Header Ads

Header ADS

184 গুনাহ ছারলে বালা মসিবত থেকে বাঁচতে পারেন 


 ৩০: আর-রূম:৪১,




ظَهَرَ الْفَسَادُ فِی الْبَرِّ وَ الْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ اَیْدِی النَّاسِ لِیُذِیْقَهُمْ بَعْضَ الَّذِیْ عَمِلُوْا لَعَلَّهُمْ یَرْجِعُوْنَ




পাপিদেরকে হালকা শাস্তি দিয়ে শতর্ক করতে চান,৩২: আস-সাজদাহ:২১




وَ لَنُذِیْقَنَّهُمْ مِّنَ الْعَذَابِ الْاَدْنٰى دُوْنَ الْعَذَابِ الْاَكْبَرِ لَعَلَّهُمْ یَرْجِعُوْنَ




* কখনো ইমানদারদের বিপদ দিয়ে বিপদ গ্রস্ত হলে পাপি ভাবা যাবেনা,২৯: আল-আনকাবুত:২-৩




اَحَسِبَ النَّاسُ اَنْ یُّتْرَكُوْۤا اَنْ یَّقُوْلُوْۤا اٰمَنَّا وَ هُمْ لَا یُفْتَنُوْنَ




وَ لَقَدْ فَتَنَّا الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَلَیَعْلَمَنَّ اللّٰهُ الَّذِیْنَ صَدَقُوْا وَ لَیَعْلَمَنَّ الْكٰذِبِیْنَ




নবী-রাসুল ও নেককার বান্দাগনই সবচেয়ে বেশি বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন,২: আল-বাক্বারাহ:২১৪,




اَمْ حَسِبْتُمْ اَنْ تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَ لَمَّا یَاْتِكُمْ مَّثَلُ الَّذِیْنَ خَلَوْا مِنْ قَبْلِكُمْؕ مَسَّتْهُمُ الْبَاْسَآءُ وَ الضَّرَّآءُ وَ زُلْزِلُوْا حَتّٰى یَقُوْلَ الرَّسُوْلُ وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا مَعَهٗ مَتٰى نَصْرُ اللّٰهِؕ اَلَاۤ اِنَّ نَصْرَ اللّٰهِ قَرِیْبٌ




* ইমান অনুপাতে পরিক্ষা,জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৩৯৮




عَنْ مُصْعَبِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَىُّ النَّاسِ أَشَدُّ بَلاَءً قَالَ ‏ "‏ الأَنْبِيَاءُ ثُمَّ الأَمْثَلُ فَالأَمْثَلُ فَيُبْتَلَى الرَّجُلُ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَإِنْ كَانَ دِينُهُ صُلْبًا اشْتَدَّ بَلاَؤُهُ وَإِنْ كَانَ فِي دِينِهِ رِقَّةٌ ابْتُلِيَ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَمَا يَبْرَحُ الْبَلاَءُ بِالْعَبْدِ حَتَّى يَتْرُكَهُ يَمْشِي عَلَى الأَرْضِ مَا عَلَيْهِ خَطِيئَة




* পরিক্ষার সম্মোক্ষিন হয়েছেন, হযরত যাকারিয়া আ:,ইউনুস আ:,




* গুনাহ কাউকে মসিবতে না ফেলে ছারবেনা




* আমরা আমাদের গুনাহ দুর করতে পারলেই সব মসিবত দুর হয়ে যাবে




কুয়ার মধ্যে মরা বিড়াল




* গুনাহের কারনে মহিলার আকৃতি পরিবর্তন হইয়া যায়




________________




16 গুনাহ ছারো বালা মসিবত থেকে বাঁচো ✓




 ৩০: আর-রূম:৪১,








ظَهَرَ الْفَسَادُ فِی الْبَرِّ وَ الْبَحْرِ بِمَا كَسَبَتْ اَیْدِی النَّاسِ لِیُذِیْقَهُمْ بَعْضَ الَّذِیْ عَمِلُوْا لَعَلَّهُمْ یَرْجِعُوْنَ








মানুষের কৃতকর্মের দরুন জলে-স্থলে বিপর্যয় দেখা দিয়েছে, যার ফলে তাদেরকে তাদের কিছু কৃতকর্মের স্বাদ আস্বাদন করানো যায়, হয়তো তারা বিরত হবে। ৬৪








* পাপিদেরকে হালকা শাস্তি দিয়ে শতর্ক করতে চান,৩২: আস-সাজদাহ:২১




وَ لَنُذِیْقَنَّهُمْ مِّنَ الْعَذَابِ الْاَدْنٰى دُوْنَ الْعَذَابِ الْاَكْبَرِ لَعَلَّهُمْ یَرْجِعُوْنَ








সেই বড় শাস্তির পূর্বে আমি এদুনিয়াতেই (কোন না কোন) ছোট শাস্তির স্বাদ তাদেরকে আস্বাদন করাতে থাকবো, হয়তো তারা (নিজেদের বিদ্রোহাত্মক নীতি থেকে) বিরত হবে।৩৩








কখনো ইমানদারদের বিপদ দিয়ে বিপদ গ্রস্ত হলে পাপি ভাবা যাবেনা ,২৯: আল-আনকাবুত:২,








اَحَسِبَ النَّاسُ اَنْ یُّتْرَكُوْۤا اَنْ یَّقُوْلُوْۤا اٰمَنَّا وَ هُمْ لَا یُفْتَنُوْنَ








লোকেরা কি মনে করে রেখেছে, “আমরা ঈমান এনেছি” কেবলমাত্র একথাটুকু বললেই তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হবে, আর পরীক্ষা করা হবে না?১




২৯: আল-আনকাবুত:৩,








وَ لَقَدْ فَتَنَّا الَّذِیْنَ مِنْ قَبْلِهِمْ فَلَیَعْلَمَنَّ اللّٰهُ الَّذِیْنَ صَدَقُوْا وَ لَیَعْلَمَنَّ الْكٰذِبِیْنَ








অথচ আমি তাদের পূর্ববর্তীদের সবাইকে পরীক্ষা করে নিয়েছি,২ আল্লাহ অবশ্যই দেখবেন৩ কে সত্যবাদী এবং কে মিথ্যুক।








,নবী-রাসুল ও নেককার বান্দাগনই সবচেয়ে বেশি বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন




২: আল-বাক্বারাহ:২১৪,








اَمْ حَسِبْتُمْ اَنْ تَدْخُلُوا الْجَنَّةَ وَ لَمَّا یَاْتِكُمْ مَّثَلُ الَّذِیْنَ خَلَوْا مِنْ قَبْلِكُمْؕ مَسَّتْهُمُ الْبَاْسَآءُ وَ الضَّرَّآءُ وَ زُلْزِلُوْا حَتّٰى یَقُوْلَ الرَّسُوْلُ وَ الَّذِیْنَ اٰمَنُوْا مَعَهٗ مَتٰى نَصْرُ اللّٰهِؕ اَلَاۤ اِنَّ نَصْرَ اللّٰهِ قَرِیْبٌ








তোমরা২৩১ কি মনে করেছো, এমনিতেই তোমরা জান্নাতে প্রবেশ করে যাবে? অথচ তোমাদের আগে যারা ঈমান এনেছিল তাদের ওপর যা কিছু নেমে এসেছিল এখনও তোমাদের ওপর সেসব নেমে আসেনি। তাদের ওপর নেমে এসেছিল কষ্ট-ক্লেশ ও বিপদ-মুসিবত, তাদেরকে প্রকম্পিত করা হয়েছিল। এমনকি সমকালীন রসূল এবং তাঁর সাথে যারা ঈমান এনেছিল তারা চীৎকার করে বলে উঠেছিল, আল্লাহ‌র সাহায্য কবে আসবে? তখন তাদেরকে এই বলে সান্ত্বনা দেয়া হয়েছিল, অবশ্যই আল্লাহ‌র সাহায্য নিকটেই।








* ইমান অনুপাতে পরিক্ষা,জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৩৯৮




حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ، عَنْ عَاصِمِ بْنِ بَهْدَلَةَ، عَنْ مُصْعَبِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ قُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَىُّ النَّاسِ أَشَدُّ بَلاَءً قَالَ ‏ "‏ الأَنْبِيَاءُ ثُمَّ الأَمْثَلُ فَالأَمْثَلُ فَيُبْتَلَى الرَّجُلُ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَإِنْ كَانَ دِينُهُ صُلْبًا اشْتَدَّ بَلاَؤُهُ وَإِنْ كَانَ فِي دِينِهِ رِقَّةٌ ابْتُلِيَ عَلَى حَسَبِ دِينِهِ فَمَا يَبْرَحُ الْبَلاَءُ بِالْعَبْدِ حَتَّى يَتْرُكَهُ يَمْشِي عَلَى الأَرْضِ مَا عَلَيْهِ خَطِيئَةٌ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ ‏.‏ وَفِي الْبَابِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ وَأُخْتِ حُذَيْفَةَ بْنِ الْيَمَانِ ‏أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سُئِلَ أَيُّ النَّاسِ أَشَدُّ بَلَاءً قَالَ الْأَنْبِيَاءُ ثُمَّ الْأَمْثَلُ فَالْأَمْثَلُ.








মুস‘আব ইবনু সা’দ (রাহঃ) হতে তার বাবার সূত্রে থেকে বর্ণিতঃ:








তিনি (সা’দ) বলেন, আমি প্রশ্ন করলাম, হে আল্লাহ্‌র রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)! মানুষের মাঝে কার বিপদের পরীক্ষা সবচেয়ে কঠিন হয়? তিনি বললেনঃ নাবীদের বিপদের পরীক্ষা, তারপর যারা নেককার তাদের, এরপর যারা নেককার তাদের বিপদের পরীক্ষা। মানুষকে তার ধর্মানুরাগের অনুপাত অনুসারে পরীক্ষা করা হয়। তুলনামূলকভাবে যে লোক বেশি ধার্মিক তার পরীক্ষাও সে অনুপাতে কঠিন হয়ে থাকে। আর যদি কেউ তার দ্বীনের ক্ষেত্রে শিথিল হয়ে থাকে তাহলে তাকে সে মোতাবিক পরীক্ষা করা হয়। অতএব, বান্দার উপর বিপদাপদ লেগেই থাকে, অবশেষে তা তাকে এমন অবস্থায় ছেড়ে দেয় যে, সে যমীনে চলাফেরা করে অথচ তার কোন গুনাহ্‌ই থাকে না।








হাসান, সহীহ্‌ , ইবনু মা-জাহ (৪০২৩)।








ফুটনোটঃ




আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ্‌। আবূ হুরাইরা ও হুযাইফা ইবনুল ইয়ামান (রাঃ)-এর বোন থেকেও এ অনুচ্ছেদে হাদীস বর্ণিত আছে, নাবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞাসা করা হল : কোন ব্যক্তি সবচাইতে বেশি বিপদগ্রস্ত হয়? তিনি বললেন : নাবীগণ, তার পর যারা নেককার তাদের। 








জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৩৯৮




হাদিসের মান: হাসান সহিহ




গুনাহ কাউকে মসিবতে না ফেলে ছারবেনা




* আমরা আমাদের গুনাহ দুর করতে পারলেই সব মসিবত দুর হয়ে যাবে




কুয়ার মধ্যে মরা বিড়াল=মনে করুন কুয়ার মধ্যে একটি বিড়াল মারা গিয়ে পচে পানি গন্ধ হয়ে গেছে । এখন আপনি পানির গন্ধ দূর করার জন্যে বালতির পর বালতি পানি তুলে ফেলছেন । কিন্তু তবু পনির গন্ধ দূর হচ্ছে না । কারণ আপনি পানি গন্ধ হওয়ার কারণ নির্ণয় করতে পারেননি । কারণ হলাে কুয়ার ভিতরে মরা বিড়াল থাকা । এই কারণ ' অর্থাৎ মরা বিড়ালটি তুলে ফেলুন , পানির গন্ধ দূর হয়ে যাবে । পঁচা বিড়াল কুয়াতে রেখে যতই পানি তুলে ফেলেন পানির গন্ধ দূর হবে না । তেমনি আপনার কষ্টের কারণ হলাে আপনার গুনাহ। এই গুনাহ্ দূর করে ফেলুন , কষ্ট দূর হয়ে যাবে ।,(ওয়াজ ও খুতবা-191 )








* গুনাহের কারনে মহিলার আকৃতি পরিবর্তন হইয়া যায়:




একেক গুনাহর কারণে একেক রকম পেরেশানী আসে । এমন গুনাহুও আছে যার দরূণ মানুষের আকৃতি পশুর আকৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় । এরূপ একটি ঘটনা ঘটেছে ভারতের জব্বল পুর জেলায় । মহিলার আকৃতি পরিবর্তিত হওয়ার ঘটনা ঃ এক মহিলার বিয়ে হয়েছিল অনেক দিন হলাে । কিন্তু তার কোন সন্তানাদি হতাে না । অনেক চিকিৎসা করা হলাে , কিন্তু কোন ফল হলাে না । শেষে দোয়া - তাবিজ সহ অনেক তদবীর করা হলাে । কিন্তু কিছুতেই কিছু হলাে না । একদিন এই মহিলা গ্রামের এক মেলায় গেল । মেলায় এক হিন্দু সন্যাসীকে দেখতে পেলাে । সে এক গাছ তলায় বসে মানুষের হাত দেখে ভবিষ্যৎ গণনা করছে এবং মানুষের নানারূপ সমস্যার সমাধান । দিচ্ছে । মহিলাটি তার কাছে গিয়ে তার সন্তান না হওয়ার সমস্যা জানালাে । সাধু এমন এক ব্যবস্থা দিল যা শুনলে মুসলমানের মনে প্রচণ্ড আঘাত লাগবে এবং গা শিহরিয়ে । উঠবে । সাধু জিজ্ঞাসা করলাে , “ তােমাদের বাড়ীতে কোরআন আছে ? মহিলা বললাে , “ হাঁ , আছে । ' সাধু বললাে , সেই কোরআনের উপরে বসে যদি গােসল করতে পার তবে তােমার সন্তান হবে ' ( নাউযুবিল্লাহি মিন যালেক ) । কিন্তু এই ব্যবস্থা শােনার পরও মহিলার । মনে একটুও আঘাত লাগলাে না । সে খুশী মনে বাড়ী এসে তার শাশুড়ীকে একথা বলার সঙ্গে সঙ্গে শাশুড়ী ভয়ে চমকিয়ে উঠলাে । সে তার পুত্র - বধূকে বললাে , “ খবরদার একাজ করিও না । কোরআন শরীফ আল্লাহর কালাম , এর সঙ্গে বেয়াদবী করলে ধ্বংস হয়ে যাব




একদিন শাশুড়ী রান্না - ঘরে বসে প্রতিদিনের মত কাজ করছে । কিন্তু পুত্রবধূ সেন । তার কাজে সাহায্য করতে আসছে না দেখে সে মনে মনে চিন্তা করতে লাগলাে যে আজ কী হলাে , বেলা একটা বেজে গেল তবু বউ - মা কাজে আসছে না নে ? হঠাৎ তার । পড়ে গেল সেই সাধুর দেওয়া ব্যবস্থার কথা । এই কথা মনে হতেই সে দৌড়িয়ে রান্নার থেকে বাহির হয়ে পড়লাে । শােওয়ার ঘরে গিয়ে দেখে আলমারীর উপরে কোরআন স্ট্রীয় নাই । সে তৎক্ষণাৎ ছুটে গেল গােসলখানার দিকে । গিয়ে দেখে গােসলখানার ভিতর থেকে ছিটকিনি লাগানাে । বউ - মা , বউ - মা বলে অনেক ডাকাডাকি করলাে । কি ভিতর থেকে কোন জওয়াব পাওয়া গেল না । অগত্যা দরজা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে দেখে কোন শরীফ মাটিতে পড়ে আছে , আর পাশেই একটি শুয়াের বসে আছে । শাড়ী তাড়াতাড়ি কোরআন শরীফটি তুলে নিয়ে চুমা দিল এবং বুকে করে ঘরে নিয়ে আসলো । পিছে পিছে শুয়ােরটি এসে বারান্দায় বসে থাকলে । শাড়ী কোরআন শরীফটি যথাস্থানে রেখে দিয়ে শুয়ােরটিকে লক্ষ্য করে বললাে , “ এ তুই কী করলি বউমা ? তুই এই কাজ নে করতে গেলি ? এখন তােকে কে উদ্ধার কবে ? কি বউমা আর বউমা নাই । সে এখন শুকর পরিণত হয়েছে । সে শাড়ীর কথা শুনেও তার কোন জওয়াব দিতে পারছে না । শুধু তাই দুই চোখ দিয়ে কর ঝর করে পানি করছে । এমন সময় অফিসের কাজ শেষে তার স্বামী বাড়ী ফিরলাে । বাড়ীতে ঢুকে দেখে একটি শুয়াের তার ঘরের বারান্দায় বসে আছে । সে তার মাকে ডেকে বললাে , মা ! তুমি দেখতে পাওনি ? একটা শুয়াের বারান্দায় বসে । আছে ? ' মা বললাে , “ এটা শুয়াের নয় , বাবা ! এর পিছনের ঘটনা বড় দুখজনক । মায়ের মুখে দুঃখের সব কথা শুনে স্বামীর মনে এত আঘাত লাগলাে যে সে তৎক্ষণাৎ মনুহ শুয়ােরটিকে মেরে ফেলার জন্যে আলমারী খুলে বন্দুক বাহির করলাে । শুয়ােরের দিকে বন্দুক তাক করেছে গুলি করবে , এমন সময় মা এসে বন্দুক কেড়ে নিয়ে বললাে , “ বাবা ! একে আর মেরে কী হবে । আগ্রহই তাে এর শাস্তি দিয়েছেন । আমরা আর কতটুকু শাড়ি শুয়ােরটিকে জঙ্গলের দিকে তাড়িয়ে দিল । তিন দিন পর্যন্ত জঙ্গলের এদিক - ওদিক যােয় ফেরা করে শুয়ােরটি না খেয়ে মারা গেল । এইবার পরকালের আরও কঠিন আযাব ও যাদের অন্তর কঠিন হয়ে গেছে । মুসলমানের ঘরে জন্ম নিয়েও একদিন তাদের সেই কঠিন অন্তর কাফেরে পরিণত হবে (সাপ্তাহিক আখবারে জাহান করাচী) (ওয়াজ ও খুতবা-1/192)




,(ওয়াজ ও খুতবা-191 )




 




________________

No comments

Powered by Blogger.