Header Ads

Header ADS


118 অর্থই অনার্থের মূল, হায়রে দুনিয়া দুনিয়া আমাদের শেষ করে দিল। মানুষ কখন আল্লাহকে ভুলে?

যখন দুনিয়ার মুহাব্বত তথা সম্পদে লোভ এসে যায় ৷

কাটাকাটি মারামারি হানাহানি খুন ঘুম রক্তপাত বিবাদ বলতে যত প্রকার বুঝায় সব কিছুই সম্পদের লোভে পরে করে ৷

* ঐশ্বর্য ও সাম্রাজ্যের মালিক কে

?

* অথচ আল্লাহর কোন বান্দা না খেয়ে মরবে না,তার ভান্ডারে কোন অভাব নেই ৬: আল-আনয়াম,:আয়াত: ৫৯

وَ عِنْدَهٗ مَفَاتِحُ الْغَیْبِ لَا یَعْلَمُهَاۤ اِلَّا هُوَؕ وَ یَعْلَمُ مَا فِی الْبَرِّ وَ الْبَحْرِؕ وَ مَا تَسْقُطُ مِنْ وَّرَقَةٍ اِلَّا یَعْلَمُهَا وَ لَا حَبَّةٍ فِیْ ظُلُمٰتِ الْاَرْضِ وَ لَا رَطْبٍ وَّ لَا یَابِسٍ اِلَّا فِیْ كِتٰبٍ مُّبِیْنٍ

* সুতরাং চাইবো একমাত্র তার কাছেই। ভার‌তের তাজমহ‌লের প্র‌তিষ্টাতা, ,#দিল্লীর সম্রাট শাহ্ জাহা‌নের জী‌বনি থে‌কে পাওয়া যায়, তার রাজ্য একজন ভিক্ষুক ছি‌লো,সম্রাট শাহ জাহানের কাছে ভিক্ষুক গিয়ে ফিরে আসে

* আমরাতো চাইতে জানিনা এক ছেলে বাবার কাছে #সাইকেল চায়

* #হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তাওয়াফ করছিলেন, তিনি দেখলেন এক অন্ধ লোক কাবা ঘরের সামনে বসে বসে দোয়া করছেন

* আমরা নিমক হারাম করুনা চলে গেছে মানুষ মসজিদ ভুলে গেছে । তখন একটা আবেগ কাজ করেছিলো

* আমাদের দোয়ার মধ্যে কোনো আন্তরিকতা নেই তাড়াহুড়ায় সব শেষ করে দিতে চাই!!!

* পৃথিবীতে কেউ স্থায়ী নয় তারপরও সম্পদের পাহাড় ক্ষমতার বড়াই দুনিয়াদার ব্যক্তিদের অব্যাহত রয়েছে। আজ গোটা পৃথিবী সন্ত্রাসে ছেয়ে গেছে

* ক্ষমতা চিরদিন থাকে না। আল্লাহ ধরলে ছারদেন না।


_______________________________________________________


৬ আল-আনয়াম, আয়াত: ৫৯


وَ عِنْدَهٗ مَفَاتِحُ الْغَیْبِ لَا یَعْلَمُهَاۤ اِلَّا هُوَ١ؕ وَ یَعْلَمُ مَا فِی الْبَرِّ وَ الْبَحْرِ١ؕ وَ مَا تَسْقُطُ مِنْ وَّرَقَةٍ اِلَّا یَعْلَمُهَا وَ لَا حَبَّةٍ فِیْ ظُلُمٰتِ الْاَرْضِ وَ لَا رَطْبٍ وَّ لَا یَابِسٍ اِلَّا فِیْ كِتٰبٍ مُّبِیْنٍ


وَعِنْدَهُ = এবং কাছে তাঁর (আছে) 


مَفَاتِحُ = চাবি সমূহ 


الْغَيْبِ = অদৃশ্যের


لَا = না


يَعْلَمُهَا = জানেকেউত্


إِلَّا = ছাড়া


هُوَ = তিনি 


وَيَعْلَمُ = এবং তিনি জানেন


مَا = যা কিছু 


فِي = মধ্যে (আছে) 


الْبَرِّ = স্থলভাগের


وَالْبَحْرِ = ওজলভাগে


وَمَا = এবং না 


تَسْقُطُ = পড়ে


مِنْ = কোন


وَرَقَةٍ = পাতা


إِلَّا = এছাড়াযে


يَعْلَمُهَا = জানেন তিনি তা


وَلَا = এবং না 


حَبَّةٍ = কোনোশস্যকণা


فِي = মধ্যে (আছে) 


ظُلُمَاتِ = অন্ধকারের


الْأَرْضِ = মাটির


وَلَا = এবং না 


رَطْبٍ = আর্দ্র


وَلَا = আর না


يَابِسٍ = শুষ্ক


إِلَّا = এছাড়াযে


فِي = মধ্যে (আছে) 


كِتَابٍ = এককিতাবের


مُبِينٍ = সুস্পষ্টভাবে (লিখিত) 


তাঁরই কাছে আছে অদৃশ্যের চাবি, তিনি ছাড়া আর কেউ তা জানে না। জলে- স্থলে যা কিছু আছে সবই তিনি জানেন। তাঁর অজ্ঞাতসারে গাছের একটি পাতাও পড়ে না। মৃত্তিকার অন্ধকার প্রদেশে এমন একটি শস্যকণাও নেই যে সম্পর্কে তিনি অবগত নন। শুষ্ক ও আর্দ্র সবকিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লিখিত আছে।


____________________________

 আল্লাহর ভান্ডারে অভাব নেই, তিনি হচ্ছেন ছমাদ,চাইবো তার কাছে না চাইলে রাগ হোন

* রিজিকের মালিক আল্লাহ কোনো নেতার হাতে নন আল্লাহ দেওয়ার জন্য প্রস্তুত ফাজকুরুনি


* আমরা ফকিরের গোষ্ঠী, আমরা পর মুখাপেক্ষী,৪৭: মুহাম্মাদ,:আয়াত: ৩৮

وَ اللّٰهُ الْغَنِیُّ وَ اَنْتُمُ الْفُقَرَآءُۚ

* আমাদের প্রতিটি মূহুর্তে সেই আল্লাহর সাহায্যের প্রয়োজন। চাওয়ার পদ্ধতির ধরণ

یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوا اسْتَعِیْنُوْا بِالصَّبْرِ وَ الصَّلٰوةِ١ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیْنَ


* ইউনুস আঃ বিপদে পড়ে ধৈর্য্যের মাধ্যমে দোয়া করেছিলেন কার কাছে?

৪০: আল-মু’মিন,:আয়াত: ৬০,

وَ قَالَ رَبُّكُمُ ادْعُوْنِیْۤ اَسْتَجِبْ لَكُمْ١ؕ اِنَّ الَّذِیْنَ یَسْتَكْبِرُوْنَ عَنْ عِبَادَتِیْ سَیَدْخُلُوْنَ جَهَنَّمَ دٰخِرِیْنَ۠

* বিপদ থেকে তরানেওয়ালা কে?

* বান্দার ডাকে সারা দেওয়ার জন্য ফেরেস্তা নিয়োগ,

সিরাতে মোস্তাকিম নামক কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত রয়েছে। হজরত জায়েদ বিন ছাবেত (রা.) একবার তায়েফ নামক শহরে গিয়েছিলেন।


* আমরা ফকিরের গোষ্ঠী, আমরা পর মুখাপেক্ষী,৪৭: মুহাম্মাদ,:আয়াত: ৩৮

وَ اللّٰهُ الْغَنِیُّ وَ اَنْتُمُ الْفُقَرَآءُۚ


________________________________________________________


166 আল্লাহর ভান্ডারে অভাব নেই, তিনি হচ্ছেন ছমাদ,চাইবো তার কাছে

২: আল-বাক্বারাহ,:আয়াত: ১৫৩,


یٰۤاَیُّهَا الَّذِیْنَ اٰمَنُوا اسْتَعِیْنُوْا بِالصَّبْرِ وَ الصَّلٰوةِ١ؕ اِنَّ اللّٰهَ مَعَ الصّٰبِرِیْنَ


হে ঈমানদারগণ! সবর ও নামাযের দ্বারা সাহায্য গ্রহণ করো, আল্লাহ‌ সবরকারীদের সাথে আছেন।


৪০: আল-মু’মিন,:আয়াত: ৬০,


وَ قَالَ رَبُّكُمُ ادْعُوْنِیْۤ اَسْتَجِبْ لَكُمْ١ؕ اِنَّ الَّذِیْنَ یَسْتَكْبِرُوْنَ عَنْ عِبَادَتِیْ سَیَدْخُلُوْنَ جَهَنَّمَ دٰخِرِیْنَ۠


তোমাদের রব বলেনঃ আমাকে ডাকো। আমি তোমাদের দোয়া কবুল করবো। যেসব মানুষ গর্বের কারণে আমার দাসত্ব থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয় তারা অচিরেই লাঞ্ছিত ও অপমানিত হয়ে জাহান্নামে প্রবেশ করবে।


* ভার‌তের তাজমহ‌লের প্র‌তিষ্টাতা, দিল্লীর সম্রাট শাহ্ জাহা‌নের জী‌বনি থে‌কে পাওয়া যায়, তার রাজ্য একজন ভিক্ষুক ছি‌লো,সম্রাট শাহ জাহানের কাছে ভিক্ষুক গিয়ে ফিরে আসে

সম্রাট শাহ জাহানের কাছে ভিক্ষুক গিয়ে ফিরে আসে


ভার‌তের তাজমহ‌লের প্র‌তিষ্টাতা, দিল্লীর সম্রাট শাহ্ জাহা‌নের জী‌বনি থে‌কে পাওয়া যায়, তার রাজ্য একজন ভিক্ষুক ছি‌লো অ‌নেক দিন যাবত ভিক্ষা কর‌তো। এক‌দিন ভিক্ষুক‌কে দে‌খে একজন লোক বল‌লো, মিয়া এতো দিন ভিক্ষা ক‌রো কিছুই তো কর‌তে পার‌লেনা, শু‌নো সম্রাটের কা‌ছে যাও, যা চাই‌বে দি‌য়ে দি‌বে জীব‌নে আর ভিক্ষা কর‌তে হ‌বেনা। ভিক্ষুক বল‌লো সম্রা‌টের কা‌ছে কিভা‌বে যা‌বো, তার রক্ষীরা‌তো আমা‌কে যে‌তে দি‌বেনা। লোক‌টি বল‌লো সম্রাট এখন মস‌জি‌দে আছে তু‌মি এখন তার সা‌থে দেখা কর‌তে পার‌বে। ভিক্ষুক মস‌জি‌দের নিকট গেলেন, দেখ‌লেন রক্ষীরা বা‌হি‌রে দাঁ‌ড়ি‌য়ে আছে, তি‌নি মস‌জি‌দের ভিত‌র ঢু‌কে দে‌খেন সম্রাট দু"হাত উপ‌রে তু‌লে কাঁন্না কর‌তে কর‌তে আল্লাহ্ কা‌ছে চা‌চ্ছে। ভিক্ষুক এক দৃ‌ষ্টি‌তে সম্রা‌টের দি‌কেই তা‌কি‌য়ে থাক‌লেন। সম্রাট শাহ্ জাহানের মুনাজাত শেষ করে ভিক্ষুকে বল‌লেন তু‌মি কিছু বল‌বে। ভিক্ষুক বল‌লেন না

জাঁহাপনা, সম্রাট বল‌লেন তোমা‌কে‌তো দে‌খে মনে হ‌চ্ছি‌লো কিছু বলার জন্য আস‌ছো। ভিক্ষুক এবার ব‌লেন, জাঁহাপনা এসে ছিলাম আপনার কা‌ছে কিছু চাই‌তে কিন্তু আপনার অবস্থা দে‌খে আমার চোখ খু‌লে গে‌ছে। আপ‌নি এতো বড় সম্রাট আপ‌নি দে‌খি ভিক্ষু‌কের ম‌তো আল্লাহর কা‌ছে চা‌চ্ছেন। সুতরাং আপনার কা‌ছে আর কি চাই‌বো আপ‌নি‌তো আমার ম‌তো একজন ভিক্ষুক। যা চাই‌বো তা শুধুমাত্র আল্লাহ্ কা‌ছেই চাইবো।


* আমরা ফকিরের গোষ্ঠী, আমরা পর মুখাপেক্ষী,৪৭: মুহাম্মাদ,:আয়াত: ৩৮

وَ اللّٰهُ الْغَنِیُّ وَ اَنْتُمُ الْفُقَرَآءُۚ

* কোন বান্দা না খেয়ে মরবে না,তার ভান্ডারে কোন অভাব নেই ৬: আল-আনয়াম,:আয়াত: ৫৯

وَ عِنْدَهٗ مَفَاتِحُ الْغَیْبِ لَا یَعْلَمُهَاۤ اِلَّا هُوَؕ وَ یَعْلَمُ مَا فِی الْبَرِّ وَ الْبَحْرِؕ وَ مَا تَسْقُطُ مِنْ وَّرَقَةٍ اِلَّا یَعْلَمُهَا وَ لَا حَبَّةٍ فِیْ ظُلُمٰتِ الْاَرْضِ وَ لَا رَطْبٍ وَّ لَا یَابِسٍ اِلَّا فِیْ كِتٰبٍ مُّبِیْنٍ

* বিপদ থেকে তরানেওয়ালা কে?


* বান্দার ডাকে সারা দেওয়ার জন্য ফেরেস্তা নিয়োগ,

সিরাতে মোস্তাকিম নামক কিতাবে একটি ঘটনা বর্ণিত রয়েছে। হজরত জায়েদ বিন ছাবেত (রা.) একবার তায়েফ নামক শহরে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে ফেরার পথে তিনি একজন ডাকাতের খপ্পরে পড়েন। ডাকাত যখন তাকে মারতে প্রস্তুতি নিচ্ছিল, তখন হজরত জায়েদ বিন ছাবেত (রা.) ‘ইয়া রাহমানুর রাহিম’ বলে আল্লাহকে ডাক দিয়েছিলেন। এমন সময় একটা গায়েবি আওয়াজ এসেছিল এই মর্মে ‘তাকে মারিও না’। আওয়াজ শুনে ডাকাতটি কিছুটা ভয় পেয়ে একটু পেছনে হটে গেল। ডাকাত চিন্তা করল এই আওয়াজ কোথা হতে এলো। সে এদিক-সেদিক তাকিয়ে কাউকে না দেখে সাহস করে হজরত জায়েদ বিন ছাবেত (রা.)কে আবার মারার জন্য উদ্যত হলো। তিনি আবার ‘ইয়া রাহমানুর রাহিম’ বলে আল্লাহকে ডাকলেন। সঙ্গে সঙ্গে গায়েব থেকে আবার বিকট আওয়াজ এলো ‘সাবধান তাকে মেরো না’। ডাকাতটি আবার কিছুটা ইতস্তত করল এবং সঙ্গে সঙ্গে এদিক-ওদিক সতর্কতার সঙ্গে তাকাল কেউ আছে কিনা? কাউকে না দেখে আবার সে হজরতকে মারতে উদ্যত হলো। হজরত আবার উক্ত নামে আল্লাহকে ডাকলেন। এভাবে আল্লাহর রহমান নাম ধরে তিনবার ডাকার পর দেখা গেল একজন লোক স্বশরীরে তাদের কাছে এলো। তার হাতে বড় একটি তীর। তীরের অগ্রভাগে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। আগন্তুক তীরটি ডাকাতের গায়ে নিক্ষেপ করল। তীরটি ডাকাতের গায়ে এক পাশ দিয়ে ঢুকে অপর পাশ দিয়ে বের হলো। ডাকাতটি সেখানে খতম হয়ে গেল। তারপর সে হজরত জায়েদ বিন ছাবেত (রা.)-কে লক্ষ করে বলল, যাও তোমার কোনো ভয় নেই। তুমি যে নামে আল্লাহকে ডেকেছ আমি ওই নামের দায়িত্বে নিয়োজিত ফেরেশতা। বিপদে পড়ে যখন কোনো বান্দা আল্লাহকে এ নামে ডাকে যে নামে তুমি ডেকেছ, আমি সঙ্গে সঙ্গে তার সাহায্যে এগিয়ে আসি। প্রথমবার যখন তুমি এ নামে আল্লাহকে ডাক দিয়েছিলে তখন আমি সপ্তম আকাশে ছিলাম। সেখান থেকে আমি চিৎকার দিয়েছিলাম। দ্বিতীয়বার যখন তুমি আল্লাহকে ওই নামে ডাক দিয়েছিলে তখন আমি প্রথম আকাশে ছিলাম। সেখান থেকে আমি চিৎকার দিয়েছিলাম। তৃতীয়বার যখন তুমি ওই নামে ডাক দিয়েছিলে তখন আমি এখানে উপস্থিত হয়েছি। (এবং আমি আমার কার্য সমাধা করেছি)।


🤲আন্তরিকভাবে দোয়া করার ফলে

দোয়া কবুল হওয়ার চমৎকার উদাহারন

ঘটনা:

👉আমাদের দোয়ার মধ্যে কোনো আন্তরিকতা নেই তাড়াহুড়ায় সব শেষ করে দিতে চাই!!!

🕋হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তাওয়াফ করছিলেন, তিনি দেখলেন এক অন্ধ লোক কাবা ঘরের সামনে বসে বসে দোয়া করছেন ‘আল্লাহ আমাকে দৃষ্টি দাও’, হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তার সামনে গিয়ে বলল হে অন্ধ! তুমি কি জান, আমি কে? সে বলল আপনি কে? হাজ্জাজ বলল আমি হলাম বাদশাহ হাজ্জাজ বিন ইউসুফ। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ ছিলেন খুবই কঠোর প্রকৃতির মানুষ, সকলেই তার ব্যপারে জানত।তিনি যা বলতেন তাই করতেন, অন্ধ লোকটি হাজ্জাজের নাম শুনে ভয় পেয়ে গেল। হাজ্জাজ অন্ধকে বলল আমি শুনলাম তুমি দৃষ্টির জন্য কবাঘরে বসে বসে দোয়া করছ, এখন আমি তাওয়াফ করছি আমার তাওয়াফ শেষ হওয়ার আগে আগে যদি তোমার দৃষ্টিশক্তি ফিরে না আসে তাহলে আমি তোমাকে কতল করার হকুম দিব। এ কথা বলে অন্ধের পাশে ২ জন পুলিশ দাঁড় করিয়ে দিলেন যেন অন্ধ সেখান থেকে পালাতে না পারে, এরপর হাজ্জাজ বিন ইউসুফ তাওয়াফে লেগে গেলেন,

🏵 এতক্ষন অন্ধ অমনোযোগিতার সাথে দৃষ্টির জন্য দোয়া করছিল, কিন্তু যখন কতলের কথা শুনল সে ভয়ে কাপতে শুরু করল, আর দু চোখ দিয়ে পানি গড়িয়ে পরতে লাগল, আর এত আন্তরিকভাবে দোয়া করতে লাগল ‘হে আল্লাহ এতক্ষন আমি দৃষ্টির জন্য দোয়া করেছি, এখনতো আমার জীবন নিয়ে টানা টানি শুরু হয়েছে’, সে অল্প সময়ে এত কাকুতির সাথে দোয়া করল যে হাজ্জাজ তাওয়াফ শেষ করে আসার আগে আগেই আল্লাহ তায়ালা তার দৃষ্টি ফিরিয়ে দিলেন। ♥সুবহানাল্লাহ। হাজ্জাজ বিন ইউসুফ এসে দেখলেন অন্ধ সত্যি সত্যি দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেয়েছেন। তখন হাজ্জাজ অন্ধকে বললেন, আমি কতলের হুমকি দেয়ার আগে তুমি বসে বসে যে ভাবে দোয়া করছিলে আন্তরিকতা ছাড়া সে স্টাইলে যদি তুমি কাবার সামনে বসে বসে তোমার পুরা জীবন দোয়া করতে তাহলে সে দোয়া কবুল হত না, কারন তোমার সে দোয়া শুধু তোমার মুখ থেকে বের হচ্ছিল তাতে আন্তরিকতা ছিল না। যখন জীবনের ভয় হল তখন তুমি যে দোয়া করেছ তা তোমার হৃদয়ের গভীর থেকে করেছ, আর অন্তরের গভীর থেকে যে দোয়া করা হয় তা আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন। 

🤲🤲সুতরাং যখনই আমরা দোয়া করব তখন অত্যন্ত আন্তরিকতার সাথে কাকুতিমিনতির সাথে দোয়া করব। তাহলে তার ফলাফল আমরা দেখতে পাব।

ইনশাআল্লাহ


* কুরআন নামায আল্লাহর বিধানে বিচার করা ও জিকির। আযানে সাড়া দিয়ে মসজিদে আসা ও জিকির । হাইয়া আলাল ফালাহ মুলত আল্লাহরই ডাক


No comments

Powered by Blogger.