Header Ads

Header ADS

54  মিসওয়াকের গুরুত্ব 

*  অবহেলিত সুন্নাত যেটা সমস্ত নবীদের আমল ছিল। যে আমল স্বরণ শক্তি বৃদ্ধি করে 

*  মিসওয়াক করলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়। হযরত ইব্রাহীম নাখয়ী রাহঃ যা কিছু পড়তেন সবই ভুলে যেতেন।

*  মিসওয়াক এর গুরুত্ব প্রদানে নবীজি বলেন। সুনানে সুনানে আবু দাউদ, ৪৭

لَوْلَا أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لَأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلَاةٍ

* রাসুল সা: অন্তিম সময়ে মেসওয়াকের গুরত্ব প্রমান করে।সহিহ বুখারী, ৪৪৪৯ সহিহ

* হযরত শিবলী রাহঃ এর অজুর সময় মিসওয়াক ক্রয় করলেন। 

* মেসওয়াকের ওসিলায় বিজয়,

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মোবারক (রহ.) এক যুদ্ধে শরীক ছিলেন। সে যুদ্ধে কাফেরদের দূর্গ জয় করা সম্ভব হচ্ছিল না। রাতে তিনি খুব চিন্তিত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়লেন। স্বপ্নে দেখলেন, রাসূল সা: বলছেন, হে আব্দুল্লাহ! কি চিন্তা করছো? ফাজায়েলে সিওয়াক পৃষ্ঠা- ১০৬

*  বান্দা যখন মিসওয়াক করে, অতঃপর দাঁড়িয়ে সলাত আদায় করে, তখন তার পিছনে একজন ফিরিশতা দাঁড়ায় এবং মনোযোগ দিয়ে তার ক্বিরাআত শুনে।সহিহ ফাযায়েলে আমল- ৯৬ সহিহ

*  নবীজির সাথে হাশরের মাঠে উঠতে চান? তাহলে নবীর সকল সুন্নাত কে ভালোবাসতে হবে।

وَعَنْ أَنَسٍ قَالَ قَالَ لِي رَسُولُ اللهِ ﷺ يَا بُنَيَّ إِنْ قَدَرْتَ أَنْ تُصْبِحَ وَتُمْسِيَ لَيْسَ فِي قَلْبِكَ غِشٌّ لِأَحَدٍ فَافْعَلْ ثُمَّ قَالَ يَا بُنَيَّ وَذلِكَ مِنْ سُنَّتِي وَمَنْ أَحَبَّ سُنَّتِي فَقَدْ أَحَبَّنِي وَمَنْ أَحَبَّنِي كَانَ مَعِي فِي الْجَنَّةِ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ

আরো কিছু সুন্নাত আছে তুমি জানো কি জানলে ও জীবনে কখনো তা মানো কি 

_________________________


আজকে গুরুত্বপূর্ণ একটা সুন্নতের কথা বলব, যে সুন্নতটা ইচ্ছা করলে আমরা পালন করতে পারি। কিন্তু আমরা সেটাকে অবহেলা করছি। আর সেটা হচ্ছে মেসওয়াক কয়জনের কাছে মেসওয়াক থাকে বলুন। মেসওয়াক করা এটা সমস্ত নবীদের আমল ছিল।

*  মিসওয়াক করলে স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়।

২/বর্ণিত আছে হযরত ইব্রাহীম নাখয়ী রাহঃ যা কিছু পড়তেন সবই ভুলে যেতেন। অনেক চেষ্টা করেও মনে রাখতে পারতেন না।এক রাতে তিনি রাসূল সাঃ কে সপ্নে দেখে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল আমি যা কিছু পড়ি তার কিছুই মনে রাখতে পারিনা। তখন রাসূল সাঃ তাকে বললেন, হে ইব্রাহীম নাখয়ী কয়েকটি জিনিষের উপর আমল করবে।(তা হলে তোমার স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পাবে) কম খাবে, কম ঘুমাবে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করবে,অধিক পরিমাণে নফল নামাজ পড়বে, প্রত্যেক নামাজের জন্য অজু করবে এবং প্রত্যেক অজুর সময় মিসওয়াক করবে। হযরত ইব্রাহীম নাখয়ী রাহঃ বলেন আমি ঘুম থেকে জাগ্রত হওয়ার পর রাসূল সাঃ এর বাতানো আমলগুলো পালন করতে শুরু করে দেই। ফলে আমার কেবল স্মরণশক্তিই বৃদ্ধি পায়নি, অল্প দিনের মধ্যে আল্লাহ তা'আলা আমাকে সকলের মুরব্বী বানিয়ে দিলেন (ফাজায়েলে সিওয়াক, পৃষ্ঠা-৬০)


*  মিসওয়াক এর গুরুত্ব। কষ্ট না হলে প্রত্যেক সালাতের সময় মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম


حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا عِيسَى بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ إِسْحَاقَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِبْرَاهِيمَ التَّيْمِيِّ، عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ زَيْدِ بْنِ خَالِدٍ الْجُهَنِيِّ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ ‏ "‏ لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ عِنْدَ كُلِّ صَلاَةٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو سَلَمَةَ فَرَأَيْتُ زَيْدًا يَجْلِسُ فِي الْمَسْجِدِ وَإِنَّ السِّوَاكَ مِنْ أُذُنِهِ مَوْضِعُ الْقَلَمِ مِنْ أُذُنِ الْكَاتِبِ فَكُلَّمَا قَامَ إِلَى الصَّلاَةِ اسْتَاكَ ‏.‏


যায়িদ ইবনু খালিদ আল-জুহানী (রাঃ) তিনি বলেন, আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ আমার উম্মাতের উপর কষ্টকর না হলে অবশ্যই আমি তাদেরকে প্রত্যেক সলাতের প্রাক্কালে মিসওয়াক করার নির্দেশ দিতাম। আবূ সালামাহ (রাঃ) বলেন, আমি যায়িদ (রাঃ)- কে দেখেছি, তিনি মাসজিদে বসে থাকতেন, আর মিসওয়াক তার কানের ঐ স্থানে লেগে থাকত, যেখানে লিখকের কলম থাকে। অতঃপর যখনই তিনি সলাতের জন্য যেতেন, মিসওয়াক করে নিতেন।

সুনানে আবু দাউদ, ৪৭

হাদিসের মান: সহিহ হাদিস


* রাসুল সা: অন্তিম সময়ে মেসওয়াকের গুরত্ব প্রমান করে


مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ حَدَّثَنَا عِيْسَى بْنُ يُوْنُسَ عَنْ عُمَرَ بْنِ سَعِيْدٍ قَالَ أَخْبَرَنِي ابْنُ أَبِيْ مُلَيْكَةَ أَنَّ أَبَا عَمْرٍو ذَكْوَانَ مَوْلَى عَائِشَةَ أَخْبَرَهُ أَنَّ عَائِشَةَ كَانَتْ تَقُوْلُ إِنَّ مِنْ نِعَمِ اللهِ عَلَيَّ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم تُوُفِّيَ فِيْ بَيْتِيْ وَفِيْ يَوْمِيْ وَبَيْنَ سَحْرِيْ وَنَحْرِيْ وَأَنَّ اللهَ جَمَعَ بَيْنَ رِيْقِيْ وَرِيْقِهِ عِنْدَ مَوْتِهِ دَخَلَ عَلَيَّ عَبْدُ الرَّحْمَنِ وَبِيَدِهِ السِّوَاكُ وَأَنَا مُسْنِدَةٌ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَرَأَيْتُهُ يَنْظُرُ إِلَيْهِ وَعَرَفْتُ أَنَّهُ يُحِبُّ السِّوَاكَ فَقُلْتُ آخُذُهُ لَكَ فَأَشَارَ بِرَأْسِهِ أَنْ نَعَمْ فَتَنَاوَلْتُهُ فَاشْتَدَّ عَلَيْهِ وَقُلْتُ أُلَيِّنُهُ لَكَ فَأَشَارَ بِرَأْسِهِ أَنْ نَعَمْ فَلَيَّنْتُهُ فَأَمَرَّهُ وَبَيْنَ يَدَيْهِ رَكْوَةٌ أَوْ عُلْبَةٌ يَشُكُّ عُمَرُ فِيْهَا مَاءٌ فَجَعَلَ يُدْخِلُ يَدَيْهِ فِي الْمَاءِ فَيَمْسَحُ بِهِمَا وَجْهَهُ يَقُوْلُ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ إِنَّ لِلْمَوْتِ سَكَرَاتٍ ثُمَّ نَصَبَ يَدَهُ فَجَعَلَ يَقُوْلُ فِي الرَّفِيْقِ الْأَعْلَى حَتَّى قُبِضَ وَمَالَتْ يَدُهُ


আয়িশাহ (রাঃ) তিনি প্রায়ই বলতেন, আমার প্রতি আল্লাহর এটা নি'য়ামাত যে, আমার ঘরে, আমার পালার দিনে এবং আমার গণ্ড ও সিনার মাঝে রসূলুল্লাহর (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর ইন্তিকাল হয় এবং আল্লাহ তা'আলা তাঁর ইন্তিকালের সময় আমার থুথু তাঁর থুথুর সঙ্গে মিশ্রিত করে দেন। এ সময় 'আবদুর রহমান [৯৭] (রাঃ) আমার নিকট প্রবেশ করে এবং তার হাতে মিসওয়াক ছিল। আর আমি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে (আমার বুকে) হেলান অবস্থায় রেখেছিলাম। আমি লক্ষ্য করলাম যে, তিনি 'আবদুর রহমানের দিকে তাকাচ্ছেন। আমি বুঝলাম যে, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) মিসওয়াক চাচ্ছেন। আমি তখন জিজ্ঞেস করলাম, আমি কি আপনার জন্য মিসওয়াক নিব? তিনি মাথা নাড়িয়ে জানালেন যে, হ্যাঁ। তখন আমি মিসওয়াকটি নিলাম। কিন্তু মিসওয়াক ছিল তার জন্য শক্ত, তাই আমি জিজ্ঞেস করলাম, আমি কি এটি আপনার জন্য নরম করে দিব? তখন তিনি মাথা নাড়িয়ে হ্যাঁ বললেন। তখন আমি তা চিবিয়ে নরম করে দিলাম। এরপর তিনি ভালভাবে মিসওয়াক করলেন। তাঁর সম্মুখে পাত্র অথবা পেয়ালা ছিল (রাবী 'উমারের সন্দেহ) তাতে পানি ছিল। নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) স্বীয় হস্তদ্বয় পানির মধ্যে প্রবেশ করিয়ে তার দ্বারা তাঁর চেহারা মুছতে লাগলেন। তিনি বলছিলেন…….-আল্লাহ ব্যতীত কোন মাবুদ নেই, সত্যিই মৃত্যু-যন্ত্রণা কঠিন। তারপর দু'হাত উপরের দিকে উঠিয়ে বলছিলেন, আমি উচ্চে সমাসীন বন্ধুর সঙ্গে (মিলিত হতে চাই)। এ অবস্থায় তাঁর ইন্তিকাল হল আর হাত শিথিল হয়ে গেল। [৮৯০] (আ.প্র. ৪০৯৬, ই.ফা. ৪০৯৯)

সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৪৪৪৯

হাদিসের মান: সহিহ হাদিস


* হযরত শিবলী রাহঃ এর অজুর সময় মিসওয়াক ক্রয় করলেন।

একদা হযরত শিবলী রাহঃ এর অজুর সময় মিসওয়াকের প্রয়োজন হলো। তিনি মিসওয়াক তালাশ করলেন।কিন্তু পেলেন না। শেষ পর্যন্ত তিনি এক দিনার

দিয়ে একটি মিসওয়াক ক্রয় করে ব্যবহার করলেন। তবুও রাসূল সাঃ এর গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাত মিসওয়াক ত্যাগ করেননি।উপস্থিত লোকদের কেউ কেউ এক দিনারের পরিবর্তে একটি মিসওয়াক খরিদ করাকে অতিরিক্ত খরচ বলে মন্তব্য করলেন। এ কথা শুনে শিবলী রাহঃ বললেন - পৃথিবী ও পৃথিবীর মধ্যে যা কিছু আছে, সব কিছুর মূল্য আল্লাহর কাছে মাছির ডানার মূল্যের সমানও নয়। এমতাবস্থায় আল্লাহ পাক যদি আমাকে হাশরের ময়দানে জিজ্ঞাস করেন শিবলী! আমি তোমাকে যে ধন- সম্পদ দিয়েছিলাম যার মূল্য আমার নিকট মাছির ডানার মূল্যের সমানও নয়, উহা তুমি সুন্নাতের উপর আমলের জন্য ব্যয় করলে না কেন? তখন আমি কি জবাব দিব?


* মেসওয়াকের ওসিলায় বিজয়,

হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মোবারক (রহ.) এক যুদ্ধে শরীক ছিলেন। সে যুদ্ধে কাফেরদের দূর্গ জয় করা সম্ভব হচ্ছিল না। রাতে তিনি খুব চিন্তিত অবস্থায় ঘুমিয়ে পড়লেন। স্বপ্নে দেখলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলছেন, হে আব্দুল্লাহ! কি চিন্তা করছো? তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! কাফেরদের ঐ দূর্গ জয় করতে পারছি না, তাই আমি চিন্তিত। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘অজুর সময় মেসওয়াক করবে।’ 


হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মোবারক (রহ.) ঘুম থেকে উঠে মেসওয়াক করে অজু করলেন। সাথীদেরকেও মেসওয়াক করার কথা বললেন। তাঁরা সবাই মেসওয়াক করে অজু করলেন। অপর দিকে দূর্গের পাহারাদার কাফের সৈনিকরা পাহাড়ের উপর থেকে মুসলিম মুজাহিদেরকে মেসওয়াক করতে দেখলো। এটা দেখে তাদের অন্তরে ভীতির সঞ্চার হলো। আল্লাহ তাআলা তাদের অন্তরে ভয় ঢুকিয়ে দিলেন। ফলে তারা নিচে নেমে এসে দূর্গের নেতাদেরকে বললো, যারা আমাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে এসেছে তারা মনে হয় মানুষ খেকো। তারা তাদের দাঁত ধারাচ্ছে। এতে মনে হয় তারা আমাদের উপর বিজয় লাভ করে আমাদেরকে খাবে। 


সূতরাং তাদের নিকট দূত পাঠিয়ে বলে দিন, তোমরা সম্পদ চাও না প্রাণ চাও? তাই তারা দূত পাঠালো। দূত এসে এ কথা বললে, হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মোবারক (রহ.) বললেন, আমরা সম্পদ চাই না, প্রাণও চাই না। বরং আমরা চাই যে, তোমরা ইসলাম র্ধম গ্রহণ করো আর ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলে তোমরা বেঁচে যাবে। মেসওয়াকের এ সুন্নাতের উপর আমল করার বরকতে তারা সকলেই মুসলমান হয়ে গেলো। (ফাজায়েলে সিওয়াক, পৃষ্ঠা-১০৬)


*  আলী (রাঃ) তিনি মিসওয়াক করার আদেশ দিয়ে বলেন, নাবী (সাঃ) বলেছেন : বান্দা যখন মিসওয়াক করে, অতঃপর দাঁড়িয়ে সলাত আদায় করে, তখন তার পিছনে একজন ফিরিশতা দাঁড়ায় এবং মনোযোগ দিয়ে তার ক্বিরাআত শুনে। অতঃপর ফিরিশতা তার অতি নিকটবর্তী হয় এমনকি ফিরিশতার নিজের মুখ তার মুখের উপর রাখেন। তখন তার মুখ থেকে কুরআনের যা কিছুই তিলাওয়াত বের হয় তা ফিরিশতার উদরে প্রবেশ করে। কাজেই তোমরা তোমাদের মুখকে পবিত্র রাখো কুরআনের জন্য।৬৩

সহিহ ফাযায়েলে আমল, ৯৬

হাদিসের মান: সহিহ 


*  নবীজির সাথে হাশরের মাঠে উঠতে চান? তাহলে নবীর সকল সুন্নাত কে ভালোবাসতে হবে।

وَعَنْ أَنَسٍ قَالَ قَالَ لِي رَسُولُ اللهِ ﷺ يَا بُنَيَّ إِنْ قَدَرْتَ أَنْ تُصْبِحَ وَتُمْسِيَ لَيْسَ فِي قَلْبِكَ غِشٌّ لِأَحَدٍ فَافْعَلْ ثُمَّ قَالَ يَا بُنَيَّ وَذلِكَ مِنْ سُنَّتِي وَمَنْ أَحَبَّ سُنَّتِي فَقَدْ أَحَبَّنِي وَمَنْ أَحَبَّنِي كَانَ مَعِي فِي الْجَنَّةِ. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ


আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:


তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বলেছেন: হে বৎস! তুমি যদি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত তোমার অন্তরে কারো প্রতি হিংসা-বিদ্বেষ না রেখে কাটাতে পার তাহলে তাই কর। এরপর তিনি (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, হে বৎস! এটা আমার সুন্নাত। যে ব্যক্তি আমার সুন্নাতকে ভালবাসে সে আমাকেই ভালবাসে, আর যে আমাকে ভালবাসে সে আমার সাথে জান্নাতে থাকবে। [১]


মিশকাতুল মাসাবিহ, হাদিস নং ১৭৫

হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস


আরো কিছু সুন্নাত আছে তুমি জানো কি জানলে ও জীবনে কখনো তা মানো কি

No comments

Powered by Blogger.