Header Ads

Header ADS

  71/178 খাদ্য গুদামজাত করণ


* যে ব্যক্তি আমার “যিকির থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে দুনিয়ায় সংকীর্ণ জীবন এবং কিয়ামতের দিন আমি তাকে উঠাবো অন্ধ করে 20:ত্ব-হা:124




وَمَنْ أَعْرَضَ عَن ذِكْرِى فَإِنَّ لَهُۥ مَعِيشَةً ضَنكًا وَنَحْشُرُهُۥ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ أَعْمٰى




আর যে ব্যক্তি আমার “যিকির” (উপদেশমালা) থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে তার জন্য হবে দুনিয়ায় সংকীর্ণ জীবন১০৫ এবং কিয়ামতের দিন আমি তাকে উঠাবো অন্ধ করে।”১০৬




* রাসূল সা: যা বলেছেন সেটা অহি আল্লাহর কথাই




53:আন-নাজম:3




وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوٰىٓ




সে নিজের খেয়ালখুশী মতো কথা বলে না।


53:আন-নাজম:4




إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْىٌ يُوحٰى




যা তার কাছে নাযিল করা হয় তা অহী ছাড়া আর কিছুই নয়।৪


69:আল-হাক্বাহ্:44




وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ الْأَقَاوِيلِ




যদি এ নবী নিজে কোন কথা বানিয়ে আমার কথা বলে চালিয়ে দিতো


69:আল-হাক্বাহ্:45




لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِالْيَمِينِ




তাহলে আমি তার ডান হাত ধরে ফেলতাম


69:আল-হাক্বাহ্:46




ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ الْوَتِينَ




এবং ঘাড়ের রগ কেটে দিতাম।


69:আল-হাক্বাহ্:47




فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حٰجِزِينَ




তোমাদের কেউ-ই (আমাকে) এ কাজ থেকে বিরত রাখতে পারতো না। ২৫


* খাদ্যদ্রব্য মজুতদারি করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগ ও দারিদ্র্যতার কষাঘাতে শাস্তি দেন। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ২১৫৫


حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَكِيمٍ، حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرٍ الْحَنَفِيُّ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنِي أَبُو يَحْيَى الْمَكِّيُّ، عَنْ فَرُّوخَ، مَوْلَى عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ ‏ "‏ مَنِ احْتَكَرَ عَلَى الْمُسْلِمِينَ طَعَامَهُمْ ضَرَبَهُ اللَّهُ بِالْجُذَامِ وَالإِفْلاَسِ ‏"‏ ‏.‏




উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:




তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে বলতে শুনেছিঃ যে ব্যক্তি মুসলমানদের বিরুদ্ধে (বা সমাজে) খাদ্যদ্রব্য মজুতদারি করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগ ও দারিদ্র্যতার কষাঘাতে শাস্তি দেন। [২১৫৫]




ফুটনোটঃ


[২১৫৫] আহমাদ ১৩৬, বায়হাকী ৯/৩৩৮, তাখরীজুল মুখতার ২৫১, আত-তালীকুর রাগীব ৩/২৬-২৭, মিশকাত ২৮৯৫। তাহকীক আলবানীঃ যইফ। উক্ত হাদিসের রাবী হায়সাম বিন রাফি' সম্পর্কে আবু দাউদ আস-সাজিসতানী বলেন, তিনি সিকাহ। ইবনু হাজার আল-আসকালানী বলেন, তিনি সত্যবাদী তবে হাদিস বর্ণনায় কখনো কখনো সন্দেহ করেন। ইয়াহইয়া বিন মাঈন বলেন, তিনি সালিহ। (তাহযীবুল কামালঃ রাবী নং ৬৬৫২, ৩০/৩৮৩ নং পৃষ্ঠা) 




সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ২১৫৫


হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস




حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَمْرٍو الأَشْعَثِيُّ، حَدَّثَنَا حَاتِمُ بْنُ إِسْمَاعِيلَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَجْلاَنَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ عَطَاءٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ مَعْمَرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ يَحْتَكِرُ إِلاَّ خَاطِئٌ ‏"‏ ‏.‏




মা‘মার ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:




রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ পাপাচারী লোক ব্যতীত কেউ গুদামজাত করে না। (ই. ফা. ৩৯৭৮, ই. সে. ৩৯৭৭)


  




সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৪০১৫


হাদিসের মান: সহিহ হাদিস




حَدَّثَنَا وَهْبُ بْنُ بَقِيَّةَ، أَخْبَرَنَا خَالِدٌ، عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ عَطَاءٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ مَعْمَرِ بْنِ أَبِي مَعْمَرٍ، أَحَدِ بَنِي عَدِيِّ بْنِ كَعْبٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ يَحْتَكِرُ إِلاَّ خَاطِئٌ ‏"‏ ‏.‏ فَقُلْتُ لِسَعِيدٍ فَإِنَّكَ تَحْتَكِرُ قَالَ وَمَعْمَرٌ كَانَ يَحْتَكِرُ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ وَسَأَلْتُ أَحْمَدَ مَا الْحُكْرَةُ قَالَ مَا فِيهِ عَيْشُ النَّاسِ ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَالَ الأَوْزَاعِيُّ الْمُحْتَكِرُ مَنْ يَعْتَرِضُ السُّوقَ ‏.‏




‘আদী ইবনু কা’বের(রাঃ) এক পুত্র মা‘মার ইবনু আবু মা‘মার (রাঃ) সুত্র থেকে বর্ণিতঃ:




তিনি বলেন, রাসুলাল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ জঘন্য অপরাধী ছাড়া কেউই নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি (মূল্য বৃদ্ধির আশায়) গুদামজাত করে না। আমি (মুহাম্মাদ ইবনু ‘আমর) সাঈদ ইবনুল মুসাইয়্যাব (রহঃ) -কে বলি, আপনি তো গুদামজাত করেন। তিনি বলেন, মা‘মারও গুদামজাত করতেন। ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, আমি আহমাদ ইবনু হাম্বল (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করলাম, (কোন বস্তু) গুদামজাত করা নিষেধ? তিনি বললেন, মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় বস্তু। ইমাম আবূ দাঊদ (রহঃ) বলেন, আওযাঈ‘ (রহঃ) বললেন, গুদামজাতকারী হচ্ছে ঐ ব্যক্তি যে বাজারজাত করার পথে প্রতিবন্ধক হয়। 




সহীহঃ ইবনূ মাজাহ (২১৫৪)।


  




সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৩৪৪৭


হাদিসের মান: সহিহ হাদিস


وَعَنْ مَعْمَرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ - رضي الله عنه - عَنْ رَسُولِ اللَّهِ - صلى الله عليه وسلم - قَالَ: «لَا يَحْتَكِرُ إِلَّا خَاطِئٌ» رَوَاهُ مُسْلِمٌ




মা‘মার বিন ‘আবদিল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:




তিনি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হতে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেছেনঃ খাদ্যদ্রব্য গুদামজাত কেবল (সমাজ বিরোধী) পাপী লোকেরাই করে থাকে। [৮৬৬]




ফুটনোটঃ


[৮৬৬] মুসলিম ১৬০৫, তিরমিযী ১২৬৭, আবূ দাউদ ৩৪৪৭, ইবনু মাজাহ ২১৫৪, আহমাদ ১৫৩৩১, ১৫৩৩৪, দারেমী ২৫৪৫। মুসলিমের অপর এক বর্ণনায় রয়েছে, (আরবী) অর্থাৎ যে গুদামজাত করে সেই পাপী (সমাজবিরোধী)। 




বুলুগুল মারাম, হাদিস নং ৮১৩


হাদিসের মান: সহিহ হাদিস




* খাদ্যদ্রব্য মজুদ করা অথবা তা বাজার থেকে তুলে নিয়ে যে কৃত্তিম সংকট সৃষ্টি করা হয় তাই মজুদদারী। মূলত একদল মধ্যস্বত্তভোগী অবৈধভাবে মুনাফা অর্জনের আশায় এ কাজ করে থাকে। দাম বাড়ানো এবং অধিক মুনাফার প্রত্যাশা করাকে ইসলাম অবৈধ করেছে। হানাফি মাজহাব মতে তা মাকরূহে তাহরিমি (হারাম সমতুল্য) হলেও অন্যান্য মাজহাব মতে এটি হারাম। এর ফলে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং অনেক মানুষ দুর্গতির মধ্যে পতিত হয়। এ ধরনের কাজ মানুষের কষ্টকে বাড়িয়ে দেয়।




মজুদদারি বিরুদ্ধে খোলাফায়ে রাশেদীনের ভূমিকা:


খোলাফায়ে রাশেদীনও মজুদদারির বিষয়ে কঠোর ছিলেন। খলিফা উমর (রা). ব্যবসায়ীদের পণ্য মজুদকরণ সম্পর্কে ঘোষণা করেছিলেন, “আমাদের বাজারে কেউ যেন পণ্য মজুদ করে না রাখে। যাদের হাতে অতিরিক্ত অর্থ আছে তারা যেন বহিরাগত ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সমস্ত খাদ্যশস্য কিনে তা মজুদ করে না রাখে। যে ব্যক্তি শীত-গ্রীষ্মের কষ্ট সহ্য করে আমাদের দেশে খাদ্যশস্য নিয়ে আসে সে উমরের মেহমান। অতএব সে তার আমদানীর খাদ্যশস্য যে পরিমাণে ইচ্ছা বিক্রি করতে পারবে, আর যে পরিমাণে ইচ্ছা রেখে দিতে পারবে”।


“ইমাম মালিক, আল-মুয়াত্তা, আল-কাহেরা: দারু ইবনিল হায়সাম, ২০০৫, পৃ. ২৭৫, হাদীস নং-১৩২৯”।




উসমান (রা). তাঁর খিলাফত কালে পণ্য মজুদ নিষিদ্ধ করেছিলেন। আলী (রা). মজুদদারির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছিলেন। তিনি তাঁর খিলাফাতকালে মজুদকৃত খাদ্যদ্রব্য আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছিলেন। যেহেতু মজুদদারি জনসাধারণের স্বার্থের পরিপন্থী তাই ইসলামে তা নিষিদ্ধ। মজুদদারির কারণে মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা অচল হয়ে পড়ে। কেননা এমন অনেক প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী রয়েছে যেগুলো পরিহার করে চলা যায় না। তাই ইসলাম নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য সুলভ মূল্যে বিক্রয় করার জন্য কঠোর নির্দেশ দিয়েছে। আর যে কোন ধরনের মজুদদারিকে জঘন্য ধরনের অপরাধ হিসেবে ঘোষণা করেছে। রসূলুল্লাহ (স). থেকে শুরু করে খোলাফায়ে রাশেদীনসহ পরবর্তী সাহাবা কিরামগণ মজুদদারির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিলেন।




ইসলামে মজুদদারির শাস্তির বিধান:


তাই ইসলাম এ প্রকার কাজকে হারাম ঘোষণা করেছে। এ প্রসঙ্গে রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি মুসলমানদের খাদ্যশস্য মজুদ রাখে, আল্লাহপাক তার ওপর দরিদ্রতা চাপিয়ে দেন।’ (আবু দাউদ : ৫৫)




* কিন্তু আপনি ঐ দিনের কথা ভেবে দেখেছেন ৷যেই দিন হাসরের মাঠে মানুষ উলঙ্গ অবস্থায় উঠবে ৷ সেই দিন মানুষের মাথার অর্ধ মাইল উপরে থাকবে সূর্য ৷


সেই দিন মানুষ কেও কারও দিকে তাকানোর সুজুগ পাবে না ৷ সেই দিন মানুষ কাঁততে কাঁততে মানুষের চোঁখের জল শেষ হয়ে রক্ত চলে আসবে ৷ সেই দিন মানুষ একটি নেকির জন্য জান্নাতে যেতে পারবে না ৷ মাসের পরে মাস ৷ বছর এর পরে বছর ৷ এভাবে হাজারও বছর ৷ নেকির জন্য দৌড়াবে ৷ কেও কাওকে নেকি দিবে না ৷ এর জন্য আপনাকে বলবো আপনি সচেতন হন ৷ আপনি সত্তকে খুঁজেন ৷ শান্তি আপনাকে খুঁজবে ৷


আপনি মহান আল্লাহ পিছনে দৌড়ান ৷ 


দুনিয়া আপনার পিছনে দৌড়াবে ৷ মনে রাখবেন পৃথিবীর হাজারও কুটি দরজা বন্ধ থাকলেও ৷ মহান আল্লাহ দরজা খুলা থাকে ৷


* যখন হাসরের ময়দানে একটি নেকির জন্য কোন লোককে জাহান্নামে ফেলে দেয়ার হুকুম হবে তখন লোকটি আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে, হে আল্লাহ আপনি আমাকে সুযোগদিন, দেখি কারো কাছে একটি নেকি পাওয়া যায়নি, তখন সুযোগ দেয়া হবে। সে তখন পেরেশান অবস্থায় সকলের কাছে যাবে, এক এক করে বন্ধু বান্ধব, আত্মীয় স্বজন ভাই বোন, ছেলে মেয়ে,সবার কাছে যাবে কেউ একটা নেকি দেবেনা সবাই ফিরিয়ে দেবে এমনকি যে মা বাবা পৃথিবীর মধ্য সবচেয়ে আপন ছিল সে মা বাবা বলবে আমি তোমাকে চিনিনা। হে আল্লাহ তালা আমাদের শরিয়ত মুতাবেক বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দিন আমিন ,বিচারের দিবসের দিন কি কেউ কারো কে


চিনতে পারবে?? দু,বন্দুর মাঝে এক বন্দু নেককার আরেক বন্দু বদকার, কেয়ামত দিবসের দিন নেককার বন্দুটি তার নেক আমলের খাতা খুলে দেখে, যে তার আর একটি নেকী লাগবে, তা হলে, সে জান্নাতে যেতে পারবে,তাই আল্লাহ বললো হে,বান্দা, তুমি যাও তোমার পরিচিত কারো কাছ থেকে, আর একটি নেকী নিয়ে আসো,নেকার বন্দুটি নেকী নিতে প্রথমে সে তার মায়ের কাছে যায়, গিয়ে বলে,মা তুমি দুনিয়াতে কত কষ্ট করিয়ে, আমাকে লালন পালন করেছো,আমি আর একটি নেকীর জন্য জান্নাতে যেতে পারতাছিনা, আমাকে আর একটি নেকী দেও, মা ছেলের কথা শুনে বললো,


কি বলো, তুমি, কে তুমি,?আমার তো এ দুনিয়াতে বিয়ে ই হয়নি, ছেলে আসবে


কেমনে, তার পর নেককার বন্দুটি তার বাবার কাছে, গিয়ে বললো,বাবা আমাকে


একটি নেকী দেও আর একটি নেকী পেলে আমি, জান্নাতে জেতে পাবো, বাবা


ছেলের কথা শুনে বললো, কে তুমি, কি বলো?আমার তো এ দুনিয়াতে, বিয়ে ই


হয়নি,ছেলে আসবে কি করে,?তার পর নেককার বন্দুটি,তার বদকার বন্দুটির


সাথে দেখা হয়, আর বদকার বন্দুটি বললো কি বেপার কি হইছে,নেককার বন্দুটি বললো, আমি আর একটি নেকীর জন্য জান্নাতে যেতে পারতাছিনা, বদকার বন্দুটি তার কথা শুনে বললো, আমি দিবো, তকে, আর একটি নেকী আমি তো এমনি, জাহান্নামে যাবো,জীবনে ও নামায পড়িনি, নেক আমল করিনি, আমার এ, একটি নেকী নিয়ে আমি কি কবরো, তুই নিয়ে যা, আল্লাহ কাছে নেককার বন্দুটি গেলেন, নেকী নিয়ে,আল্লাহ বললো, যাও বান্দা জান্নাতে, নেককার বন্দুটি বললো, না যাবো না ,আল্লাহ বললো,কেনো?নেককার বন্দুটি বললো, যার কারণে আমি জান্নাত পেলাম তাকে ছাড়া এ জান্নাত চায় না, আল্লাহ, তখন, বললো, যাও তাকে ও নিয়ে জান্নাতে যাও,সুবহানাআল্লাহ,একটি নেকির বিনিময় ধামিক বন্দুটির উপলক্ষে নেক আমল ছাড়া ই জান্নাত পেলো, বিচার দিবসে মানুষের এমন আবস্তা হবে,মা ভূলে যাবে, ছেলেকে আর


ছেলে ভূলে যাবে, মাকে, তাই আপনারা সকলে ধামিক মানুষের সাথে উঠা বসা করুন,যাতে করে, দেখা মাত্র ই একে ওপরকে


চিনতে পায়,একটা অশ্লীল বন্দু দশটা গুণার কারণ, আর একটা ধামিক বন্দু দশটা নেকীর কারণ হোতে পারে, আল্লাহ সকলকে সহি বুঝ আমল করার তৌফিক দান করুন




----------------------


28-খাদ্য গুদামজাত


* যে ব্যক্তি আমার যিকির থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে দুনিয়ায় সংকীর্ণ জীবন এবং কিয়ামতের দিন আমি তাকে উঠাবো অন্ধ করে,ত্ব-হা:124


وَمَنْ أَعْرَضَ عَن ذِكْرِى فَإِنَّ لَهُۥ مَعِيشَةً ضَنكًا وَنَحْشُرُهُۥ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ أَعْمٰى


* খাদ্য গুদামজাত সমপর্কে রাসূল সা: যা বলেছেন তা সত্য,কারণ সেটা অহি, আল্লাহর কথাই বলেছেন,53:আন-নাজম:3-4


وَمَا يَنطِقُ عَنِ الْهَوٰىٓ---إِنْ هُوَ إِلَّا وَحْىٌ يُوحٰى


* যদি এ নবী নিজে কোন কথা বানিয়ে আমার কথা বলে চালিয়ে দিতো 69:আল-হাক্বাহ্:44-47


وَلَوْ تَقَوَّلَ عَلَيْنَا بَعْضَ الْأَقَاوِيلِ


لَأَخَذْنَا مِنْهُ بِالْيَمِينِ----ثُمَّ لَقَطَعْنَا مِنْهُ الْوَتِينَ----فَمَا مِنكُم مِّنْ أَحَدٍ عَنْهُ حٰجِزِينَ


* খাদ্যদ্রব্য মজুতদারি করে আল্লাহ তাকে কুষ্ঠরোগ ও দারিদ্র্যতার কষাঘাতে শাস্তি দেন। সুনানে ইবনে মাজাহ,২১৫৫


عَنْ عُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ، قَالَ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ يَقُولُ ‏ "‏ مَنِ احْتَكَرَ عَلَى الْمُسْلِمِينَ طَعَامَهُمْ ضَرَبَهُ اللَّهُ بِالْجُذَامِ وَالإِفْلاَسِ


* খাদ্য গুদামজাত করবে সরকার জনগন নয়


* খাদ্য গুদামজাত করার সাথে সাথে পরকালের পাথেয় গুদামজাত করুন,কারন সেদিন নেকের গুদামে নেক না থাকলে জাহান্নামে যেতে হবে-ক্বারিয়াহ:৬,


فَاَمَّا مَنْ ثَقُلَتْ مَوَازِیْنُهٗۙ---فَهُوَ فِیْ عِیْشَةٍ رَّاضِیَةٍؕ


وَ اَمَّا مَنْ خَفَّتْ مَوَازِیْنُهٗۙ---فَاُمُّهٗ هَاوِیَةٌؕ


وَ مَاۤ اَدْرٰىكَ مَاهِیَهْؕ ---نَارٌ حَامِیَةٌ۠


* একটি নেকির অভাব যখন দেখা দিবে তখন বুজা যাবে একটি নেকির মূল্য কত

No comments

Powered by Blogger.