103 মানুষের জীবন সৌন্দর্যের প্রতীক আটটি জিনিস। আল ইমরান 14
زُیِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوٰتِ مِنَ النِّسَآءِ وَ الْبَنِیْنَ وَ الْقَنَاطِیْرِ الْمُقَنْطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَ الْفِضَّةِ وَ الْخَیْلِ الْمُسَوَّمَةِ وَ الْاَنْعَامِ وَ الْحَرْثِ١ؕ ذٰلِكَ مَتَاعُ الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا١ۚ وَ اللّٰهُ عِنْدَهٗ حُسْنُ الْمَاٰبِ
* স্ত্রী মারা গেছে ঘরে সব আছে বুড়ায় কয় আমি গৃহ শূন্য হয়ে গেলাম
* সন্তান সন্ততি হলো জীবনের সৌন্দর্য। সন্তান মা বাপ বলে ডাক দিলে পিতা-মাতার মনটা শান্ত হয়ে যায়। সন্তান হলো ঘরের সৌন্দর্য সন্তান থাকলে ঘরটাকে সৌন্দর্য মানায়
* সেদিন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোনো উপকারে আসবে না ২৬ আশ শুআরা। ৮৮
یَوْمَ لَا یَنْفَعُ مَالٌ وَّ لَا بَنُوْنَۙ
اِلَّا مَنْ اَتَى اللّٰهَ بِقَلْبٍ سَلِیْمٍؕ
তবে আলেম হাফেজ সন্তান উপকারে আসবে একজন হাফেজ কে দশ জন জান্নাতে নেওয়ার অনুমতি প্রদান করা হবে। সুনানে ইবনে মাজাহ ২১৬
مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ وَحَفِظَهُ أَدْخَلَهُ اللَّهُ الْجَنَّةَ وَشَفَّعَهُ فِي عَشَرَةٍ مِنْ أَهْلِ بَيْتِهِ كُلُّهُمْ قَدِ اسْتَوْجَبُوا النَّارَ
* যেমন মা বাপ ছেলে মেয়ে তো তেমনই হবে। মা নামাজী মেয়ে নামাজী। মায়ের আখলাক সন্তানের উপর প্রভাব পরে
* #হযরত বখতিয়ার কাকী রহ. পনের পারার হাফেয এমনিতেই হয় নাই। মায়ের রয়েছে বিরাট অবদান
* কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ পাকলে করে ঠাস ঠাস,শিশু সন্তান যে দিকে চালাবেন সে চলবে। #তেতুল ভুনে মিষ্টি আমের আশা করা যাবেনা।
* কাবুলের প্রেসিডেন্ট দোস্ত মাহমুদ খান তাঁর পুত্র যুদ্ধের মাঠ থেকে পলায়ন করে,স্ত্রী মানতে রাজি নয়(ওয়াজ ওখুতবা-১/৪০০ বাদশাহের স্ত্রী হওয়ার পরও আল্লাহকে ভূলে নাই
* #গাছের মূল যদি ভালো হয় তাহলে তার ডাল পালা ফুল ফল সুন্দর হয়। মা বাপ যদি ভালো হয় ছেলে মেয়েগুলো ও ভালো হয়
* আমাদের চারপাশে ও লক্ষ করলে দেখতে পাবেন। যার আচরণ সন্ত্রাসীর মতো। তার সন্তান ও সেই কোয়ালিটির হয়। পক্ষান্তরে যে বাপ মা সহজ সরল
* দুনিয়াতে মা বাপ সন্তানের দ্বারা কখনো সম্মানিত হয় কখনো অপমানিত হয়। কিয়ামতের দিন অনেক মা বাপ সম্মানিত হবে এবং অপমানিত হবে।
________________________________________________________
* মানুষের জীবন সৌন্দর্যের প্রতীক আটটি জিনিস আল ইমরান 14
زُیِّنَ لِلنَّاسِ حُبُّ الشَّهَوٰتِ مِنَ النِّسَآءِ وَ الْبَنِیْنَ وَ الْقَنَاطِیْرِ الْمُقَنْطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَ الْفِضَّةِ وَ الْخَیْلِ الْمُسَوَّمَةِ وَ الْاَنْعَامِ وَ الْحَرْثِ١ؕ ذٰلِكَ مَتَاعُ الْحَیٰوةِ الدُّنْیَا١ۚ وَ اللّٰهُ عِنْدَهٗ حُسْنُ الْمَاٰبِ
শব্দার্থ: زُيِّنَ = মনোরম করা হয়েছে , لِلنَّاسِ = লোকদেরজন্য, حُبُّ = আসক্তি, الشَّهَوَاتِ = কামনার, مِنَ = হতে, النِّسَاءِ = নারীদের, وَالْبَنِينَ = ওসন্তানাদির, وَالْقَنَاطِيرِ = এবং স্তুপ, الْمُقَنْطَرَةِ = রাশিকৃত, مِنَ = (থেকে) , الذَّهَبِ = সোনার, وَالْفِضَّةِ = ওরূপার, وَالْخَيْلِ = ওঘোড়ার, الْمُسَوَّمَةِ = (যা) চিহ্নিত, وَالْأَنْعَامِ = ওগবাদিপশুর, وَالْحَرْثِ = এবং ক্ষেতখামারে, ذَٰلِكَ = এটা, مَتَاعُ = ভোগ সামগ্রী , الْحَيَاةِ = জীবনের, الدُّنْيَا = দুনিয়ার, وَاللَّهُ = কিন্তুআল্লাহ (এমনসত্তা) , عِنْدَهُ = যার কাছে আছে, حُسْنُ = উত্তম, الْمَآبِ = আশ্রয়স্থল,
অনুবাদ: মানুষের জন্য নারী, সন্তান, সোনা-রূপার স্তূপ, সেরা ঘোড়া, গবাদী পশু ও কৃষি ক্ষেতের প্রতি আসক্তিকে বড়ই সুসজ্জিত ও সুশোভিত করা হয়েছে। কিন্তু এগুলো দুনিয়ার ক্ষণস্থায়ী জীবনের সামগ্রী মাত্র। প্রকৃতপক্ষে উত্তম আবাস তো রয়েছে আল্লাহর কাছে।
* সেদিন সম্পদ ও সন্তান সন্ততি কোনো উপকারে আসবে না ২৬ আশ শুআরা। ৮৮
یَوْمَ لَا یَنْفَعُ مَالٌ وَّ لَا بَنُوْنَۙ
যেদিন অর্থ-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি কোন কাজে লাগবে না,
২৬ আশ-শুআরা, আয়াত: ৮৯
اِلَّا مَنْ اَتَى اللّٰهَ بِقَلْبٍ سَلِیْمٍؕ
তবে যে বিশুদ্ধ অন্তঃকরণ নিয়ে আল্লাহর সামনে হাজির হবে।”
* তবে আলেম হাফেজ সন্তান উপকারে আসবে একজন হাফেজ কে দশ জন জান্নাতে নেওয়ার অনুমতি প্রদান করা হবে
حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ بْنِ سَعِيدِ بْنِ كَثِيرِ بْنِ دِينَارٍ الْحِمْصِيُّ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَرْبٍ، عَنْ أَبِي عُمَرَ، عَنْ كَثِيرِ بْنِ زَاذَانَ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ ضَمْرَةَ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَالِبٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ " مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ وَحَفِظَهُ أَدْخَلَهُ اللَّهُ الْجَنَّةَ وَشَفَّعَهُ فِي عَشَرَةٍ مِنْ أَهْلِ بَيْتِهِ كُلُّهُمْ قَدِ اسْتَوْجَبُوا النَّارَ " .
আলী বিন আবু তালিব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, যে ব্যক্তি কুরআন তিলাওয়াত করে এবং তা কন্ঠস্থ করে, আল্লাহ্ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন এবং তাকে তার পরিবারের এমন দশজন লোকের জন্য সুপারিশ করার অনুমতি দিবেন যাদের সকলের জন্য জাহান্নাম অবধারিত হয়ে গেছে। [২১৪]
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ২১৬
হাদিসের মান: খুবই দুর্বল
* হযরত বখতিয়ার কাকী রহ. পনের পারার হাফেয এমনিতেই হয় নাই। মায়ের রয়েছে বিরাট অবদান
* হযরত বখতিয়ার কাকী রহ. এতো বড় অলি হওয়ার পেছনে ছিল মায়ের অবদান।
হযরত বখতিয়ার কাকী রহ. এর বাল্যকাল
--পাঞ্জাবি ওয়ালা বখতিয়ার কাকী রহ. কে তার মা সবক পড়ানোর জন্যে মাদরাসায় নিয়ে গেছেন, উস্তাদ তাকে পড়াতে লাগলেন, অালিফ, বা, তা, ছা,। সে পড়তে লাগলো - এবং একাধারে পনের পারা শুনিয়ে দিলো। শিক্ষক বললেন,আরে বাবা,তোমার মা আমার সাথে মস্করা করলেন! ঘড়ে ফিরে এসে মাকে বললো, মা! তোমার ছেলে তো আমাকে পনের পারা শুনিয়ে দিয়েছে। সে পনের পারার হাফেজ। সে পনের পারা কিভাবে হেফজ করলো। অথচ আপনি তাকে আলিফ বা তা ছা পড়ার জন্যে পাঠিয়েছেন। বখতিয়ার কাকী রহ. -এর মা বললেন, আমি যখন তাকে দুধ পান করাতাম কুরআন শরীফ পড়ে পড়ে পান করাতাম। তা শুনে শুনেই সে পনের পারার হাফেজ হয়ে গেছে। সুবহানআল্লাহ
আমরা জানি শিশুদের স্মৃতিশক্তি খুবই পরিচ্ছন্ন হয়। মা দুধ দিয়েছেন, সাথে কুরআনে কারীমের আয়াত দিয়েছেন।
দুধের সাথে সাথে অন্তরে কুরআনে কারীমের আয়াতও অংকিত হয়ে গেছে।
পক্ষান্তরে শিশু দুধ পান করছে। ঘরে চলছে গান। এখানে এই শিশুর কাছে আমরা ভবিষ্যতে কী প্রত্যাশা করবো? প্রথম দিন থেকেই তো তার কানে বিষ ঢালা হচ্ছে। হযরত লোকমান আ. তাঁর ছেলেকে উপদেশ দিয়েছেন, আল্লাহর সাথে কাওকে শরীক করো না '। সুতরাং মায়ের কাজ হবে সন্তানকে সর্বপ্রথম এ কথা শেখানো, আল্লাহর কোন শরীক নেই। সবকিছু একমাত্র আল্লাহই করেন।
একজন মা শুধু একজন সাধারন নারী নয়, তারা এক এক জন এক একটি আদর্শ জাতি গড়ার কারিগর।
* কাবুলের প্রেসিডেন্ট দোস্ত মাহমুদ খান তাঁর পুত্র যুদ্ধের মাঠ থেকে পলায়ন করে,স্ত্রী মানতে রাজি নয়(ওয়াজ ওখুতবা-১/৪০০ বাদশাহের স্ত্রী হওয়ার পরও আল্লাহকে ভূলে নাই।-----
কাবুলের কাবুলের বেগমের ঘটনা কাবুলের বেগম দোস্ত মুহাম্মদ খান প্রচুর ধন - সম্পদ ও ঐশ্বর্যের মালিক ছিলেন । একবার তাঁর স্বামী হয়রান ও পেরেশান হয়ে অন্দর মহলে প্রবেশ করলেন । বেগম দাঁড়িয়ে স্বামীকে অভ্যর্থনা জানাতেই স্বামী বললেন , “ আজ একটি দুঃসংবাদ এসেছে । শত্রুরা দেশ আক্রমন করেছে আমি আমাদের শাহযাদাকে সৈন্য সহ দুশমনের মোকাবেলা করতে পাঠিয়ে দিয়েছি । ” বেগম বললেন , “ বেশ কাজ করেছেন । আপনি ঘাবড়াবেন না । আল্লাহ্ আপনাকে সাহায্য করবেন । পরের দিন দুঃখে কাতর বাদশাহ্ তাঁর বেগমের কাছে গিয়ে বললেন , “ খবর খুব দুঃখের এসেছে । শাহযাদা পরাজিত হয়ে পালিয়ে আসছে । বিজয়ী শত্রুরা দেশের মধ্যে প্রবেশ করছে । এবার দেশ যাবে , বাদশাহীও যাবে । ” বেগম বললেন , “ সম্পূর্ণ মিথ্যা খবর এটা । আপনি একথা মোটেই বিশ্বাস করবেন না । ” বাদশাহ্ বললেন , “ মিথ্যা নয় । সরকারী তথ্য বিভাগের এলান এটা । গোয়েন্দা বিভাগও এই খবর দিয়েছে । ” বেগম বললেন , “ আপনার সরকারী তথ্য - বিভাগ মিথ্যা । গোয়েন্দা বিভাগও ভুল খবর দিয়েছে । এটা একটা মিথ্যা খবর । এরূপ হতেই পারে না । ” বাদশাহ্ বললেন , “ সারা দেশের সরকারী ব্যবস্থা খবর দিয়েছে । এ খবর সত্য হওয়ার পিছনে যুক্তি রয়েছে । ” বেগম বললেন , “ সকল সরকারী ব্যবস্থা খবরটি সম্পূর্ণ মিথ্যা পরিবেশন করেছে । ” বাদশাহ্ দেখলেন বেগমের কথার কোন যুক্তি নাই । যুক্তিহীন বিতর্ক করাই স্ত্রীলোকের স্বভাব । সুতরাং এই বিতর্কে সময় নষ্ট না করাই উচিৎ । বাদশাহ্ বাহিরে চলে গেলেন । তার পরের দিন বাদশাহ্ অন্দর মহলে প্রবেশ করে আনন্দ ও উল্লাসে ফেটে পড়লেন । বললেন , “ প্রিয়তমা ! আপনি যা বলেছিলেন সেই কথাটিই সত্য হয়েছে । আমাদের সন্তান যুদ্ধে জয়ী হয়েছে । দুশমনকে বিতাড়িত করে বিজয়ীর বেশে সে ফিরে আসছে । ” বেগম বললেন , “ আলহামদুলিল্লাহ্ ! মহান আল্লাহ্ কতই না ভাল । তিনি কথাকে সমুন্নত রেখেছেন এবং আমার কথাকে সত্যে পরিণত করেছেন । ” বাদশাহ্ বললেন , “ আপনি গতকাল কিভাবে এত জোর দিয়ে বলতে পেরেছিলেন বেগম , যে আমার সকল সরকারী ব্যবস্থা মিথ্যা ? আপনার কি কোন ' এলহাম ' হয়েছিল ? ” বেগম বললেন , “ কথাটির সাথে এলাহামের কোন সম্পর্ক নাই । তবে কথাটি গোপনীয় । এই রহস্য আমি কারো কাছে খুলতে চাই না । " বাদশাহ্ বললেন , “ এতই কি গোপনীয় যে স্বামীর কাছেও গোপনীয় থেকে যাবে ? ” বেগম বললেন , “ গোপনীয় এইজন্যে যে , এই রহস্য উদ্ঘাটন করতে হলে আমাকে ফিরে যেতে হবে সেই দিনগুলিতে যখন এই শাহযাদা গর্ভে ছিল । আল্লাহ্ পাকের কাছে আমি ওয়াদা করেছিলাম যতদিন এই সন্তান পেটে থাকবে আমি হারাম কোন খাদ্য গ্রহণ করবো না । সেই ওয়াদা আমি পুরাপুরি রক্ষা করেছিলাম । হারাম খাদ্য তো দূরের কথা কোনরূপ সন্দেহজনক পথে উপার্জিত খাদ্যের গ্রাসও আমি গ্রহণ করিনি । কারণ হারাম খাদ্য থেকে উৎপাদিত রক্তে লালিত সন্তান চরিত্রহীন এবং কাপুরুষ হয়ে থাকে । এছাড়া যখন বুকের দুধ পান করিয়েছি তখন প্রথমে ওযূ করেছি পরে দুই রাকাত নফল নামায পড়েছি । অতঃপর যিকির করতে - করতে আল্লাহর প্রতি মনোযোগী হয়ে দুধ পান করিয়েছি । সুতরাং একদিকে পবিত্র রক্তে গঠিত হয়েছে তার দেহ অপরদিকে এবাদতের মাধ্যমে অর্জিত খোদা - ভীতি সঞ্চারিত হয়েছে তার অন্তরে । অতএব যার অন্তরে খোদা ভীতি আছে তার অন্তরে দুনিয়ার কোন কিছুর ভয় স্থান পেতে পারে না । সে যুদ্ধে শহীদ হতে পারে কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করতে পারে না । তাই সরকারী ব্যবস্থায় পরিবেশিত খবর ' আমার ছেলে পরাজিত হয়ে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়ন করেছে মিথ্যা বলে দাবী করেছিলাম । ” সুতরাং দেখা যায় কাবুলের রাণী বেগম দোেত মুহাম্মদ খান অজস্র ধন - দৌলত ও ঐশ্বর্যের মধ্যে থেকেও একজন পরহেজগার ও মুত্তাকীর জীবন অতিবাহিত করেছেন । দীনদার হওয়ার জন্যে যেমন ধনী হওয়া জরুরী নয় , তেমনি গরীব হওয়াও জরুরী নয় । অজস্র ধন - দৌলত ও আরাম আয়েশের মধ্যে থেকেও নারীগণ পুরুষের মতই দীনদার হতে পেরেছে । কোন কোন ক্ষেত্রে নারী সম্প্রদায় অধিক অগ্রসর হয়ে ইসলামী জীবনের সুখ ও শান্তি পুরুষের চেয়ে অধিক ভোগ করেছে । এরা জীবনেও সুখী , মরণেও একজন কামিয়াব বেহেশ্তী । –সূত্র: কারী মুহাম্মদ তাইয়েব ( রহঃ
____________________________
No comments