Header Ads

Header ADS

  150  কিয়ামতের তথা আগামী কালের চিন্তা করা উচিত




* আবহাওয়ার বার্তায় বলে হতে পারে,আল্লাহ কয় হবেই




إِذَا السَّمَاءُ انفَطَرَتْ




(আল ইন্‌ফিতার - ১)


যখন আকাশ বিদীর্ণ হবে,




وَإِذَا الْكَوَاكِبُ انتَثَرَتْ




(আল ইন্‌ফিতার - ২)


যখন নক্ষত্রসমূহ ঝরে পড়বে,




وَإِذَا الْبِحَارُ فُجِّرَتْ




(আল ইন্‌ফিতার - ৩)


যখন সমুদ্রকে উত্তাল করে তোলা হবে,




وَإِذَا الْقُبُورُ بُعْثِرَتْ




(আল ইন্‌ফিতার - ৪)


এবং যখন কবরসমূহ উম্মোচিত হবে,




عَلِمَتْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ وَأَخَّرَتْ




(আল ইন্‌ফিতার - ৫)


তখন প্রত্যেকে জেনে নিবে সে কি অগ্রে প্রেরণ করেছে এবং কি পশ্চাতে ছেড়ে এসেছে।




يَا أَيُّهَا الْإِنسَانُ مَا غَرَّكَ بِرَبِّكَ الْكَرِيمِ




(আল ইন্‌ফিতার - ৬)


হে মানুষ, কিসে তোমাকে তোমার মহামহিম পালনকর্তা সম্পর্কে বিভ্রান্ত করল?


غَرَّكَ-- তোমাকে ধোকা দিয়েছে




يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَلْتَنظُرْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ




(আল হাশ্‌র - ১৮)


মুমিনগণ, তোমরা আল্লাহ তা’আলাকে ভয় কর। প্রত্যেক ব্যক্তির উচিত, আগামী কালের জন্যে সে কি প্রেরণ করে, তা চিন্তা করা। আল্লাহ তা’আলাকে ভয় করতে থাক। তোমরা যা কর, আল্লাহ তা’আলা সে সম্পর্কে খবর রাখেন।




* আমরা আগামী কালের চিন্তা করি যখন গলায় গেরগিরি ইষ্টার্ট দেয় হাত আমার কথা শুনেনা তখন,অসময়ের তৌবা কবুল হবেনা ৷


وَلَيْسَتِ التَّوْبَةُ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السَّيِّئَاتِ حَتَّىٰ إِذَا حَضَرَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ إِنِّي تُبْتُ الْآنَ وَلَا الَّذِينَ يَمُوتُونَ وَهُمْ كُفَّارٌ ۚ أُولَـٰئِكَ أَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا




(আন নিসা - ১৮)


আর এমন লোকদের জন্য কোন ক্ষমা নেই, যারা মন্দ কাজ করতেই থাকে, এমন কি যখন তাদের কারো মাথার উপর মৃত্যু উপস্থিত হয়, তখন বলতে থাকেঃ আমি এখন তওবা করছি। আর তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।




(ওয়াজ ও খুতবা২/ ৪৭৭)


(বারো চাদের খুতবা শাওয়াল ২য় পৃ: ১৬৮)




আয়শা রা: হঠাৎ কেদে ফেলেন




حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، وَحُمَيْدُ بْنُ مَسْعَدَةَ، أَنَّ إِسْمَاعِيلَ بْنَ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَهُمْ قَالَ أَخْبَرَنَا يُونُسُ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ عَائِشَةَ، ‏:‏ أَنَّهَا ذَكَرَتِ النَّارَ فَبَكَتْ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏"‏ مَا يُبْكِيكِ ‏"‏ ‏.‏ قَالَتْ ‏:‏ ذَكَرْتُ النَّارَ فَبَكَيْتُ، فَهَلْ تَذْكُرُونَ أَهْلِيكُمْ يَوْمَ الْقِيَامَةِ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏:‏ ‏"‏ أَمَّا فِي ثَلاَثَةِ مَوَاطِنَ فَلاَ يَذْكُرُ أَحَدٌ أَحَدًا ‏:‏ عِنْدَ الْمِيزَانِ حَتَّى يَعْلَمَ أَيَخِفُّ مِيزَانُهُ أَوْ يَثْقُلُ، وَعِنْدَ الْكِتَابِ حِينَ يُقَالُ ‏{‏ هَاؤُمُ اقْرَءُوا كِتَابِيَهْ ‏}‏ حَتَّى يَعْلَمَ أَيْنَ يَقَعُ كِتَابُهُ أَفِي يَمِينِهِ أَمْ فِي شِمَالِهِ أَمْ مِنْ وَرَاءِ ظَهْرِهِ، وَعِنْدَ الصِّرَاطِ إِذَا وُضِعَ بَيْنَ ظَهْرَىْ جَهَنَّمَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ يَعْقُوبُ ‏:‏ عَنْ يُونُسَ وَهَذَا لَفْظُ حَدِيثِهِ ‏.‏




আয়িশাহ (রাঃ)




একদা তিনি জাহান্নামের কথা স্মরণ করে কাঁদলেন। রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ তুমি কাঁদছো কেন? তিনি বললেন, জাহান্নামের কথা স্মরণ হওয়ায় কাঁদছি। আপনি কি ক্বিয়ামাতের দিন আপনার পরিবারের কথা মনে রাখবেন? রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহ ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ অবশ্য তিনটি স্থান যেখানে কেউ কারো কথা স্মরণ রাখবে না। মীযানের নিকট, যতক্ষণ পর্যন্ত না সে জানতে পারবে তার আমলের পরিমান কম হবে নাকি বেশী; আমলনামা প্রাপ্তির স্থান, যখন বলা হবে, “তোমার আমলনামা পাঠ করো” (সূরাহ আল-হাক্কাহঃ ১৯); কেননা তখন সবাই পেরেশান থাকবে যে, তার আমলনামা ডান হাতে পাচ্ছে নাকি বাম হাতে পাচ্ছে নাকি পিছন দিক হতে পাচ্ছে; আর পুলসিরাতের নিকট, যখন তা জাহান্নামের উপর প্রতিষ্ঠিত করা হবে। [৪৭৫৪]




দুর্বলঃ মিশকাত হা/৫৫৬০।




সুনানে আবু দাউদ, হাদিস নং ৪৭৫৫


হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস




* বাদশা মালিক শাহের আগামীকালের কথা মনে পরে




বাদশার ন্যায় বিচার


বাদশাহ মালিক শাহ ছিলেন আন্দালুসের (স্পেনের) স্বাধীন সুলতান। তার শখ ছিল হরিণ শিকার করা। তাই রাজকার্যে একটু ফুরসত পেলেই হরিণ শিকারের উদ্দেশ্যে ইস্পাহানের জঙ্গলে গমন করতেন। একদিন কিছু সৈন্য নিয়ে তিনি হরিণ শিকারে বের হ’লেন এবং বনের পাশে এক গ্রামে অবস্থান নিলেন। সেই গ্রামে ছিল এক গরীব বিধবা মহিলা। সে তার সন্তানদের নিয়ে এক পর্ণ কুটিরে বাস করত। তাদের বেঁচে থাকার অবলম্বন বলতে ছিল একটি গাভী, যার দুধ পান করে তার তিনটি শিশু লালিত-পালিত হ’ত। কিন্তু বাদশাহর অজান্তে সৈন্যরা সেই গাভীটি যবেহ করে খেয়ে ফেলল। বিধবা তাদের কাছে অনেক কাকুতি-মিনতি করল যে, তার গাভীটি যেন তারা ছেড়ে দেয়। কারণ এটাই তাদের জীবন ধারণের একমাত্র অবলম্বন। কিন্তু সৈন্যরা তাকে ধমক দিয়ে তাড়িয়ে দিল। এতে অসহায় মহিলা চোখে অন্ধকার দেখল। গাভী হারিয়ে সে পাগলপ্রায় হয়ে গেল। সৈন্যদের কাজে বাঁধা দেওয়ার কেউ ছিল না বলে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে গাভী যবহের দৃশ্য দেখা ছাড়া তার কিছুই করার ছিল না। রাতে সে ঘুমাতে পারল না। ক্ষুধার্ত শিশুদের বুকফাটা কান্না ও চিৎকার তার হৃদয়কে ক্ষত-বিক্ষত করল। হঠাৎ উৎকণ্ঠার কুহেলিকা ভেদ করেও তার মনে আশার প্রদীপ জ্বলে উঠল যে, বাদশাহ যেহেতু ন্যায়বিচারক সেহেতু অবশ্যই তাঁর কাছে এর সঠিক বিচার পাওয়া যাবে। সুতরাং প্রত্যুষেই সে বাদশাহর কাছে যাবার জন্য মনস্থির করল। কিন্তু বাদশাহর কাছে পৌঁছা তার কাছে দুরূহ ছিল। ইতিমধ্যে সে জানতে পারল বাদশাহ শিকারে বের হয়েছেন এবং অমুক স্থান দিয়ে রাজপ্রাসাদে ফিরবেন। বিধবা মহিলাটি এই সুযোগকে হাতছাড়া না করে ইস্পাহানের এক প্রসিদ্ধ পুলে দাঁড়িয়ে থেকে বাদশাহর আগমনের প্রহর গুণতে লাগল। কিছুক্ষণ পরেই অভিযোগ পেশ করার সেই মহেন্দ্রক্ষণটি উপস্থিত হ’ল। বাদশাহ পুলের উপর পৌঁছার সাথে সাথেই বিধবা সাহস ও দাপটের সাথে বলল, ‘হে আন্দালুসের সুলতান! আমার ব্যাপারে এই পুলের উপরেই ইনছাফ করবেন, নাকি আখেরাতের পুলছিরাতে? আপনার যেটা পসন্দ বেছে নিন। বিধবার কথাটি যেন বিষাক্ত বান হয়ে বাদশাহর কলিজায় বিঁধে গেল। মহিলার এমন নির্ভিক ও অকপট কথায় কিংকর্তব্যবিমূঢ় সৈন্যরাও একে অপরের দিকে তাকাতাকি করতে লাগল। বাদশাহ দ্রুত ঘোড়া থেকে নেমে সাগ্রহে বললেন, ‘হে মা! পুলছিরাতে কিছু করার কোনই সামর্থ্য আমার নেই, এই পুলেই আমি ফায়ছালা করতে চাই। আপনি নির্ভয়ে আপনার অভিযোগ পেশ করুন। বিধবা তাকে সবকিছু খুলে বলল। ঘটনা শুনে বাদশাহ অগ্নিশর্মা হয়ে গেলেন এবং তার চোখে ক্রোধের আগুন জ্বলে উঠল। সাথে সাথেই তিনি অপরাধী সৈন্যদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করলেন। আর সৈন্যদের এমন নিপীড়নে আফসোস ও দুঃখ প্রকাশ করলেন। বাদশাহ গাভীটির পরিবর্তে বিধবাকে ৭০টি গাভী প্রদান করলেন। বাদশাহর ইনছাফে বিধবা প্রীত হ’ল এবং সন্তুষ্ট চিত্তে তার কুটিরে ফিরে গেল। সম্মানিত পাঠক মন্ডলী! সেই যামানার অভিযোগকারীরা কতই না সাহসী ছিলেন আর শ্রবণকারীরাও কতবড় ন্যায়ের প্রতীক ছিলেন, যা বর্তমান সভ্যতায় রূপকথার গল্পের মতই মনে হয়। কিন্তু তাদের ন্যায়পরায়ণতার প্রধান কারণ ছিল তারা ছিলেন আল্লাহভীরু। আখেরাতের শাস্তিকে তারা ভীষণভাবে ভয় পেতেন। সবুজের বুকে লাল পতাকার এই স্বাধীন বাংলাদেশের শাসকদের হৃদয়তন্ত্রীতে যদি একবার আল্লাহভীতির দীপশিখা জ্বলে ওঠে, তবে বাংলার আকাশেও উদিত হবে ইনছাফের সোনালী সূর্য। মহান আল্লাহর সকাশে আমাদের বিনীত প্রার্থনা তিনি যেন সত্বর সেই দিনের উন্মেষ ঘটান এবং এদেশ ও জাতিকে রক্ষা করেন- আমীন!


( ওয়াজ ও খুতবা- ২/৪৭৮)




* সুলতান বাহাউদ্দিনের মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তার পুত্র শাইখ


হামিদুদ্দিন সেবিকা জিনাত বিছানায় শুইলে একশত বেত্রাঘাতের নির্দেশ


( ওয়াজ ও খুতবা- ২/৪৭৯)




حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ السَّاعَةِ فَقَالَ مَتَى السَّاعَةُ قَالَ وَمَاذَا أَعْدَدْتَ لَهَا قَالَ لَا شَيْءَ إِلَّا أَنِّيْ أُحِبُّ اللهَ وَرَسُوْلَهُ فَقَالَ أَنْتَ مَعَ مَنْ أَحْبَبْتَ قَالَ أَنَسٌ فَمَا فَرِحْنَا بِشَيْءٍ فَرَحَنَا بِقَوْلِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَنْتَ مَعَ مَنْ أَحْبَبْتَ قَالَ أَنَسٌ فَأَنَا أُحِبُّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَأَبَا بَكْرٍ وَعُمَرَ وَأَرْجُوْ أَنْ أَكُوْنَ مَعَهُمْ بِحُبِّيْ إِيَّاهُمْ وَإِنْ لَمْ أَعْمَلْ بِمِثْلِ أَعْمَالِهِمْ




আনাস (রাঃ)




এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –কে জিজ্ঞেস করল, কিয়ামত কখন হবে? তিনি বললেন, তুমি কিয়ামাতের জন্য কী জোগাড় করেছ? সে বলল, কোন কিছু জোগাড় করতে পরিনি, তবে আমি আল্লাহ ও তাঁর রসূলকে ভালবাসি। তখন তিনি বললেন, তুমি তাঁদের সঙ্গেই থাকবে যাঁদেরকে তুমি ভালবাস। আনাস (রাঃ) বলেন, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –এর কথা দ্বারা আমরা এত আনন্দিত হয়েছি যে অন্য কোন কথায় এত আনন্দিত হইনি। আনাস (রাঃ) বলেন, আমি নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) –কে ভালবাসি এবং আবূ বাক্‌র ও ‘উমার (রাঃ)-কেও। আশা করি তাঁদেরকে আমার ভালবাসার কারণে তাদের সঙ্গে জান্নাতে বসবাস করতে পারব; যদিও তাঁদের ‘আমলের মত ‘আমল আমি করতে পারিনি। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪১৩, ইসলামী ফাউন্ডেশনঃ ৩৪২০)




সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৩৬৮৮


হাদিসের মান: সহিহ হাদিস




----------------------------------------------------------------------


টোকেন


মানুষ ধোকার মধ্যে পরে আছে,এটা বলার আগে আল্লাহ বলেন


إِذَا السَّمَاءُ انفَطَرَتْ




* আবহাওয়ার বার্তায় বলে হতে পারে,আল্লাহ কয় হবেই


إِذَا السَّمَاءُ انفَطَرَتْ


وَإِذَا الْكَوَاكِبُ انتَثَرَتْ


وَإِذَا الْبِحَارُ فُجِّرَتْ


وَإِذَا الْقُبُورُ بُعْثِرَتْ


عَلِمَتْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ وَأَخَّرَتْ


يَا أَيُّهَا الْإِنسَانُ مَا غَرَّكَ بِرَبِّكَ الْكَرِيمِ


(আল ইন্‌ফিতার - ৬)


يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا اتَّقُوا اللَّهَ وَلْتَنظُرْ نَفْسٌ مَّا قَدَّمَتْ لِغَدٍ ۖ وَاتَّقُوا اللَّهَ ۚ إِنَّ اللَّهَ خَبِيرٌ بِمَا تَعْمَلُونَ


(আল হাশ্‌র - ১৮)


* আমরা আগামী কালের চিন্তা করি যখন গলায় গেরগিরি ইষ্টার্ট দেয় হাত আমার কথা শুনেনা তখন,অসময়ের তৌবা কবুল হবেনা ৷


وَلَيْسَتِ التَّوْبَةُ لِلَّذِينَ يَعْمَلُونَ السَّيِّئَاتِ حَتَّىٰ إِذَا حَضَرَ أَحَدَهُمُ الْمَوْتُ قَالَ إِنِّي تُبْتُ الْآنَ وَلَا الَّذِينَ يَمُوتُونَ وَهُمْ كُفَّارٌ ۚ أُولَـٰئِكَ أَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابًا أَلِيمًا




(আন নিসা - ১৮)


* আয়শা রা: হঠাৎ কেদে ফেলেন,আগামী কালের চিন্তায়,কিয়ামতের দিন তিন জায়গায় কেউ কারো খবর নিবেনা




* এক ব্যক্তি নবী (সা:)–কে জিজ্ঞেস করল, কিয়ামত কখন হবে? তিনি বললেন, তুমি কিয়ামাতের জন্য কী জোগাড় করেছ?




পরকালীন ভয় মানুষকে নীতির গতি তথা ইবাদতের গতি বারাইয়া দেয়,আরজুলুম তথা গুনাহের প্রবনতা কমিয়ে দেয় ৷




* বাদশা মালিক শাহের আগামীকালের কথা মনে পরে




বাদশার ন্যায় বিচার


বাদশাহ মালিক শাহ ছিলেন আন্দালুসের (স্পেনের) স্বাধীন সুলতান। তার শখ ছিল হরিণ শিকার করা।


( ওয়াজ ও খুতবা- ২/৪৭৮)




* সুলতান বাহাউদ্দিনের মৃত্যুর পর সিংহাসনে বসেন তার পুত্র শাইখ


হামিদুদ্দিন সেবিকা জিনাত বিছানায় শুইলে একশত বেত্রাঘাতের নির্দেশ


( ওয়াজ ও খুতবা- ২/৪৭৯)

No comments

Powered by Blogger.