হায় যেই লোকটা গত কাল রাতে আমাকে আর আমার বাচ্চাদের রুটি বানিয়ে খায়িয়েছে সেই লোকইতো তো খলিফা ওমর। তখন মহিলা ভয় পয়ে গেলেন। মনে মনে বলেন আমি খলিফার নামে কালকে কত কি বলেছিলাম হযরত ওমর যেই রাগী মানুষ আজ মনে হয় আমাকে মৃত্যুদন্ড দিবেন। তাই মহিলা ভয়ে হযরত ওমর এর কাছে মাফ চাইতে লাগলেন। বললেন হে আমিরুল মুমিনীন আমাকে ক্ষমা করে দিন। তখন হযরত ওমর ডাক দিয়ে বললেন ওহে বোন আমি তোমাকে কি ক্ষমা করব আমার কারনে তুমি আর তোমার বাচ্চারা গতরাতে ক্ষুধায় কষ্ট পেয়েছে তুমি এই জন্য আমাকে কাল হাসরের মাঠে কাঠগড়ায় দার করিও না। আমাকে ক্ষমা করে দাও। এমনই ছিলেন খলিফা ওমর। যিনি দুনিয়া থাকতে জান্নাতের টিকেট পেয়ে ছিলেন। তার পরে ও তিনি হাসরের মাঠের জন্য এতো চিন্তা করতেন।
* হযরত ওমর ( রাঃ) এর আপন স্ত্রীকে ধাত্রীর কাজে লইয়া যাওয়াঃ আমিরুল মুমিনীন হযরত ওমর ( রাঃ) তাহার খেলাফতের যামানার অধিকাংশ রাত্রে চৌকিদারি স্বরূপ শহরের হেফাজত ও করিতেন।এই অবস্থায় একবার এক ময়দানের ভিতর দিয়া যাইতেছিলেন। একটি পশমের তাবু খাটানো দেখিলেন যাহা পূর্বে দেখেন নাই।তিনি নিকটে যাইয়া দেখিলেন একজন লোক সেখানে বসিয়া আছে তার তার তাবুর ভিতর হইতে কাতরানোর আওয়াজ আসিতেছে। তিনি সালাম করিয়া লোকটির নিকট বসিয়া গেলেন এবং পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলেন।লোকটি বলিলো আমি একজন বেদুঈন মুসাফির। আমিরুল মুমিনীনের নিকট কিছু প্রয়োজনের কথা বলিয়া কিছু সাহায্যের জন্য আসিয়াছি।জিজ্ঞেস করিলেন এই তাবু হইতে কিসেএ আওয়াজ আসিতেছে? লোকটি বলিলো মিয়া যাও তুমি নিজের কাজ করো। তিনি বরাবর জিজ্ঞাসা করিলেন, বলুন মনে হইতেছে কোন কষ্টের আওয়াজ। আমার স্ত্রীর প্রসবের সময় ঘনাইয়া আসিয়াছে। প্রসব ব্যথা হইতেছে। হযরত ওমর ফারুক ( রাঃ) জিজ্ঞাসা করিলেন সাথে অন্য কোন মহিলা আছে কি? লোকটি বলিলো কেউ নাই।তিনি ওখান থেকে উঠিয়া সোজা ঘরে চলিয়া আসিলেন এবং নিজের স্ত্রী হযরত কুলছুম (রাঃ) কে বলিলেন,একটি বিরাট সওয়াবের কাজ তোমার ভাগ্যে আসিয়াছে। তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন ওহা কি? হযরত ওমর ( রাঃ) বলিলেন, একা একজন বেদুঈন মহিলা প্রসব ব্যথা হইতেছে। স্ত্রী বলিলেন হাঁ, হাঁ আপনার অনূমতি পাইলে আমি প্রস্তুত আছি। আর প্রস্তুত হইবেন না কেন?তিনিও তো হযরত ছাইয়্যেদা ফাতেমা ( রাঃ) এর কন্যা ছিলেন। হযরত ওমর ( রাঃ) বলিলেন, প্রসবকালে যে সমস্ত জিনিসের প্রয়োজন হয় যেমন তৈল,নেকড়া ইত্যাদি লইয়া লও।আর একটি পাতিল, কিছু ঘি এবং কিছু খাদ্য সামগ্রীও সজ্ঞে করিয়া লও।তিনি এই সকল জিনিস লইয়া লও।তিনি এই সকল জিনিস লইয়া চলিলেন। হযরত ওমর (রাঃ) পিছনে পিছনে চলিলেন।সেখানে পৌছিয়া হযরত উম্মে কুলছুম ( রাঃ) তাবুর ভিতর চলিয়া গেলেন আর হযরত ওমর( রাঃ) আগুল জ্বালাইয়া পাতিলে খাদ্য ফুটাইলেন এবং ঘি ঢালিয়া দিলেন। ইতিমধ্যে সন্তান ভূমিষ্ট হইয়া গেল। হযরত উম্মে কুলছুম (রাঃ) ভিতর হইতে আওয়াজ দিয়া বলিলেন, আমিরুল মুমিনীন! আপনার বন্ধুকে পুত্র সন্তানের সুসংবাদ দিন।'আমিরুল মুমিনীন' এই শব্দ শুনিয়া ওই ব্যক্তি ঘাবড়াইয়া গেল। হযরত ওমর (রাঃ) বলিলেন,ঘাবড়াইবার কোন কারণ নেই। তিনি পাতিলটি তাবুর কাছে রাখিয়া বলিলেন, মহিলাকে ও কিছু খাইতে দাও।হযরত উম্মে কুলছুম (রাঃ) মহিলাকে খাওয়াইলেন। অতঃপর পাতিলটি বাহিরে রাখিয়া দিলেন।হযরত ওমর( রাঃ) বেদুঈন কে বলিলেন,তুমিও কিছু খাইয়া লও,সারা রাত্র তুমি জাগ্রত অবস্থায় কাটাইয়াছ।অতঃপর স্ত্রীকে লইয়া ঘরে ফিরিয়া আসিলেন আর বেদুঈনকে এই কথা বলিয়া আসিলেন যে,আগামীকাল আসিও,তোমাদের জন্য ব্যবস্থা করা হইবে।
No comments