Header Ads

Header ADS

169 কোরআন ও আধুনিক বিজ্ঞানের সাদৃশ্য 




* কোরআন শরীফ হলো আল্লাহ পাকের অমীয় বানী,নির্ভুল তথ্য ভিত্তিক ধর্ম গ্রন্থ




* সব জিনিস পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হয়েছে,


১৬: আন্-নহল:৮৯,




وَ یَوْمَ نَبْعَثُ فِیْ كُلِّ اُمَّةٍ شَهِیْدًا عَلَیْهِمْ مِّنْ اَنْفُسِهِمْ وَجِئْنَا بِكَ شَهِیْدًا عَلٰى هٰۤؤُلَآءِؕ وَ نَزَّلْنَا عَلَیْكَ الْكِتٰبَ تِبْیَانًا لِّكُلِّ شَیْءٍ وَّ هُدًى وَّ رَحْمَةً وَّ بُشْرٰى لِلْمُسْلِمِیْنَ۠




(হে মুহাম্মাদ! এদেরকে সেই দিন সম্পর্কে হুঁশিয়ার করে দাও) যেদিন আমি প্রত্যেক উম্মাতের মধ্যে তাদের নিজেদের মধ্য থেকে একজন সাক্ষী দাঁড় করিয়ে দেবো, যে তাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে এবং এদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবার জন্য আমি তোমাকে নিয়ে আসবো। (আর এ সাক্ষ্যের প্রস্তুতি হিসেবে) আমি এ কিতাব তোমার প্রতি নাযিল করেছি, যা সব জিনিস পরিষ্কারভাবে তুলে ধরে এবং যা সঠিক পথনির্দেশনা, রহমত ও সুসংবাদ বহন করে তাদের জন্য যারা আনুগত্যের শির নত করে দিয়েছে। 




* কবিতা পছন্দ করেন কোরআনে আছে,কবিতার উপর লাইন আর নিচের লাইন ও অর্থে মিল থাকবে,ঐ দেখা যায় তাল গাছ---উপন্যাশ পছন্দ করেন সত্য উপন্যাস রয়েছে


* গ্রিক জ্যাতির্বিজ্ঞানী টলেমি।


টলেমি বলেছিলেন,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে।


এর প্রায় ২৫০ বছর পর টলেমির থিউরি ভূল প্রমান করে নিকোলাস কপারনিকাস।তিনি প্রমাণ করলেন যে,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরেনা বরং পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘূর্ণয়মান।কিন্তু সূর্য নিজ স্থানে স্থীর থাকে।


এর ৫০ বছর পর আজকের বিজ্ঞানী আমাদের জানিয়েছেন,সূর্য নিজ কক্ষপথে স্থির নয় বরং সূর্যও নিজ কক্ষপথেও ঘূর্ণয়মান:-




 (সূর্যের আবর্তন)


সূর্য আর পৃথিবী নিয়ে মানুষের মধ্য নানান কৌতূহল আছে,আমরা আদিমকাল থেকেই এদের নিয়ে জানতে চেয়েছি।আমাদের কৌতূহল মেটাতে বিজ্ঞানীরা আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছে প্রতিনিয়ত।


তার ভিত্তিতে বিজ্ঞান নানান সময় নানান তথ্য আমাদের সামনে উত্থাপন করেছে।


পৃথিবী আর সূর্য নিয়ে প্রথম ধারণা দিয়েছেন গ্রিক জ্যাতির্বিজ্ঞানী টলেমি।


টলেমি বলেছিলেন,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে।


এর প্রায় ২৫০ বছর পর টলেমির থিউরি ভূল প্রমান করে নিকোলাস কপারনিকাস।তিনি প্রমাণ করলেন যে,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরেনা বরং পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘূর্ণয়মান।কিন্তু সূর্য নিজ স্থানে স্থীর থাকে।


এর ৫০ বছর পর আজকের বিজ্ঞানী আমাদের জানিয়েছেন,সূর্য নিজ কক্ষপথে স্থির নয় বরং সূর্যও নিজ কক্ষপথেও ঘূর্ণয়মান।


এই বিস্তর থেকে বোঝা যায় যে বিজ্ঞান কখনো সত্যর মানদন্ড হতে পারেনা,কারণ তা ক্ষণে ক্ষণে পরিবর্তন হতে চলেছে।


এখন আমি যদি আপনাকে বলি ঠিক এই তথ্য ১৫০০ বছর পূর্বে পবিত্র কোরআন আমাদেরকে দিয়েছেন তাহলে নিশ্চই অবাক হবেন।


কারণ সে সময় বিজ্ঞানের এমন কোনো প্রভাব ছিলনা যে সাধারণ কোনো মানুষ সাধারণ কোনো বই থেকে এমন তথ্য দিয়ে থাকবে।




আল্লাহ্ পবিত্র কোরআনে সূরা আম্বিয়ার ৩৩ নং আয়াতে বলেন,


২১: আল-আম্বিয়া:৩৩,




وَ هُوَ الَّذِیْ خَلَقَ الَّیْلَ وَ النَّهَارَ وَ الشَّمْسَ وَ الْقَمَرَؕ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ




আর আল্লাহই রাত ও দিন তৈরি করেছেন এবং সূর্য ও চন্দ্র সৃষ্টি করেছেন, প্রত্যেকেই এক একটি কক্ষপথে সাঁতার কাটছে।




সূরা ইয়াসিনে আল্লাহ বলেন


৩৬: ইয়া-সীন:৩৮,




وَ الشَّمْسُ تَجْرِیْ لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَاؕ ذٰلِكَ تَقْدِیْرُ الْعَزِیْزِ الْعَلِیْمِؕ




আর সূর্য, সে তার নির্ধারিত গন্তব্যের দিকে ধেয়ে চলছে। এটি প্রবল পরাক্রমশালী জ্ঞানী সত্তার নিয়ন্ত্রিত হিসেব।




৩৬: ইয়া-সীন:৩৯,




وَ الْقَمَرَ قَدَّرْنٰهُ مَنَازِلَ حَتّٰى عَادَ كَالْعُرْجُوْنِ الْقَدِیْمِ




আর চাঁদ, তার জন্য আমি মঞ্জিল নির্দিষ্ট করে দিয়েছি, সেগুলো অতিক্রম করে সে শেষ পর্যন্ত আবার খেজুরের শুকনো ডালের মতো হয়ে যায়।




৩৬: ইয়া-সীন:৪০,




لَا الشَّمْسُ یَنْۢبَغِیْ لَهَاۤ اَنْ تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَ لَا الَّیْلُ سَابِقُ النَّهَارِؕ وَ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ




না সূর্যের ক্ষমতা আছে চাঁদকে ধরে ফেলে এবং না রাত দিনের ওপর অগ্রবর্তী হতে পারে, সবাই এক একটি কক্ষপথে সন্তরণ করছে।




"তিনি সৃষ্টি করেছেন রাত্রি এবং দিন,এবং সূর্য ও চন্দ্র,সবাই আপন আপন কক্ষপথে বিচরণ করে"


মহান আল্লাহ্ রব্বুল আলামিন খুবই স্পষ্ট ভাবে বলে দিয়েছেন যে,চন্দ্র এবং সূর্য আপন আপন কক্ষপথে ঘূর্ণয়মান।


এখানে ব্যাবহিত আরবি শব্দটি হচ্ছে "ইয়াছবাহুন"যেটি সাহাবা শব্দ থেকে এসেছে।


যার অর্থ প্যাচানো,গড়ানো অথবা দৌড়ানো ইত্যাদি।




চলবে৷ 




পর্বঃ১


ব্লাক হোলস :


"আমি শপথ করছি সেই জায়গার


যেখানে তারকারাজি পতিত হয়। নিশ্চই


এটা একটা মহাসত্য,


যদি তোমরা তা জানতে।" (সূরা ওয়াক্বিয়া : ৭৫, ৭৬)


৭৫ নং আয়াতটি স্পষ্টভাবে জানাচ্ছে, মহাবিশ্বে এমন


জায়গা আছে, যেখানে তারকা পতিত হয়। ঠিক পরের


আয়াতেই এটাকে, মহাসত্য বলে দাবি করা হয়েছে।


মহাকাশে এরকম স্থান আছে, এটা মাত্র কিছুদিন


আগে আবিষ্কার করা হয়েছে। এই জায়গাগুলোর নাম


দেয়া হয়েছে ব্লাক হোলস। এগুলোতে শুধু নক্ষত্র নয়,


যে কোন কিছুই এর কাছাকাছি এলে, এখানে পতিত


হতে বাধ্য।




2


আধুনিক বিজ্ঞানের যুগে বিজ্ঞানীগণ গবেষণার মাধ্যমে আবিষ্কার করেছেন যে, দুই সমুদ্রের পানি পরস্পর সম্মিলিত হয় না। যেমন রোম সাগর(ভূমধ্যসাগর তারেক পাহাড় বা জিব্রাল্টার হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরের সাথে মিলিত হয়েছে) ও আটলান্টিক মহাসাগর পানি একটি অপরটির সাথে মিশতে পারে না, কারণ সেখানে রয়েছে অন্তরায়। অথচ যে যুগে এ ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর কোন যন্ত্র পাতি ছিল না।




ﺑـــــــــــــــــــﺴــﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣــﻴــــــــــــــــﻢ




وَهُوَ الَّذِي مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ هَذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ وَهَذَا مِلْحٌ أُجَاجٌ وَجَعَلَ بَيْنَهُمَا بَرْزَخًا وَحِجْرًا مَحْجُورًا (53)


"তিনিই সমান্তরালে দুই সমুদ্র প্রবাহিত করেছেন, এটি মিষ্ট, তৃষ্ণা নিবারক ও এটি লোনা, বিস্বাদ;


উভয়ের মাঝখানে রেখেছেন একটি অন্তরায়, এক অনতিক্রম্য ব্যবধান।"


(২৫ সূরা-ফুরকান, আয়াত-৫৩)




ﺑـــــــــــــــــــﺴــﻢ ﺍﻟﻠﻪ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣــﻴــــــــــــــــﻢ




مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ (19) بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَا يَبْغِيَانِ (20)


তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া প্রবাহিত করেছেন। যারা পরস্পর মিলিত হলেও উভয়ের মাঝখানেরয়েছে এক অন্তরায়, যা তারা অতিক্রম করে না।


(৫৫ সূরা রাহমান,আয়াত ১৯-২০)




তাফসীরে বর্ণিত হয়েছে যে, দুই সমুদ্র বলতে মিঠা ও লোনা সমূদ্র বুঝানো হয়েছে। আল্লাহ্‌ তাআলা পৃথিবীতে উভয় প্রকার দরিয়া সৃষ্টি করেছেন। কোন কোন স্থানে উভয় দরিয়া একত্রে মিলিত হয়ে যায়, যার নজির পৃথিবীর বিভিন্ন ভূখণ্ডে পরিদৃষ্ট হয়। কিন্তু যে স্থানে মিঠা ও লোনা উভয় প্রকার দরিয়া পাশাপাশি প্রবাহিত হয় সেখানে বেশ দুর পর্যন্ত উভয়ের পানি আলাদা ও স্বতন্ত্র থাকে। একদিকে থাকে মিঠা পানি এবং অপরদিকে থাকে লোনা পানি। কোথাও কোথাও এই মিঠাও লোনা পানি উপরে নীচেও প্রবাহিত হয়। পানি তরল ও সূক্ষ্ম পদার্থ হওয়া সত্ত্বেও পরস্পরে মিশ্রিত হয় না।




কোরআনের আসল উদ্দেশ্য বিজ্ঞান বুঝানো নয়, আসল উদ্দেশ্য হল মানুষ যখন কোরআনের কথা গুলো সত্য দেখবে তখন যেন আল্লাহ্‌র প্রতি ঈমান আনে, এবং আল্লাহ্‌র সামনে মাথা নত করে।




আল্লাহ্‌ তায়ালা যারা অবিশ্বাস করে তাদের জন্য বলেন,


سَنُرِيهِمْ آَيَاتِنَا فِي الْآَفَاقِ وَفِي أَنْفُسِهِمْ حَتَّى يَتَبَيَّنَ لَهُمْ أَنَّهُ الْحَقُّ


আমি তাদের জন্য আমার নিদর্শনাবলী বিশ্বজগতকে বলব এবং বলব তাদের নিজেদের মধ্যে; ফলে তাদের নিকট পরিস্কার হয়ে উঠবে যে, এ কোরআন সত্য।


(সূরা-হামীম সিজদা(৪১) ৫৩)




3। জন্মের তিন ধাপ :


"তিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন মাতৃগর্ভে একের পর এক (ধাপে ধাপে) ত্রিবিধ অন্ধকারে"। (সূরা যুমার:৬)


৩৯: আয-যুমার:৬,




خَلَقَكُمْ مِّنْ نَّفْسٍ وَّاحِدَةٍ ثُمَّ جَعَلَ مِنْهَا زَوْجَهَا وَ اَنْزَلَ لَكُمْ مِّنَ الْاَنْعَامِ ثَمٰنِیَةَ اَزْوَاجٍؕ یَخْلُقُكُمْ فِیْ بُطُوْنِ اُمَّهٰتِكُمْ خَلْقًا مِّنْۢ بَعْدِ خَلْقٍ فِیْ ظُلُمٰتٍ ثَلٰثٍؕ ذٰلِكُمُ اللّٰهُ رَبُّكُمْ لَهُ الْمُلْكُؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ فَاَنّٰى تُصْرَفُوْنَ




তিনি তোমাদের একটি প্রাণী থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং তা থেকে তার জোড়াও সৃষ্টি করেছেন। আর তিনিই তোমাদের জন্য চতুষ্পদ জন্তুর আট জোড়া নর ও মাদি সৃষ্টি করেছেন। তিনি তোমাদেরকে মায়ের গর্ভে তিন তিনটে অন্ধকার পর্দার অভ্যন্তরে একের পর এক আকৃতি দান করে থাকেন। এ আল্লাহই (যার এ কাজ) তোমাদের ‘রব’ তিনিই সার্বভৌম ক্ষমতার অধিকারী, তিনি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই, তা সত্ত্বেও তোমাদেরকে কোন্‌দিকে ফিরিয়ে নেয়া হচ্ছে।




আধুনিক এমব্রয়লজি ও বিজ্ঞান জানিয়েছে গভাষয় তিনটি দেয়াল বা স্তর নিয়ে গঠিত। ১. ইন্টেরিয়ার এবডোমিনাল ওয়াল, ২. ইউটেরাইল ওয়াল, . এমনিওকার্ডিওনিক মেমব্রেন। ভ্রুনের বৃদ্ধি ব্যাখ্যা করতে কোরআনে বলা তিনটি অন্ধকার স্তর এবং বাস্তবে পাওয়া তিনটি স্তর মিলে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক, কারণ কোরআন সকল বিজ্ঞানের উর্দ্ধে। বিজ্ঞান ভুল করতে পারে কিন্তু কোরআন কালোত্তির্ন।




4। পেশি ও হাড়ের গঠন :


কোরআনে বলা হয়েছে মাতৃগর্ভাষয়ে মাংশপেশী গঠিত হওয়ার আগই বাচ্চার হাড় গঠিত হয়।


"এর পর আমি শুক্রবিন্দুকে জমাটরক্তবিন্দুতে পরিনত করেছি, অত:পর জমাট রক্তকে মাংষপিন্ডে অত:পর সেই পিন্ডকে হাড়-এ আর তারপর সে হাড়কে মাংসপেশী দ্বারা সজ্জিত করি। এবং এরপর তাকে একটি নতুন সৃষ্টিতে রুপান্তরিত করি, আল্লাহতায়ালার আর্শিবাদ দ্বারা সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি রূপে। নিপুনতম সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ তায়ালা কত কল্যানময়।" (সূরা মুমিনুন:১২-১৪)




কিছুদিন পূর্বেও এম্ব্রয়লোজি জানতো যে, এম্ব্রয় এর হাড় ও মাংসপেশী একই সময়ে তৈরী হয়। এখন আধুনিক এমব্র্যয়লজি এভাবে দেয়া হয়েছে "সাত সপ্তাহের মদ্ধে কংকালের গঠন শেষ হয় এবং দেহের সবখানে ছড়িয়ে পরতে থাকে। এবং হাড় এর বিভিন্ন আকৃতি ধারণ করে। অষ্টম সপ্তাহের দিকে মাংসপেশী গঠিত হতে থাকে যা হাড়ের চারপাশে অবস্থান নিতে থাকে।" Keith Moore (developing Human, 6 part)-1998


অর্থাৎ মানুষের জন্ম ঠিক সেভাবেই হয় যেভাবে কোরআনে বলা হয়েছে।




মার্কিন নাগরিক ও বিজ্ঞানী মার্শাল জনসন ভ্রুনতত্ত্ব সম্পর্কিত আয়াত প্রসঙ্গে বলেছেন, "ভ্রণের বিকাশের পর্যায়গুলো সম্পর্কে কোরআনের এ বাস্তবতা আবিস্কার করা সম্ভব। কোরআন হল দেড় হাজার বছর আগের গ্রন্থ। সে সময় কোন মাইক্রোসকোপের অস্তিত্ব ছিল না। তখনও মাইক্রোস্কোপ আবিস্কৃতই হয়নি। কোরআন নাজিলের বহু বছর পরে যখন মাইক্রোস্কোপ আবিস্কৃত হল তখন ওই মাইক্রোস্কোপ কোন বস্তুকে ১০ গুণের বেশি বড় করতে পারতো না এবং স্বচ্ছতাও কম ছিল কাজেই কোরআনের বানী মানুষের হতে পারে না"




5। আঙ্গুলের ছাপের ভিন্নতা :


"মানুষ কি মনে করে যে আমি তার অস্থিসমূহকে একত্রিত করতে পারব না? বস্তুত আমি উহাদের অঙ্গুলির অগ্রভাগ পর্যন্ত সুবিন্যস্ত করব"। (সূরা কিয়ামাহ: ৩,৪)


অর্থাৎ কারো আঙ্গুলের অগ্রভাগই অন্য কারো সাথে পুরোপুরি একই হবে না।




আজ প্রমানীত এ পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষের আলাদা আলাদা আঙ্গুলের ছাপ রয়েছে। কারো ছাপই কারো সাতে মিলবে না। আর এ জন্যই এই ছাপ এখন ব্যবহার করা হয় পরিচয়পত্র হিসেবে। ১৯ শতকের পূর্বে মানুষ আঙ্গুলের ছাপকে শুধু কিছু ভাজ বলেই জানতো।


উল্লেখ্য আঙ্গুলের ছাপ ভিন্ন হয়, এটা ১৮৮০ সালে প্রথম আবিষ্কার করেন স্যার ফ্রান্সিস গ্যালটন।


৭৫: আল-কিয়ামাহ:৩,




اَیَحْسَبُ الْاِنْسَانُ اَلَّنْ نَّجْمَعَ عِظَامَهٗؕ




মানুষ কি মনে করে যে, আমি তার হাড়সমূহ একত্র করতে পারবো না?




৭৫: আল-কিয়ামাহ:৪,




بَلٰى قٰدِرِیْنَ عَلٰۤى اَنْ نُّسَوِّیَ بَنَانَهٗ




কেন পারবো না? আমি তো তার আংগুলের জোড়গুলো পর্যন্ত ঠিকমত পুনর্বিন্যস্ত করতে সক্ষম।




------------------------




আধুনিক যানবাহন: আল্লাহ


সুভহানাহুওাতা’লা পবিত্র কুরআন শরিফে


ইরশাদ করেন “তিনি তোমাদর আরোহনের জন্য এবং


শোভার জন্য সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, গাধা, খচ্চর।


আর তিনি আরো জিনিস তৈরী করবেন, যা তোমরা


জানো না।” (সূরা নাহল : ০৮)


১৬: আন্-নহল:৮,




وَّ الْخَیْلَ وَ الْبِغَالَ وَ الْحَمِیْرَ لِتَرْكَبُوْهَا وَ زِیْنَةًؕ وَ یَخْلُقُ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ




তোমাদের আরোহণ করার এবং তোমাদের জীবনের শোভা-সৌন্দর্য সৃষ্টির জন্য তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন। তিনি (তোমাদের উপকারার্থে) আরো অনেক জিনিস সৃষ্টি করেছেন, যেগুলো তোমরা জানোই না।




 আজকের


পৃথিবীতে বাস, ট্রেন, উড়োজাহাজ কত কি! দেড়


হাজার বছর আগে এগুলোর একটাও ছিলনা।


এগুলো পৃথিবীতে পরে আসবে একথাই কি কোরআন


বলছে ? “তোমাদের জন্য নৌকার অনুরুপ যানবাহন


তৈরী করিব, যাতে তারা ভবিষ্যতে আরোহন


করবে।” (ইয়াসিন : ৪২)।




৩৬: ইয়া-সীন:৪২,




وَ خَلَقْنَا لَهُمْ مِّنْ مِّثْلِهٖ مَا یَرْكَبُوْنَ




এবং তারপর এদের জন্য ঠিক তেমনি আরো নৌযান সৃষ্টি করেছি যেগুলোতে এরা আরোহণ করে।


 নৌকার অনুরুপ যান হলো


উড়োজাহাজ। নৌকা পানিতে ভাসে, আর


উড়োজাহাজ ভাসে বাতাসে। উড়োজাহাজ


এসেছে নৌকার অনেক পরে। আধুনিক যুগে। মানুষকে


নৌকার অনুরুপ যান বলতে কি মহান আল্লাহ


উড়োজাহাজ এর কথা বলেছেন ?




* বিজ্ঞান বলছে পৃথিবী গোলাকার


৭৯: আন-নাযিআত:৩০,




وَ الْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰىهَاؕ




এরপর তিনি যমীনকে বিছিয়েছেন।




دَحٰىهَاؕ  


আরবী শব্দ এর দুটো অর্থ আছে। একটি অর্থ হলো উঠপাখির ডিম।উটপাখীর ডিমের আকৃতির মতই পৃথিবীর আকৃতি মেরুকেন্দ্রিক চেপ্টা


৭৯: আন-নাযিআত:৩০,




وَ الْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰىهَاؕ




এরপর তিনি যমীনকে বিছিয়েছেন।




* এক নাস্তিক ও বিশ্বাসীর কথোপকথন .. 




নাস্তিক : তোরা যে বলিস কুরআনে সব লেখা আছে, তা আমারে কুরআন থেকে দেখা তো, আজ কারওয়ান বাজারে আলু পটলের কেজি কতো করে বিক্রি হচ্ছে?!




বিশ্বাসী: একটু অপেক্ষা কর! (পকেট থেকে মোবাইল বের করে কল দিয়ে) "মামা, আজ আলু পটলের কেজি কতো?" (কল কেটে দিয়ে) আলুর কেজি ১৫, আর পটলের কেজি ২৫ টাকা!




নাস্তিক : এইটা কি হইলো? আমি কইলাম কুরআন থেকে দেখাইতে, তুই ফোন দিয়া জিগাইলি?!




বিশ্বাসী : কারণ কুরআনে আছে, 'তোমরা যদি না জান, তবে যারা জানে তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর!'


১৬: আন্-নহল:৪৩,




وَ مَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ اِلَّا رِجَالًا نُّوْحِیْۤ اِلَیْهِمْ فَسْــٴَـلُوْۤا اَهْلَ الذِّكْرِ اِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَۙ




হে মুহাম্মাদ! তোমার আগে আমি যখনই রসূল পাঠিয়েছি, মানুষই পাঠিয়েছি, যাদের কাছে আমি নিজের অহী প্রেরণ করতাম। যদি তোমরা নিজেরা না জেনে থাকো তাহলে জানলে ওয়ালাদেরকে জিজ্ঞেস করো। 


আপনার পূর্বেও আমি প্রত্যাদেশসহ মানবকেই তাদের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম অতএব জ্ঞানীদেরকে জিজ্ঞেস কর, যদি তোমাদের জানা না থাকে।




* চিকিৎসা বিজ্ঞানী তাও আছে ১৬: আন্-নহল:৬৯,




ثُمَّ كُلِیْ مِنْ كُلِّ الثَّمَرٰتِ فَاسْلُكِیْ سُبُلَ رَبِّكِ ذُلُلًاؕ یَخْرُ جُ مِنْۢ بُطُوْنِهَا شَرَابٌ مُّخْتَلِفٌ اَلْوَانُهٗ فِیْهِ شِفَآءٌ لِّلنَّاسِؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِكَ لَاٰیَةً لِّقَوْمٍ یَّتَفَكَّرُوْنَ




তারপর সব রকমের ফলের রস চোসো এবং নিজের রবের তৈরি করা পথে চলতে থাকো। এ মাছির ভেতর থেকে একটি বিচিত্র রংগের শরবত বের হয়, যার মধ্যে রয়েছে নিরাময় মানুষের জন্য। অবশ্যি এর মধ্যেও একটি নিশানী রয়েছে তাদের জন্য যারা চিন্তা-ভাবনা করে।


* উপন্যাশ পছন্দ করেন সত্য উপন্যাস রয়েছে


১২: ইউসুফ:৩,




نَحْنُ نَقُصُّ عَلَیْكَ اَحْسَنَ الْقَصَصِ بِمَاۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْكَ هٰذَا الْقُرْاٰنَ ط وَ اِنْ كُنْتَ مِنْ قَبْلِهٖ لَمِنَ الْغٰفِلِیْنَ




হে মুহাম্মাদ! আমি এ কুরআনকে তোমার কাছে অহীর মাধ্যমে পাঠিয়ে উত্তম পদ্ধতিতে ঘটনাবলী ও তত্ত্বকথা তোমার কাছে বর্ণনা করছি। নয়তো ইতিপূর্বে তুমি (এসব জিনিস থেকে) একেবারেই বেখবর ছিলে।




* ২: আল-বাক্বারাহ:৩৮,




قُلْنَا اهْبِطُوْا مِنْهَا جَمِیْعًاۚ فَاِمَّا یَاْتِیَنَّكُمْ مِّنِّیْ هُدًى فَمَنْ تَبِـعَ هُدَایَ فَلَا خَوْفٌ عَلَیْهِمْ وَ لَا هُمْ یَحْزَنُوْنَ




আমরা বললাম, “তোমরা সবাই এখান থেকে নেমে যাও। এরপর যখন আমার পক্ষ থেকে কোন হিদায়াত তোমাদের কাছে পৌঁছুবে তখন যারা আমার সেই হিদায়াতের অনুসরণ করবে তাদের জন্য থাকবে না কোন ভয় দুঃখ বেদনা।


প্রবল জ্ঞানী হইবে যাহারা, 


আপন মনেতে বুঝিবে তাহারা। 


রাত্রি পারে না আগে যাইবার, 


দিনের স্থান করি অধিকার। 


চন্দ্র পারে না সূর্যকে ধরিতে, 


সূর্য পারে না চন্দ্রকে ধরিতে। 


যার যে স্থান বহাল রাখিয়া, 


ভ্রমন করিছে খোদাকে ডরিয়া! 


======


________________




65 কুরআন ও আধুনিক বিজ্ঞানের সাদৃশ্য


* কোরআন শরীফ হলো আল্লাহ পাকের অমীয় বানী,নির্ভুল তথ্য ভিত্তিক ধর্ম গ্রন্থ


* সব জিনিস পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা হয়েছে,নাহল 89


تِبْیَانًا لِّكُلِّ شَیْء


* হাতির নামে সূরা, পিপড়ার নামে সূরা আছে,পাহাড়ের কথা উল্লেখ আছে,আরো আছে আসমান,চাঁদ,সূর্য,নক্ষত্র,


* কবিতা পছন্দ করেন কোরআনে আছে,কবিতার উপর লাইন আর নিচের লাইন ও অর্থে মিল থাকবে,ঐ দেখা যায় তাল গাছ---


* উপন্যাশ পছন্দ করেন সত্য উপন্যাস রয়েছে,১২: ইউসুফ:৩


نَحْنُ نَقُصُّ عَلَیْكَ اَحْسَنَ الْقَصَصِ بِمَاۤ اَوْحَیْنَاۤ اِلَیْكَ هٰذَا الْقُرْاٰنَ ط وَ اِنْ كُنْتَ مِنْ قَبْلِهٖ لَمِنَ الْغٰفِلِیْنَ


* চিকিৎসা বিজ্ঞানী তাও আছে ১৬: আন্-নহল:৬৯,


یَخْرُ جُ مِنْۢ بُطُوْنِهَا شَرَابٌ مُّخْتَلِفٌ اَلْوَانُهٗ فِیْهِ شِفَآءٌ لِّلنَّاسِؕ اِنَّ فِیْ ذٰلِكَ لَاٰیَةً لِّقَوْمٍ یَّتَفَكَّرُوْنَ


* মনের রোগের ঔষধ আল কোরআনে আছে।দেহের রোগের ঔষধ ফার্মেসিতে থাকলেও।


* আল কোরআনে ফিজিক্স আছে,প্রকৃতি, প্রাকৃতিক ঘটনা ও সূত্র নিয়ে যে বিজ্ঞান আলোচনা করে তাকে পদার্থবিজ্ঞান বলে।পদার্থবিজ্ঞান কে ইংরেজিতে (physics) বলা হয়


* বিজ্ঞান যা আবিস্কার করেছে- আল কোরআন ১৪ শত বছর পূর্বে বলে দিয়েছে, যেমন:


* আধুনিক যানবাহন:তোমাদের আরোহণ করার এবং তোমাদের জীবনের শোভা-সৌন্দর্য সৃষ্টির জন্য তিনি ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা সৃষ্টি করেছেন।আর তিনি আরো জিনিস তৈরী করবেন, যা তোমরা


জানো না।”১৬: আন্-নহল:৮


وَّ الْخَیْلَ وَ الْبِغَالَ وَ الْحَمِیْرَ لِتَرْكَبُوْهَا وَ زِیْنَةًؕ وَ یَخْلُقُ مَا لَا تَعْلَمُوْنَ


* তোমাদের জন্য নৌকার অনুরুপ যানবাহন


তৈরী করিব, যাতে তারা ভবিষ্যতে আরোহন


করবে। ৩৬: ইয়া-সীন:৪২,


وَ خَلَقْنَا لَهُمْ مِّنْ مِّثْلِهٖ مَا یَرْكَبُوْنَ


* গ্রিক জ্যাতির্বিজ্ঞানী


টলেমি বলেছিলেন,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে।এর প্রায় ২৫০ বছর পর টলেমির থিউরি ভূল প্রমান করে নিকোলাস কপারনিকাস।তিনি প্রমাণ করলেন যে,সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘুরেনা বরং পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘূর্ণয়মান।কিন্তু সূর্য নিজ স্থানে স্থীর থাকে।


এর ৫০ বছর পর আজকের বিজ্ঞানী আমাদের জানিয়েছেন,সূর্য নিজ কক্ষপথে স্থির নয় বরং সূর্যও নিজ কক্ষপথেও ঘূর্ণয়মান ৷২১: আল-আম্বিয়া:৩৩


وَ هُوَ الَّذِیْ خَلَقَ الَّیْلَ وَ النَّهَارَ وَ الشَّمْسَ وَ الْقَمَرَؕ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ


সূরা ইয়াসিনে আল্লাহ বলেন,৩৬: ইয়া-সীন:৩৮


وَ الشَّمْسُ تَجْرِیْ لِمُسْتَقَرٍّ لَّهَاؕ ذٰلِكَ تَقْدِیْرُ الْعَزِیْزِ الْعَلِیْمِؕ


وَ الْقَمَرَ قَدَّرْنٰهُ مَنَازِلَ حَتّٰى عَادَ كَالْعُرْجُوْنِ الْقَدِیْمِ


لَا الشَّمْسُ یَنْۢبَغِیْ لَهَاۤ اَنْ تُدْرِكَ الْقَمَرَ وَ لَا الَّیْلُ سَابِقُ النَّهَارِؕ وَ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ


প্রবল জ্ঞানী হইবে যাহারা, 


আপন মনেতে বুঝিবে তাহারা। 


রাত্রি পারে না আগে যাইবার, 


দিনের স্থান করি অধিকার। 


চন্দ্র পারে না সূর্যকে ধরিতে, 


সূর্য পারে না চন্দ্রকে ধরিতে। 


যার যে স্থান বহাল রাখিয়া, 


ভ্রমন করিছে খোদাকে ডরিয়া!


* এক নাস্তিক ও বিশ্বাসীর কথোপকথন .. নাস্তিক কয় কোরআনে দেখাও-কারওয়ান বাজারে আলু পটলের কেজি কতো করে বিক্রি হচ্ছে?!মোবাইলে মামারে ফোন দিয়ে জানলে, নাস্তিক কয় মোবাইলে কেন?


বিশ্বাসী : কারণ কুরআনে আছে, 'তোমরা যদি না জান, তবে যারা জানে তাদেরকে জিজ্ঞাসা কর!'


১৬: আন্-নহল:৪৩


وَ مَاۤ اَرْسَلْنَا مِنْ قَبْلِكَ اِلَّا رِجَالًا نُّوْحِیْۤ اِلَیْهِمْ فَسْــٴَـلُوْۤا اَهْلَ الذِّكْرِ اِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَۙ


* ব্লাক হোলস:-


মাত্র কিছুদিন


আগে আবিষ্কার করা হয়েছে। এই জায়গাগুলোর নাম


দেয়া হয়েছে ব্লাক হোলস। ৫৬: আল-ওয়াক্বিয়া:৭৫-৭৬


فَلَاۤ اُقْسِمُ بِمَوٰقِعِ النُّجُوْمِۙ


  পরের


আয়াতেই এটাকে, মহাসত্য বলে দাবি করা হয়েছে।


وَ اِنَّهٗ لَقَسَمٌ لَّوْ تَعْلَمُوْنَ عَظِیْمٌۙ


* দুই সমুদ্রের পানি পরস্পর সম্মিলিত হয় না। যেমন রোম সাগর(ভূমধ্যসাগর তারেক পাহাড় বা জিব্রাল্টার হয়ে আটলান্টিক মহাসাগরের সাথে মিলিত হয়েছে) ও আটলান্টিক মহাসাগর পানি একটি অপরটির সাথে মিশতে পারে না, কারণ সেখানে রয়েছে অন্তরায়। অথচ যে যুগে এ ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানোর কোন যন্ত্র পাতি ছিল না।২৫: আল-ফুরকান:৫৩,


وَ هُوَ الَّذِیْ مَرَجَ الْبَحْرَیْنِ هٰذَا عَذْبٌ فُرَاتٌ وَّ هٰذَا مِلْحٌ اُجَاجٌۚ وَ جَعَلَ بَیْنَهُمَا بَرْزَخًا وَّ حِجْرًا مَّحْجُوْرًا


   দু’টি সমুদ্রকে তিনি পরস্পর মিলিত হতে দিয়েছেন।


مَرَجَ الْبَحْرَیْنِ یَلْتَقِیٰنِۙ


بَیْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا یَبْغِیٰنِۚ


* গভাষয় তিনটি দেয়াল বা স্তর নিয়ে গঠিত।১. ইন্টেরিয়ার এবডোমিনাল ওয়াল, ২. ইউটেরাইল ওয়াল, ৩, এমনিওকার্ডিওনিক মেমব্রেন।


৩৯: আয-যুমার:৬,


یَخْلُقُكُمْ فِیْ بُطُوْنِ اُمَّهٰتِكُمْ خَلْقًا مِّنْۢ بَعْدِ خَلْقٍ فِیْ ظُلُمٰتٍ ثَلٰثٍؕ ذٰلِكُمُ اللّٰهُ رَبُّكُمْ لَهُ الْمُلْكُؕ لَاۤ اِلٰهَ اِلَّا هُوَۚ فَاَنّٰى تُصْرَفُوْنَ


* বিজ্ঞান বলছে পৃথিবী গোলাকা: دَحٰىهَاؕ


আরবী শব্দ এর দুটো অর্থ আছে। একটি অর্থ হলো উঠপাখির ডিম।উটপাখীর ডিমের আকৃতির মতই পৃথিবীর আকৃতি মেরুকেন্দ্রিক চেপ্টা


৭৯: আন-নাযিআত:৩০


وَ الْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰىهَاؕ


* আঙ্গুলের ছাপ ভিন্ন হয়, এটা ১৮৮০ সালে প্রথম আবিষ্কার করেন, স্যার ফ্রান্সিস গ্যালটন। কিয়ামাহ:৩-৪


اَیَحْسَبُ الْاِنْسَانُ اَلَّنْ نَّجْمَعَ عِظَامَهٗؕ


بَلٰى قٰدِرِیْنَ عَلٰۤى اَنْ نُّسَوِّیَ بَنَانَهٗ


* আদম আ: আল্লাহর নির্দেশ ভুলে যায় ফলে দুনিয়ায় প্রেরণ করেন,জিনিয়ে দেন-বাক্বারাহ:৩৮,


قُلْنَا اهْبِطُوْا مِنْهَا جَمِیْعًاۚ فَاِمَّا یَاْتِیَنَّكُمْ مِّنِّیْ هُدًى فَمَنْ تَبِـعَ هُدَایَ فَلَا خَوْفٌ عَلَیْهِمْ وَ لَا هُمْ یَحْزَنُوْنَ

No comments

Powered by Blogger.