Header Ads

Header ADS

153 তিনটি গুন যার মধ্যে থাকবে সে জান্নাতে যাবে

153  তিনটি গুন যার মধ্যে থাকবে সে জান্নাতে যাবে 

*  ঘুমের স্বপ্নটা স্বপ্নের জীবন এবং ঘুম থেকে ওঠার পরের জীবনটা বাস্তব জীবন এই জীবনটা স্বপ্নের জীবন মৃত্যুর পরের জীবনটা বাস্তব জীবন

*  যে ব্যক্তি হালাল খাবার খায়, সুন্নাত মুতাবিক ‘আমাল করে এবং যার উৎপীড়ন হতে মানুষ নিরাপদ থাকে, সে জান্নাতে যাবে,তিরমিজি-২৫২০

مَنْ أَكَلَ طَيِّبًا وَعَمِلَ فِي سُنَّةٍ وَأَمِنَ النَّاسُ بَوَائِقَهُ دَخَلَ الْجَنَّةَ

*  হালাল খাবারের যোগ্যতা অর্জন করা 

*  ইবাদত কবুল না হওয়ার #প্রথম কারণ খাদ্যে বেজাল

*  আদহামের পুত্র ইব্রাহিম! আজ ৪০ দিন যাবৎ তিনি এবাদতে স্বাদ পাচ্ছেন না

*  ইব্রাহিম বলেন," একদা রাত্রীকালে আমি বায়তুল মেকাদ্দাস মসজিদে ছিলাম এবং চাটাইয়ের ভিতরে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলাম।

*  ইবাদত কবুল না হওয়ার #দ্বিতীয় কারণ নবীজির তরিকায় যদি না হয়

* প্রতিটি সৃষ্টির একটি পথ,নিতিমালা আছে, নৌকার আবিস্কারক,চাদ সূর্যে় পথ,ওয়াজ ও খুতবা 1/122

৩৩ আহযাব ২১

لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِیْ رَسُوْلِ اللّٰهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ وَ ذَكَرَ اللّٰهَ كَثِیْرًاؕ

* ঘরের নকসা ইন্জিনিয়ার তুলে জমিনে,আমাদের নকসা রাসুল সা: ,নকসার মত না হলে মালিক গ্রহন করবে নে,আমাদের আমল নবীর মত না হলে আল্লাহ গ্রহন করবে না ৷ ( ওয়াজ ও খুতবা: 384 )

*  ঘুমের স্বপ্নটা স্বপ্নের জীবন এবং ঘুম থেকে ওঠার পরের জীবনটা বাস্তব জীবন এই জীবনটা স্বপ্নের জীবন মৃত্যুর পরের জীবনটা বাস্তব জীবন

*  #আমাদের জীবনটা ঘুমন্ত অবস্থা মৃত্যু এসেই চোখ খুলে দিবে। এক ব্যক্তির অভ্যাস ছিল প্রত্যেক রাত্রে ঘুমন্ত অবস্থায় বিছানায় পেশাব করে দিত। বুদ্ধিমানেরা বিদেশে যাবার সময় ডলার নিয়ে যায় কারণ বিমান ৪ ফুট উপরে উঠলে বাংলাদেশের টাকা অচল হয়ে যায় ঠিক তদ্রূপ কবরে ডলার চলে না মাটির নিচের দেশের ডলার হল ইবাদত বন্দেগি

*  #বাদশা আকবরের বাতি নিভে যায়,বীরবল কয়,সুন্নতের আলো নিয়ে কবরে যান63 বছর দুনিয়ায় 800 বছরে কবরে আলোকিত করে ফেলেছেন। (ওয়াজ ও খুতবা 1/383)


________________________________________________________


*  যে ব্যক্তি হালাল খাবার খায়, সুন্নাত মুতাবিক ‘আমাল করে এবং যার উৎপীড়ন হতে মানুষ নিরাপদ থাকে, সে জান্নাতে যাবে,তিরমিজি-২৫২০

حَدَّثَنَا هَنَّادٌ، وَأَبُو زُرْعَةَ وَغَيْرُ وَاحِدٍ قَالُوا أَخْبَرَنَا قَبِيصَةُ، عَنْ إِسْرَائِيلَ، عَنْ هِلاَلِ بْنِ مِقْلاَصٍ الصَّيْرَفِيِّ، عَنْ أَبِي بِشْرٍ، عَنْ أَبِي وَائِلٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏"‏ 


مَنْ أَكَلَ طَيِّبًا وَعَمِلَ فِي سُنَّةٍ وَأَمِنَ النَّاسُ بَوَائِقَهُ دَخَلَ الْجَنَّةَ


আবূ সা’ঈদ আল-খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ:


তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে ব্যক্তি হালাল খাবার খায়, সুন্নাত মুতাবিক ‘আমাল করে এবং যার উৎপীড়ন হতে মানুষ নিরাপদ থাকে, সে জান্নাতে যাবে। জনৈক ব্যক্তি বলল, হে আল্লাহ্‌র রাসূল ! আজকাল তো এ ধরনের অনেক লোক রয়েছে। তিনি বললেনঃ আমার পরবর্তী যুগসমূহেও এমন লোক থাকবে।


জামে' আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৫২০

হাদিসের মান: দুর্বল হাদিস


দুনিয়ার জীবনটা স্বপ্নের জগতের মত। স্বপ্নে দেখে একরকম আর বাস্তবে দেখে আরেক রকম। মৃত্যুর পর এই ঘুমন্ত বিবেক জাগ্রত হবে


*  ইবাদত কবুল না হওয়ার দ্বিতীয় কারণ খাদ্যে বেজাল

*  আদহামের পুত্র ইব্রাহিম! আজ ৪০ দিন যাবৎ তিনি এবাদতে স্বাদ পাচ্ছেন না

*  ইব্রাহিম বলেন," একদা রাত্রীকালে আমি বায়তুল মেকাদ্দাস মসজিদে ছিলাম এবং চাটাইয়ের ভিতরে নিজেকে লুকিয়ে রেখেছিলাম। কারণ মসজিদের খাদেম সেখানে কাওকে রাত কাটাতে দিত না। খাদেম যথাসময়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে চলে গেল। গভীর রাতে হঠাঃ দরজা খুলে গেল এবং খেরকা পরা এক বৃদ্ধ ও তাঁর সাথে আরো ৪০ জন খেরকা পরা ব্যক্তি মসজিদের ভিতরে ঢুকে দুই রাকাত নামাজ আদায় করলেন। তারপর মেহরাবের দিকে পিট দিয়ে বৃদ্ধ লোকটি সকলের দিকে মুখ করে বসলেন। কথা প্রসঙ্গে তাঁদের মধ্য হতে এক ব্যক্তি বল্লেন," আজ এই মসজিদে আমারা ছাড়াও অন্য আর একজন লোকও আছেন"। বৃদ্ধ মৃদু হেসে বল্রেন," হ্যা, আদহামের পুত্র ইব্রাহিম! আজ ৪০ দিন যাবৎ তিনি এবাদতে স্বাদ পাচ্ছেন না!" ইব্রাহিম বলেন," আমি ইহা শুনে বের হয়ে আসলাম এবং বৃদ্ধকে বল্লাম, আপনি যা বল্লেন তা সম্পুর্ণ সত্য, এর কারণ জানতে পারলে কৃতার্থ হতাম।" বৃদ্ধ বল্রেন," তুমি অমুক দিন বসরা নগরে খেজুর ক্রয় করেছিলে। দেকানদার যখন খেজুর ওজন করছিল, তখন একটি খেজুর নিচে পড়ে যায়, তুমি ভুলে সেটি তোমারই প্রাপ্য ভেবে কুড়িয়ে নিয়ে ভক্ষণ কর। এ কারণেই তুমি এবাদতে স্বাদ পাচ্ছ না"। ইব্রাহিম বলেন," এটি শুনে আমি পরদিন ভোর বেলা বসরার দিকে রওনা হই। খেজুর বিক্রেতার নিকট মাফ চাই। দোকানদার সমস্ত ঘটনা শুনে বল্লো," পরের ধন হরণ করা যখন এতই গুরুতর, তখন আমি অদ্য হতে খেজুর বিক্রয়ের ব্যবসা ত্যাগ করলাম" তৎপর তিনি ইব্রাহিমের নিকট তওবা করে এবাদতে মশগুল হন এবং পরে তিনি আওলিয়া শ্রেনীভুক্ত হয়েছিলেন।


৩৩  আল-আহযাব, আয়াত: ২১


لَقَدْ كَانَ لَكُمْ فِیْ رَسُوْلِ اللّٰهِ اُسْوَةٌ حَسَنَةٌ لِّمَنْ كَانَ یَرْجُوا اللّٰهَ وَ الْیَوْمَ الْاٰخِرَ وَ ذَكَرَ اللّٰهَ كَثِیْرًاؕ


তাফহীমুল কুরআন:


আসলে তোমাদের জন্য আল্লাহর রসূলের মধ্যে ছিল একটি উত্তম আদর্শ এমন প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য যে আল্লাহ‌ ও শেষ দিনের আকাঙ্ক্ষী এবং বেশী করে আল্লাহকে স্মরণ করে।


ফী যিলালিল কুরআন:


(হে মুসলমানরা,) তােমাদের জন্যে অবশ্যই আল্লাহর রসুলের (জীবনের) মাঝে (অনুকরণযােগ্য) উত্তম আদর্শ রয়েছে, (আদর্শ রয়েছে) এমন প্রতিটি ব্যক্তির জন্যে, যে আল্লাহ তায়ালার সাক্ষাৎ পেতে আগ্রহী এবং যে পরকালের (মুক্তির) আশা করে, (সর্বোপরি) সে বেশী পরিমাণে আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করে;


*  এক রাত্রিতে বাদশাহ্ আকবর তার শাহী মহলে বসে কাজ করছিলেন। তার সামনে শামা'দানীতে মোমবাতি আলো দিচ্ছিল। সারা ঘর আলোকিত ছিল। এমন সময় বাতাসের এক ঝাপ্টা এসে মোমবাতি নিবিয়ে দিল। ঘর অন্ধকারে ভরে উঠলো। বাদশাহ্ যেন অন্ধকারে নিজেকেও হারিয়ে ফেললেন। তিনি চিন্তিত হয়ে ভাবতে লাগলেন, 'আমি এই ভারতবর্ষের এত বড় বাদশাহ, কিন্তু একটি সামান্য মোমবাতির আলোকে রক্ষা করতে পারলাম না? আমার সৈন্য-সামন্ত, আমার লোক-লস্কর, আমার পাইক-পেয়াদা আর চাকর-বাকরে দেশ ভরা। অথচ আমি অন্ধকারে ডুবে গেলাম, কিন্তু কেউ এগিয়ে এসে এই আলোটিকে রক্ষা করতে পারলো না? তাহলে দেখা যায় আমাকে যখন মাটির নীচে দাফন করা হবে তখন সেখানকার অন্ধকার থেকেও কেউ আমাকে রক্ষা করতে পারবে না। তখন আমি অন্ধকারে কিভাবে থাকবো?' এই চিন্তায় বাদশাহ্র সারা রাত কেটে গেল, ঘুম হলো না।


পরদিন সকালে চিন্তা-ভারাক্রান্ত মনে দরবারে উপস্থিত হলেন। মুখে কোন কথা নাই। চিন্তার বোঝা যেন দরবার বহন করতে পারছিল না। কিন্তু কারো সাহস হচ্ছিল না যে বাদশাহকে কিছু জিজ্ঞাসা করে। তবে বীরবল ছিল বাকপটু। সে নিঃসংকোচে জিজ্ঞাসা করলো, "জাহাঁপনাহ্! আপনাকে এত চিন্তিত দেখাচ্ছে কেন? খুলে বলুন কী হয়েছে।" বাদশাহ্ সব ঘটনা খুলে বললেন। এরপর বীরবল জিজ্ঞাসা করলো, "জাহাঁপনাহ্! বলুন দেখি আপনাদের রসূল দুনিয়াতে কত বৎসর ছিলেন?" বাদশাহ্ বললেন, "তিনি দুনিয়াতে ৬৩ বৎসর ছিলেন।" বীরবল আবার জিজ্ঞাসা করলো, "আর তিনি মাটির নীচে কত বৎসর হলো গেছেন?" বাদশাহ্ জওয়াব দিলেন, "তিনি মাটির নীচে গেছেন আজ আট শত বৎসর।" বীরবল বললো, "জাহাঁপনাহ্, আপনি চিন্তা করবেন না। আপনাদের যে-রসূল মাত্র তেষট্টি বৎসর দুনিয়াতে থেকে সারা দুনিয়াকে আলোকিত করে গেছেন তিনি আট শত বৎসর মাটির নীচে থেকে অবশ্যই সেখানে আলোর বন্যা বহিয়ে দিয়েছেন। আপনি যদি দুনিয়ায় তার আলোকে ধরে রাখতে পারেন তবে নিশ্চয় মাটির নীচে গিয়েও তার আলো থেকে বঞ্চিত হবেন না।"


বীরবল ছিল হিন্দু, কিন্তু বড় সত্য কথাটি বলেছে সে। সত্যিই তো, যারা দুনিয়াতে • রসূলে পাক ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নতের আলো ধরে নিয়েছে সে-আলো তো কোন দিন ছুটে যেতে পারে না! সেই আলো নিয়েই সে কবরে যেতে পারবে। কবর তখন তার জন্যে আলোকময় হয়ে উঠবে। সুতরাং মুসলমান! শুনে রাখ, রসূলের আলো ছাড়া কোন পথ পাবা না। পথ একটাই। মানুষের আর কোন পথ নাই।


*  বস্তা-ভরা টাকা :


এক ব্যক্তির অভ্যাস ছিল প্রত্যেক রাত্রে ঘুমন্ত অবস্থায় বিছানায় পেশাব করে দিত। তার স্ত্রী বেচারীকে প্রতিদিন সেগুলি ধুতে হতো। একদিন তার স্ত্রী বললো, "আমি প্রতিদিন পেশাব ধুতে ধুতে হয়রান হয়ে পড়েছি। আর পারি না! আপনার ঘাড়ে কি কোন ভূত চাপে নাকি রাত্রে?" লোকটি বললো, “রাত্রের বেলায় স্বপ্নের মধ্যে একটা শয়তান আসে। এসে বলে, 'চল তোমাকে বেড়িয়ে নিয়ে আসি।' আমি যখন বেড়াতে যেতে উদ্যত হই তখন বলে, 'পেশাব করে নাও। আগে পেশাবের কাজ সেরে পরে চল।' আমি তখন পেশাব-খানাতেই পেশাব করছি ভেবে পেশাব করি। পরে দেখি সেটা শোয়ার বিছানা।"


স্ত্রী বললো, "শয়তান তো জিনদের বাদশাহ্! আমরা গরীব মানুষ। আপনি শয়তানকে


বলুন আমাদেরকে কিছু টাকা এনে দিবে। আমাদের এই দুঃখের জীবন শিঘ্রি কেটে উঠবে।" স্বামী শয়তানকে বলতে রাজি হলো। রাত্রে যখন ঘুমালো তখন আবার স্বপ্নে শয়তান আসলো। শয়তান বললো, "চল বেড়িয়ে আসি।" লোকটি বললো, "রোজ-রোজ খালি হাতে বেড়াতে পারবো না। কোথাও থেকে কিছু টাকা এনে দাও তবে যাই।" শয়তান বললো, “এটা আবার এমন কী কঠিন কাজ! টাকা নিতে হলে আমার সঙ্গে চল, যত ইচ্ছা নিয়ে নিয়ো।"


এই বলে সে লোকটিকে এক বাদশাহ্র ধন-ভাণ্ডারের সামনে নিয়ে দাঁড় করিয়ে দিল। দেখে-শুনে টাকার একটা বিরাট বস্তা ওর মাথায় চাপিয়ে দিল। বস্তাটি এত ভারী ছিল যে তার চাপে লোকটার পায়খানা বাহির হয়ে পড়লো। যখন সকাল হলো, দেখে বিছানায় পায়খানার স্তুপ। স্ত্রী বললো, "এটা কেমন করে হলো?" লোকটি বললো, “রাত্রে শয়তান আমার মাথায় টাকার তোড়া এত বেশী চাপিয়েছিল যে বোঝার ভারী সহ্য করতে না পেরে ত্রুটিপূর্ণ ভাবে পায়খানা হয়ে গেছে।" স্ত্রী বললো, "আগে পেশাব করতেন জনাব সেই ভাল ছিল। আল্লাহ্র ওয়াস্তে আর পায়খানা করবেন না। আমাদের টাকা-পয়সার দরকার নাই।"


ঘটনাটি অশ্লীল বটে, কিন্তু যদি চিন্তা করা যায় তবে আমাদের জীবনের সাথে লোকটির স্বপ্নের বড় মিল রয়েছে। জীবনটা যেন ঘুমন্ত অবস্থা। মৃত্যু এসে চোখ খুলে দিবে। আমরা তখন বাস্তব জীবনে ফিরে যাবো। নাপাক গুনাহ্ তখন আমাদের সারা অঙ্গে মাখানো থাকবে।


ওয়াজ ও খোতবা ৩৮৩


এই দেশ ছেড়ে আমাদেরকে বিদেশে যেতে হবে। ডলার না নিয়ে বিদেশে যাওয়া যায় না। তাই জ্ঞানী যারা তারা বিদেশে যাওয়ার সময় ডলার সংগ্রহ করে নিয়ে যায়। কারণ উড়া-জাহাজটি মাটি থেকে চার ফুট উপরে উঠলে সমস্ত টাকা অচল হয়ে যায়। তেমনি আমরা যখন চার ফুট মাটির নীচে যাবো তখনও সমস্ত টাকা অচল হয়ে যাবে। তখন ডলার দরকার হবে। আর মাটির নীচের দেশের ডলার হলো এবাদত-বন্দেগী আর তাওয়া-পরহেজগারী। বাদশাহ্ আকবরের একবার মাটির নীচের জগতে যাওয়ার ভয় হয়েছিল। ঘটনাটি এই রকম:


ওয়াজ ও খোতবা ৩৮৩


-থানবী : মুসলমানের হাসি খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ১২২

No comments

Powered by Blogger.