185 পিঁপড়া সম্পর্কে
185 সৃষ্টির সেবা মানুষ আর পিঁপড়ার মধ্যে বসবাসের পার্থক্য
* সৃষ্টি জীব কোন না কোনক্রমে আমাদের উপকার করে যাচ্ছে। যদিও আমাদের জ্ঞানে আসছে না। কিছু কিছু উপকার আমরা দেখতে পাই। চাঁদ٫ সূর্য٫ আলো٫ বাতাস٫ বৃক্ষ তরুলতা পশু পাখি কিট পতঙ্গ।
* هُوَ الَّذِیْ خَلَقَ لَكُمْ مَّا فِی الْاَرْضِ جَمِیْعًا
* অনর্থক ও উদ্দেশ্যবিহীন ভাবে সৃষ্টি করেন নাই আল-ইমরান: 191
الَّذِينَ يَذْكُرُونَ اللَّهَ قِيٰمًا وَقُعُودًا وَعَلٰى جُنُوبِهِمْ وَيَتَفَكَّرُونَ فِى خَلْقِ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضِ رَبَّنَا مَا خَلَقْتَ هٰذَا بٰطِلًا سُبْحٰنَكَ فَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
সেজন্য কোন বৈজ্ঞানিক নাস্তিক হয় না
* হাতির নামে সূরা পিপড়ার নামে ও সূরা আছে ।
تُسَبِّحُ لَهُ السَّمٰوٰتُ السَّبْعُ وَ الْاَرْضُ وَ مَنْ فِیْهِنَّ ؕ وَ اِنْ مِّنْ شَیْءٍ اِلَّا یُسَبِّحُ بِحَمْدِهٖ وَ لٰكِنْ لَّا تَفْقَهُوْنَ تَسْبِیْحَهُمْ
• পিঁপড়া মারা যাবে না। তারা আল্লাহর তাসবী পাঠ করে। কোন এক নবীকে একটি পিপীলিকায় কামড় দেয়-
* পিপড়ার দোয়ায় বৃষ্টি আসে সুলাইমান (আঃ) বৃষ্টির পানি চাওয়ার জন্যে বের হন- দেখে পিপড়া বৃষ্টির জন্য দোয়া করে ফলে বৃষ্টি নেমে আসে
* পিপিলিকা তার জাতিকে বাচানোর ফিকির করাতে আল্লাহ খুশি হলেন-নমল-18-19
حَتّٰىٓ إِذَآ أَتَوْا عَلٰى وَادِ النَّمْلِ قَالَتْ نَمْلَةٌ يٰٓأَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوا مَسٰكِنَكُمْ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمٰنُ وَجُنُودُهُۥ وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ
فَتَبَسَّمَ ضَاحِكًا مِّن قَوْلِهَا وَقَالَ رَبِّ أَوْزِعْنِىٓ أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِىٓ أَنْعَمْتَ عَلَىَّ وَعَلٰى وٰلِدَىَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صٰلِحًا تَرْضٰىهُ وَأَدْخِلْنِى بِرَحْمَتِكَ فِى عِبَادِكَ الصّٰلِحِينَ
* আমরা ক্ষমতায় থাকার ফিকির করি। মুরগির বাচ্চা জবাই করতে মায়া হয় মানুষ জবাই করতে মায়া হয় না।
• মানুষের প্রতি যদি দয়াশীল হন আসমানের মালিক দয়া করবেন। হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে
* যখন হাসরের ময়দানে একটি নেকির জন্য কোন লোককে জাহান্নামে ফেলে দেয়ার হুকুম হবে তখন লোকটি আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে, হে আল্লাহ আপনি আমাকে সুযোগদিন, দেখি কারো কাছে একটি নেকি পাওয়া যায়নি, তখন সুযোগ দেয়া হবে।
______________________________________________________
(2:29)
هُوَ الَّذِیْ خَلَقَ لَكُمْ مَّا فِی الْاَرْضِ جَمِیْعًا ۗ ثُمَّ اسْتَوٰۤى اِلَى السَّمَآءِ فَسَوّٰىهُنَّ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ ؕ وَ هُوَ بِكُلِّ شَیْءٍ عَلِیْمٌ۠
শব্দার্থ: هُوَ = তিনি ই (আল্লাহ) , الَّذِي = যিনি, خَلَقَ = সৃষ্টি করেছেন , لَكُمْ = তোমাদের জন্যে , مَا = যা কিছু , فِي = মধ্যে (আছে) , الْأَرْضِ = পৃথিবীর, جَمِيعًا = সব কিছুকেই , ثُمَّ = এরপর, اسْتَوَىٰ = লক্ষ্য দিলেন, إِلَى = দিকে, السَّمَاءِ = আকাশের, فَسَوَّاهُنَّ = অতঃপর তাদের কে সম্পূর্ণ করলেন , سَبْعَ = সাত, سَمَاوَاتٍ = আকাশ, وَهُوَ = এবং তিনি , بِكُلِّ = সব, شَيْءٍ = জিনিস সম্পর্কে , عَلِيمٌ = মহাজ্ঞানী,
অনুবাদ: তিনিই পৃথিবীতে তোমাদের জন্য সমস্ত জিনিস সৃষ্টি করলেন। তারপর ওপরের দিকে লক্ষ করলেন এবং সাত আকাশ বিন্যস্ত করলেন তিনি সব জিনিসের জ্ঞান রাখেন।
* পিপিলিকা তার জাতিকে বাচানোর
ফিকির করাতে আল্লাহ খুশি হলেন-
27:আন্-নমল:18
حَتّٰىٓ إِذَآ أَتَوْا عَلٰى وَادِ النَّمْلِ قَالَتْ نَمْلَةٌ يٰٓأَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوا مَسٰكِنَكُمْ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمٰنُ وَجُنُودُهُۥ وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ
27:আন্-নমল:19
فَتَبَسَّمَ ضَاحِكًا مِّن قَوْلِهَا وَقَالَ رَبِّ أَوْزِعْنِىٓ أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِىٓ أَنْعَمْتَ عَلَىَّ وَعَلٰى وٰلِدَىَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صٰلِحًا تَرْضٰىهُ وَأَدْخِلْنِى بِرَحْمَتِكَ فِى عِبَادِكَ الصّٰلِحِينَ
সুলাইমান তার কথায় মৃদু হাসলো এবং বললো- “হে আমার রব! আমাকে নিয়ন্ত্রণে রাখো,২৫ আমি যেন তোমার এ অনুগ্রহের শোকর আদায় করতে থাকি যা তুমি আমার প্রতি ও আমার পিতা-মাতার প্রতি করেছো এবং এমন সৎকাজ করি যা তুমি পছন্দ করো এবং নিজ অনুগ্রহে আমাকে তোমার সৎকর্মশীল বান্দাদের দলভুক্ত করো।”২৬
(17:44)
تُسَبِّحُ لَهُ السَّمٰوٰتُ السَّبْعُ وَ الْاَرْضُ وَ مَنْ فِیْهِنَّ ؕ وَ اِنْ مِّنْ شَیْءٍ اِلَّا یُسَبِّحُ بِحَمْدِهٖ وَ لٰكِنْ لَّا تَفْقَهُوْنَ تَسْبِیْحَهُمْ ؕ اِنَّهٗ كَانَ حَلِیْمًا غَفُوْرًا
শব্দার্থ: تُسَبِّحُ = পবিত্র তাঘোষণাকরছে, لَهُ = জন্যে তাঁর, السَّمَاوَاتُ = আকাশমন্ডলী, السَّبْعُ = সাত, وَالْأَرْضُ = ওপৃথিবী, وَمَنْ = এবং যা কিছুআছে, فِيهِنَّ = মধ্যে তাদের , وَإِنْ = এবং নেই, مِنْ = কোনো, شَيْءٍ = বস্তু, إِلَّا = এছাড়াযে, يُسَبِّحُ = পবিত্র তাঘোষণাকরছে, بِحَمْدِهِ = সাথে তাঁরস প্রশংসা র, وَلَٰكِنْ = কিন্তু, لَا = না, تَفْقَهُونَ = তোমরা অনুধাবনকরো, تَسْبِيحَهُمْ = তাদের পবিত্র তাঘোষণাকরা, إِنَّهُ = নিশ্চয়ই তিনি , كَانَ = হলেন, حَلِيمًا = সহনশীল, غَفُورًا = ক্ষমাপরায়ণ,
অনুবাদ: তাঁর পবিত্রতা তো বর্ণনা করছে সাত আকাশ ও পৃথিবী এবং তাদের মধ্যে যা কিছু আছে সব জিনিসই। এমন কোন জিনিস নেই যা তাঁর প্রশংসা সহকারে তাঁর পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছে না, কিন্তু তোমরা তাদের পবিত্রতা ও মহিমা কীর্তন বুঝতে পারো না। আসলে তিনি বড়ই সহিষ্ণু ও ক্ষমাশীল।
* কোন এক নবীকে একটি পিপীলিকায় কামড় দেয়-
أَخْبَرَنَا وَهْبُ بْنُ بَيَانٍ قَالَ: حَدَّثَنَا ابْنُ وَهْبٍ قَالَ: أَخْبَرَنِي يُونُسُ، عَنْ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ سَعِيدٍ، وَأَبِي سَلَمَةَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَنَّ نَمْلَةً قَرَصَتْ نَبِيًّا مِنَ الْأَنْبِيَاءِ، فَأَمَرَ بِقَرْيَةِ النَّمْلِ، فَأُحْرِقَتْ، فَأَوْحَى اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ إِلَيْهِ أَنْ قَدْ قَرَصَتْكَ نَمْلَةٌ أَهْلَكْتَ أُمَّةً مِنَ الْأُمَمِ تُسَبِّحُ»
আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:
রাসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কোন এক নবীকে একটি পিঁপড়া দংশন করলে তিনি সে পিঁপড়ার বস্তি জ্বালিয়ে দেয়ার আদেশ দেন এবং তা জ্বালিয়ে দেয়া হয়। তখন আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর প্রতি ওহী প্রেরণ করে বলেনঃ তোমাকে তো একটা পিঁপড়া দংশন করেছে। আর তুমি এমন এক জাতিকে ধ্বংস করলে যারা আল্লাহ্র মহিমা ও পবিত্রতা ঘোষণা করত।
* সুলাইমান (আঃ) বৃষ্টির পানি চাওয়ার জন্যে বের হন- দেখে পিপড়া বৃষ্টির জন্য দোয়া করে-
একবার বৃষ্টির জন্য প্রার্থনার উদ্দেশ্যে সোলায়মান (আ) লোকদেরকে নিয়ে বের হলেন।পথ চলতে গিয়ে দেখলেন-একটি পিঁপড়া চিৎ হয়ে শুয়ে পা-গুলো আকাশের দিকে তুলে বলছে,,,'হে আল্লাহ!আমরা তোমার সৃষ্টির অংশ!আমরা তোমার দেওয়া জীবিকার উপর নির্ভরশীল। হয় তুমি আমাদেরকে পানি দাও। নয় ধ্বংস করে দাও। পিঁপড়ের কথা শুনে সোলায়মান (আ)লোকদেরকে বললেন,ফিরে যাও! অন্যের দোয়ার বদৌলতে তোমাদের পানির ব্যবস্থা হয়ে গেছে!
(ইবনু আবি শাইবাহ)
* হযরত সোলাইমান (আ.)। আল্লাহর একজন নবী ছিলেন। তিনি সারা বিশ্ব শাসন করেন। আল্লাহ তায়ালা তাকে এমন রাজত্ব দান করে ছিলেন যা অন্য কোন নবীকে দান করেননি। তিনি সকল প্রাণীর ভাষাও বুঝতে পারতেন।
একদিন তার সৈন্যবাহিনী নিয়ে তিনি কোথাও যাচ্ছিলেন। তখন এক পিঁপড়া সরদার সমস্ত পিঁপড়াকে ডেকে বলে, হে পিঁপিলিকার দল শোন! সোলাইমান (আ.) একটু পর এদিক দিয়ে তার বিশাল সৈন্যবাহিনী নিয়ে যাবেন। সুতরাং তোমরা কিছুক্ষণের জন্য সকলেই গর্তে প্রবেশ করো। যাতে তোমরা তাদের পদতলে পিষ্ট না হও। কোনও ক্ষতির সম্মুখিন যেন না হও। একটি পিঁপড়ার এরকম বক্তব্য আল্লাহ তায়ালার ভালো লেগেছে তাই পিঁপড়ার বক্তব্যকে কোরআনে স্থান দিয়েছেন। নাযিল করেছেন আয়াত।
ياايتها النمل ادخلوامسا كنكملايحطمنكم سليمان و جنودهوهم لا يشعرون
‘হে পিঁপড়ার দল! তোমরা তোমাদের বাসস্থান তথা গর্তে ঢুকে পড়। যাতে করে সুলাইমান (আ.) ও তাঁর বাহিনী অজ্ঞাতসারে তোমাদেরকে পদপিষ্ট না করে।’
সোলাইমান (আ.) পিঁপড়ার এ বক্তব্য শুনে হেসে ফেললেন এবং বললেন হে আল্লাহ! তুমি আমাকে তোমার শুকরিয়া আদায় করার তাওফিক দান কর। তুমি কত নিয়ামত দান করেছ আমাকে! আমাকে পিঁপড়ার ভাষা বোঝারও তৌফিক দিয়েছ। একটি পিঁপড়া অন্যান্য পিঁপিলিকাকে উপকার করার কারণে আল্লাহর নিকট এ কাজ খুব পছন্দ হয়েছে। তাই তিনি মানব চেতনায় পরোপকারের বীজ বপন করতে কোরআনে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত সন্নিবেশিত করলেন। উল্লেখ করলেন সোলাইমান আ. ও পিঁপড়ার ঘটনা। সেই সঙ্গে পিঁপড়ার নামে একটি সুরার নামকরণও করলেন। সুরাতুন ‘নামল।’
• মানুষের প্রতি যদি দয়াশীল হন আসমানের মালিক দয়া করবেন। হাদীস শরীফে বর্ণিত আছে
* যখন হাসরের ময়দানে একটি নেকির জন্য কোন লোককে জাহান্নামে ফেলে দেয়ার হুকুম হবে তখন লোকটি আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ করবে, হে আল্লাহ আপনি আমাকে সুযোগদিন, দেখি কারো কাছে একটি নেকি পাওয়া যায়নি, তখন সুযোগ দেয়া হবে। সে তখন পেরেশান অবস্থায় সকলের কাছে যাবে, এক এক করে বন্ধু বান্ধব, আত্মীয় স্বজন ভাই বোন, ছেলে মেয়ে,সবার কাছে যাবে কেউ একটা নেকি দেবেনা সবাই ফিরিয়ে দেবে এমনকি যে মা বাবা পৃথিবীর মধ্য সবচেয়ে আপন ছিল সে মা বাবা বলবে আমি তোমাকে চিনিনা।
হে আল্লাহ তালা আমাদের শরিয়ত মুতাবেক বেশি বেশি আমল করার তৌফিক দিন আমিন —
বিচারের দিবসের দিন কি কেউ কারো কে
চিনতে পারবে??
দু,বন্দুর মাঝে এক বন্দু নেককার আরেক
বন্দু বদকার, কেয়ামত দিবসের দিন
নেককার বন্দুটি তার নেক আমলের খাতা
খুলে দেখে, যে তার আর একটি নেকী
লাগবে, তা হলে, সে জান্নাতে যেতে পারবে,
তাই আল্লাহ বললো হে,বান্দা, তুমি যাও
তোমার পরিচিত কারো কাছ থেকে, আর
,
,
একটি নেকী নিয়ে আসো,নেকার বন্দুটি
নেকী নিতে প্রথমে সে তার মায়ের কাছে
যায়, গিয়ে বলে,মা তুমি দুনিয়াতে কত
কষ্ট করিয়ে, আমাকে লালন পালন করেছো,
আমি আর একটি নেকীর জন্য জান্নাতে
যেতে পারতাছিনা, আমাকে আর একটি
নেকী দেও, মা ছেলের কথা শুনে বললো,
কি বলো, তুমি, কে তুমি,?আমার তো এ
দুনিয়াতে বিয়ে ই হয়নি, ছেলে আসবে
কেমনে, তার পর নেককার বন্দুটি তার
,
,
বাবার কাছে, গিয়ে বললো,বাবা আমাকে
একটি নেকী দেও আর একটি নেকী পেলে
আমি, জান্নাতে জেতে পাবো, বাবা
ছেলের কথা শুনে বললো, কে তুমি, কি
বলো?আমার তো এ দুনিয়াতে, বিয়ে ই
হয়নি,ছেলে আসবে কি করে,?তার পর
নেককার বন্দুটি,তার বদকার বন্দুটির
সাথে দেখা হয়, আর বদকার বন্দুটি বললো
,
,
কি বেপার কি হইছে,নেককার বন্দুটি
বললো, আমি আর একটি নেকীর জন্য
জান্নাতে যেতে পারতাছিনা, বদকার বন্দুটি
তার কথা শুনে বললো, আমি দিবো, তকে,
, আর একটি নেকী
,
আমি তো এমনি, জাহান্নামে যাবো,
জীবনে ও নামায পড়িনি, নেক আমল
করিনি, আমার এ, একটি নেকী নিয়ে
আমি কি কবরো, তুই নিয়ে যা, আল্লাহ কাছে
নেককার বন্দুটি গেলেন, নেকী নিয়ে,
আল্লাহ বললো, যাও বান্দা জান্নাতে,
নেককার বন্দুটি বললো, না যাবো না
,
,
আল্লাহ বললো,কেনো?নেককার বন্দুটি
বললো, যার কারণে আমি জান্নাত পেলাম
তাকে ছাড়া এ জান্নাত চায় না, আল্লাহ,
তখন, বললো, যাও তাকে ও
নিয়ে জান্নাতে যাও, সুবহানাআল্লাহ,
,
,
একটি নেকির বিনিময় ধামিক বন্দুটির
উপলক্ষে নেক আমল ছাড়া ই জান্নাত
পেলো, বিচার দিবসে মানুষের এমন
আবস্তা হবে,মা ভূলে যাবে, ছেলেকে আর
ছেলে ভূলে যাবে, মাকে, তাই আপনারা
সকলে ধামিক মানুষের সাথে উঠা বসা করুন,
,
,
যাতে করে, দেখা মাত্র ই একে ওপরকে
চিনতে পায়,একটা অশ্লীল বন্দু দশটা গুণার
কারণ, আর একটা ধামিক বন্দু দশটা
নেকীর কারণ হোতে পারে, আল্লাহ সকলকে
সহি বুঝ আমল করার তৌফিক দান করুন
No comments