Header Ads

Header ADS

53/63 পানি পান করুন সুন্নাত তরিকায়








সুন্নাতের উউপকার


مَّا أَفَاءَ اللَّهُ عَلَىٰ رَسُولِهِ مِنْ أَهْلِ الْقُرَىٰ فَلِلَّهِ وَلِلرَّسُولِ وَلِذِي الْقُرْبَىٰ وَالْيَتَامَىٰ وَالْمَسَاكِينِ وَابْنِ السَّبِيلِ كَيْ لَا يَكُونَ دُولَةً بَيْنَ الْأَغْنِيَاءِ مِنكُمْ ۚ وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ




(আল হাশ্‌র - ৭)


আল্লাহ জনপদবাসীদের কাছ থেকে তাঁর রসূলকে যা দিয়েছেন, তা আল্লাহর, রসূলের, তাঁর আত্নীয়-স্বজনের, ইয়াতীমদের, অভাবগ্রস্তদের এবং মুসাফিরদের জন্যে, যাতে ধনৈশ্বর্য্য কেবল তোমাদের বিত্তশালীদের মধ্যেই পুঞ্জীভূত না হয়। রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ কঠোর শাস্তিদাতা।




وَعَنْ مَالِكِ بْنِ اَنَسٍ مُرْسَلًا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ تَرَكْتُ فِيكُمْ أَمْرَيْنِ لَنْ تَضِلُّوا مَا تَمَسَّكْتُمْ بِهِمَا كِتَابَ اللهِ وَسُنَّةَ رَسُوْلِه. رَوَاهُ فى المُوَطَّا




মালিক ইবনু আনাস (রহঃ)




তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন: আমি তোমাদের মধ্যে দু’টি জিনিস রেখে যাচ্ছি। যতক্ষণ তোমরা সে দু’টি জিনিস আঁকড়ে ধরে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত পথভ্রষ্ট হবে না- আল্লাহ্‌র কিতাব ও তাঁর রসূলের হাদীস। (ইমাম মালিক মুওয়াত্তায় বর্ণনা করেছেন)। [১]




হাদিস সম্ভার, হাদিস নং ১৮৬


হাদিসের মান: হাসান হাদি




* সুন্নত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়ঃ-




ক) সুন্নাতে কাউলি (মহানবীর কথা) :- মুহাম্মাদ(সঃ) বলেছেন,


وَصَلُّوا كَمَا رَأَيْتُمُونِي أُصَلِّي




 “নামাজ পড়ো সেভাবে, যেভাবে আমাকে পড়তে দেখ”। এটা তার নির্দেশ উনার মুখের কথা,যেটা প্রত্যেক মুসলিমকে অনুসরন করতে হবে। বুখারী -৬৩১




খ) সুন্নাতে ফেলি(কাজ) :- 




গ) সুন্নতে তাকরিরি(অনুমোদন) :- 




'মানব জীবনের এমন কোন ক্ষেত্র নেই যেখানে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজের আদর্শ রেখে যান নি।




            একটি কথা প্রচলিত আছে যে, যার সুন্নত ঠিক তার ওয়াজিবও ঠিক, যার ওয়াজিব ঠিক, তার ফরযও ঠিক। কিন্ত যার সুন্নত ঠিক থাকে না তার ওয়াজিবও ঠিক থাকে না। যার ওয়জিব ঠিক থাকে না তার ফরযও ঠিক থাকে না। আর সুন্নত হলো আল্লাহ পাক পর্যন্ত পৌঁছার সহজ মাধ্যম।




* পানি পান,পাকিস্তানের টেক্সি চালক আমরিকায় কফি শপে ডুকলেল,




দাঁড়িয়ে পানি পান মৃত্যুরও কারণ হতে পারে




আমেরিকার এক শহরে জনৈক পাকিস্তানি ট্যাক্সি চালক একটি কফি শপে ঢুকলেন। নিজে এক বোতল ঠান্ডা পানি নিয়ে এক পাশে গিয়ে বসে, প্রথমে ছোট ছোট তিন ঢোক তিন নিঃশ্বাসে পান করলেন। এরপর বাকী পানিটুকু শেষ করে যখন লোকটি বের হয়ে যাচ্ছেন, তখন আরেক ভদ্রলোক দৌঁড়ে এসে তার হাত ধরলেন। বললেন, এক্সকিউজ মি, আপনি কি আমাকে ৫ মিনিট সময় দিবেন? আমার কিছু কথা বলার ছিল। ড্রাইভার লোকটি বললেন, বসে বলব না চলতে চলতে বলব। পার্কিংয়ে আমার গাড়ি রাখা আছে। তখন ভদ্রলোক বললেন, চলুন আপনার সাথে যেতে যেতেই কথাগুলো বলা যাক। ভদ্রলোক যা বললেন, তা রীতিমতো বিস্ময়কর। তিনি নিজের পরিচয় দিলেন, আমেরিকার প্রখ্যাত এক বিজ্ঞানী তিনি। ট্যাক্সিতে বসে তিনি পাকিস্তানি এই চালককে প্রশ্ন করলেন, আপনি একটু আগে যেভাবে পানি পান করলেন, এটা কি আপনার অভ্যাস না হঠাৎ করেই এমনটি হয়েছে। যেখানে আমেরিকায় আমরা যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে হাঁটতে হাঁটতে শুধু পানি কেন পুরো লাঞ্চ বা ডিনার করে ফেলি, আপনি সেখানে এক বোতল পানি এক জায়গায় বসে থেমে থেমে নিঃশ্বাস নিয়ে পান করলেন, এর পেছনে কারণ কি? বিজ্ঞান যেখানে বলে, পরিশ্রান্ত মানুষ দাঁড়িয়ে পানি পান করলে তার মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। পানির প্রেসারে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে তার হার্ট, কিডনি, লিভার ইত্যাদি। নিজের জীবনের দৈনন্দিন এ অভ্যাসটি এই বিজ্ঞানীর চোখে এত বিস্ময়কর কেন ঠেকলো তা এই ড্রাইভার বুঝতে পারছিলেন না। তিনি সরল ভাষায় উত্তর দিলেন, আমি একজন মুসলমান। আমাদের ধর্মে এভাবেই পানি খাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। আমি ছেলে বেলা থেকে এভাবেই পানি খেতে শিখেছি। আমার পরিবারের ছোট বড় সকলেই এভাবে পানি পান করে। বিজ্ঞানী তখন বললেন, আমি দীর্ঘদিন ধরে মানুষের পানি পানের সবচেয়ে উত্তম পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করছি। আমার জ্ঞানের সাথে আপনার আজকের এ পানি পানের দৃশ্য এমনভাবে মিলে গেছে যে, আমি আপনাকে না ধরে পারলাম না। আপনি আমাকে একটু লম্বা সময় দিন। দূরে কোনোদিকে লংড্রাইভে চলুন। আমি আপনার পেমেন্ট দিব, কথা বলার জন্য আলাদা সম্মানিও দেব। তথাপি আমি চাই, আমার গবেষণার একজন রোলমডেলের সাথে আমার দীর্ঘ আলোচনায় আমার গবেষণা পূর্ণতা লাভ করুক। বিজ্ঞানী এরপর জানতে চাইলেন, এভাবে পানি পান করা আপনি শিখেছেন কার কাছে? এটি কি কোনো সংস্থা বা গবেষকের ফর্মুলা। তখন ড্রাইভার সহজ সরলভাবে জবাবে বললেন, এটি আমাদের নবী (সা.) এর সুন্নত। তার এ নির্দেশনা মত পৃথিবীর সব অনুগত মুসলমান পানি পান করে থাকেন। শুধু তাই না, আমাদের জীবনে প্রতিটি কাজের এমন একটি সুন্দর নকশা আমাদের প্রিয় নবী (সা.) এঁকে দিয়ে গিয়েছেন। যাকে সুন্নত বলে, আমরা তারই অনুসরণ করি। তখন এ বিজ্ঞানী ট্যাক্সি চালককে তখনকার মতো বিদায় দিয়ে বললেন, আমাকে আরও সময় দিতে হবে। আপনার ঠিকানা ও যোগাযোগের সবকিছু আমাকে দিন। আপনাদের প্রফেটের সুন্নত সম্পর্কে যারা বেশি জানেন তেমন জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিন। সেদিনের মতো এভাবেই তারা দু’জন আলাদা হয়ে যান। ক’য়েকটি সাক্ষাতের পর এই বিজ্ঞানী ইসলামিক সেন্টারের ইমাম সাহেবের হাতে ইসলামগ্রহণ করেন। তিনি ইসলামের সত্যতা ও শ্রেষ্ঠত্ব সম্পর্কে আলোচিত ট্যাক্সি চালকের পানি পান করা থেকে প্রথম ধারণা লাভ করেন। পরে তিনি বলেছেন, দাঁড়িয়ে পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। খুব তৃষ্ণার সময় একশ্বাসে অনেক পানি খাওয়া আরও ক্ষতিকর। পানি পানের বহু থিওরি আমি জমা করেছি, কিন্তু সাধারণ একজন ট্যাক্সি চালক যেভাবে বসে ধীরে ধীরে ছোট ছোট তিন ঢোক পানি তিন নিশ্বাসে পান করলো, এ ছিল আমার জন্য নতুন অভিজ্ঞতা। আমি বুঝতে চেষ্টা করেছিলাম এ ঘটনাটি কি ইচ্ছাকৃত না কাকতালীয়। যখন চালক ব্যক্তিটি আমাকে সব বুঝিয়ে বললেন, তখন আমার সামনে জ্ঞানের দরজা খুলে গেল। আমি সেই মহামানবের সকল সুন্নত সম্পর্কে শ্রদ্ধাভরে জানার সুযোগ পেলাম। যা দেড় হাজার বছর আগে একটি অনুন্নত পরিবেশে থেকেও ইসলামের নবী (সা.) শিক্ষা দিয়ে গেছেন। যার মধ্যকার বিজ্ঞান সৌন্দর্য ও শ্রেষ্ঠত্ব দিনে দিনে বিশ্বের মানুষ আরও বেশি করে বুঝতে পারছে। মানুষ যখন প্রথম এক ঢোক পানি খায়, এরপর নিঃশ্বাস নেয় তখন পানির পরপরই তার দেহে অক্সিজেন প্রবেশ করে। এরপর তিনবার যখন এ কাজটি করে তখন তার মস্তিষ্ক ও রক্তের শিরা-উপশিরা যথেষ্ট অক্সিজেন লাভ করে, ফুসফুস আরাম পায়, খাদ্য ও শ্বাসনালী নিজেদের সেরা পারফর্ম করে, পাকস্থলী ধীরে ধীরে সে পানিগুলো রিসিভ করে। বিভিন্ন নালী ও শিরা পানিটাকে ফিল্টারিং করে, পানিতে কোনো জীবাণু বা ময়লা থাকলে উপকারী জীবাণুরা সেগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। দাঁড়িয়ে পানি পান করলে এর তীব্র গতি পাকস্থলীকে যেভাবে আঘাত করে, তার কুপ্রভাব কিডনী পর্যন্ত পৌঁছে যায়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি এমনকি মূত্রথলিতেও চাপ সৃষ্টি করে। আর তৃষ্ণার্থ বা ক্লান্ত মানুষ এক নিঃশ্বাসে অনেক পানি খেলে এতে তার শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যবস্থা, রক্তচাপ, মস্তিষ্কের কমান্ড ইত্যাদি সবক্ষেত্রে বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে। বিষম খেয়ে বা খাদ্যনালীতে আটকে গিয়ে বড় দুর্ঘটনা ঘটাও অসম্ভব নয়। শুধু এ বিজ্ঞানী নয়, দুনিয়ার আরও গবেষণা প্রতিষ্ঠান মুসলমানদের পানি পানের সুন্নত পদ্ধতিকে শ্রেষ্ঠত্বের স্বীকৃতি দিচ্ছে, স্বাগত জানাচ্ছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরির জন্য জাপানী ও ভারতীয় চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা ছোট ছোট ঢোক নিয়ে শ্বাস ছেড়ে ছেড়ে দীর্ঘ সময়ে পানি পান করার পদ্ধতি প্রয়োগ করে ভালো ফল লাভ করেছে। পাশ্চাত্যের ইসলামগ্রহণের যে প্রবণতা দিনদিনই বাড়ছে এতে বড় বড় ঘটনাতো বটেই সাধারণ মুসলমানদের জীবনরীতি দেখেও অসংখ্য মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নিচ্ছে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে বিশ্বে প্রতিদিন প্রায় ৩২শ’ মানুষ ইসলামগ্রহণ করে। তাদের এ পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে পানি পান, খাদ্যগ্রহণ, পারিবারিক শান্তি, বিবাহিত জীবনের পবিত্রতা, সন্তানদের মায়া-মমতা, এমনকি রোগীর সেবা, মৃতের প্রতি শ্রদ্ধা ও ইসলামী পদ্ধতির জানাজা দাফন-কাফন। আল্লাহ মানুষের হেদায়াতের জন্য যে কোনো বিষয়কে উসিলা বানাতে পারেন। মহানবী (সা.)-এর সুন্নত তো ইসলামের সর্বপেক্ষা বড় সম্পদ। এটি কল্যাণের আকর, সাফল্যের ভান্ডার, আর বিজ্ঞানের সমারোহ।




* মিশওয়াকের উপকারীতা




১/ নবী সুন্নাতের অনুসরণ হয়।


২/ মুখের দুর্গন্ধ দূর হয়।


 ৩/ দাতের মাড়ি শক্ত হয়।


৪/ নামাযে ৭০ গুন ছাওয়াব হয়।


৫/ নবীজীর ( স:) মুহব্বত সৃষ্টি হয়।


৬/ মুখের রোগ- জীবাণু নষ্ট হয়।


৭/ মৃত্যুর সময় কালিমা নসীব হয়।




* টাখনোর উপর কাপড় পরাঃ


হযরাত আবু হুরায়রা রাঃ হতে বর্ণীত, রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, আল্লাহ কিয়ামাতের দিন সে ব্যক্তির দিকে থাকাবেন না, যে ব্যক্তি অহংকারবশত পায়জামা (টাখনোর নিচে) ঝুলিয়ে রাখে।


(বুখারীঃ ৫৭৮৭)




আজকের বিজ্ঞান আবিস্কার করেছে যে, পুরুষের টাখনোর নিচে একটি অংশ আছে যেখানে ‘টেস্টোস্টেরণ’ নামক যৌন হরমুন প্রচুর পরিমানে থাকে যা সবসময় আলো-বাতাস চায়; যার ফলে পুরুষদের পুরুষত্ব বাড়ে, আর যদি তা ঢেকে ফেলা হয় তাহলে পুরুষরা তাদের পুরুষত্ব হারিয়ে ফেলে, অর্থাৎ গোড়ালির নিচে ‘টেস্টোস্টেরণ’ নামক যৌন হরমুন নষ্ট হয়ে যায়।


আমেরিকার হেলথ সেন্টারগুলোতে তারা লিখে রেখেছে যে, ‘পুরুষেরা টাখনোর নিচে প্যান্ট পরবেন না, নিচে পরলে যৌন হরমুন নষ্ট হয়ে যাবে।’




আঙ্গুল ও খাবারের পাত্র চেটে খাওয়াঃ


হযরাত জাবের রাঃ বলেন, রাসূলুল্লাহ সাঃ খাবারের সময় পাত্র এবং আঙ্গুল চেটে খেতে বলেছেন।


(মুসলিমঃ ২০৩৩)




আজকের বিজ্ঞান এটা জানতে পেরেছে যে, মানুষের আঙ্গুলের অগ্রভাগ থেকে এক প্রকার তরল পদার্থ বের হয় যাকে ‘প্লাজমা’ বলা হয়, যা সহজে মানুষের খাবার হজম করে।


বিজ্ঞান এটাও আবিস্কার করেছে যে, মানুষের খাবারের পাত্রের সর্বশেষে খাবারের যে অংশ থাকে তার মধ্যেই ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স থাকে।




ডান কাতে ঘুমানোঃ


হযরাত বারা বিন আযিব রাঃ হতে বর্ণীত, রাসূলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, যখন তুমি ঘুমানোর জন্য বিছানা গ্রহণের ইচ্ছা করবে তখন নামাজের অজুর ন্যায় অজু করো এবং ডান কাতে শয়ন করো।


(মুসলিমঃ ২৭১০)




আজকের বিজ্ঞান গবেষণা করে জানতে পেরেছে যে, কেউ যদি ডান কাতে ঘুমায় তাহলে তার রাতের খাবার হজম হতে তিন-চার ঘন্টা লাগে, আর কেউ বাম কাতে ঘুমালে তা হজম হতে সাত-আট ঘন্টা সময় লাগে।


 মানুষের হার্ট থাকে বাম পার্শে, সুতরাং ডান কাতে ঘুমালে হার্ট কোনো চাপে থাকেনা, সহজেই নিশ্বাস নিতে পারে; কিন্তু বাম কাতে ঘুমালে ফুসফুস হার্টের উপরে চলে আসে যার ফলে হার্ট চাপে থাকে এবং নিশ্বাস নিতে কষ্ট হয়।




* # হাচি দেয়ার উপকারীতা


আমাদের নবী সত্য হওয়ার


আরো এক টা প্রমান


ও আলহামদুলিল্লাহ্ ' বলার


উপকারীতাঃ


ইউরোপের এক খৃষ্টান


ডাক্তার মুসলমানদের হাঁচি


নিয়ে গবেষণা করছিলেন


যে, মুসলমানরা হাঁচির পর


'আলহামদুলিল্লাহ ্" পড়ে


কেন?


সাধারণতঃ কোন সুসংবাদ


পেলে মুসলমানরা


আলহামদুলিল্লাহ্ পড়ে।


কিন্তু হাঁচিতে কিসের


সুসংবাদ?


অনেক গবেষণার পর তথ্য


উদঘাটন হল যে, একটি হাঁচির


সাথে তিন হাজার রোগ-


জীবাণু বেরিয়ে যায়, আর


মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায়


একসাথে দু'টি হাঁচি দেয়।


এভাবে দু'টি হাঁচির সাথে ছয়


হাজার রোগ জীবাণু


বেরিয়ে যায়। তিনি


ভাবলেন এ তথ্য বের করতে


আমার অন্ততঃ বিশ বছর


লেখা-পড়া করতে হয়েছে,


আরো কত যন্ত্রপাতি


ব্যবহার করতে হয়েছে! কিন্তু


যে যুগে মুসলমানদের নবী এ


শিক্ষা দিয়ে গেছেন, সে


যুগেতো এত মেশিন ছিল


না! আর তিনিতো দুনিয়ার


কারোর কাছে লেখা-পড়াও


শিখেননি। তাহলে তিনি


এগুলো জানলেন কিভাবে?


নিশ্চই তিনি সত্য নবী,


আল্লাহ্ পাক তাঁকে


জানিয়েছেন বিধায় তিনি


তাঁর উম্মতদেরকে এ শিক্ষা


দিয়ে গেছেন যে, হাঁচির পর


'আলহামদুলিল্লাহ ্" পড়বে।


অতএব তিনি সত্য নবী।


ফলশ্রুতিতে ঐ খৃষ্টান


ডাক্তার একা নয়, বরং


স্বপরিবারে মুসলমান হয়ে


গেছেন। সুবহানাল্লাহ্।


আল্লাহ্ তা'য়ালা


আমাদেরকে সর্বাবস্থায়


সুন্নাতের উপর আমল করার


তৌফিক দান করুন!




টোকেন,


وَمَا آتَاكُمُ الرَّسُولُ فَخُذُوهُ وَمَا نَهَاكُمْ عَنْهُ فَانتَهُوا ۚ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۖ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ


وَعَنْ مَالِكِ بْنِ اَنَسٍ مُرْسَلًا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ تَرَكْتُ فِيكُمْ أَمْرَيْنِ لَنْ تَضِلُّوا مَا تَمَسَّكْتُمْ بِهِمَا كِتَابَ اللهِ وَسُنَّةَ رَسُوْلِه. رَوَاهُ فى المُوَطَّا




হাদিস সম্ভার, হাদিস নং ১৮৬




* সুন্নাত হলো কথা কাজ মৌনসম্মত




* যার সুন্নাত ঠিক তার ওয়াজিব ঠীক




* দাঁড়িয়ে প্রস্রাবের ফলে মূত্রথলির নিচে জমে থাকা দূষিত হয়ে কিডনিতে পাথর


কবরের আযাব




* পানি পান,পাকিস্তানের টেক্সি চালক আমরিকায় কফি শপে ডুকলেল




* মিশওয়াকের উপকারীতা




* টাখনোর উপর কাপড় পরাঃ




* আঙ্গুল ও খাবারের পাত্র চেটে খাওয়াঃ আংগুলের অগ্রভাগে প্লাজমা,




* ডান কাতে ঘুমানোঃ




* হাচি দেয়ার উপকারীতা


আমাদের নবী সত্য হওয়ার


আরো এক টা প্রমান

No comments

Powered by Blogger.